কংগ্রেস ও তৃণমূলের ঐক্যে ফাটল?
পশ্চিমবঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে জাতীয় কংগ্রেসের নির্বাচনী ঐক্য হয়েছিল মাত্র পাঁচ মাস আগে, সেই এপ্রিল মাসে ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে। সেই ঐক্য নিয়েই এত দিন চলছিল ইউপিএ জোট শরিক দুটি দল।
লোকসভা নির্বাচনের পর রাজ্যের দুটি বিধানসভার উপনির্বাচন এবং ২৬টি পৌরসভার নির্বাচনে এই জোট লড়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে। এমনকি গত মাসে শিলিগুড়ি পৌর নির্বাচনেও তারা ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করে। এ নির্বাচনে শিলিগুড়ি করপোরেশনের ৪৭টি আসনের মধ্যে বামফ্রন্ট পায় মাত্র ১৭টি আসন। আর কংগ্রেস-তৃণমূল জোট পায় ২৯টি। একটি পায় নির্দল প্রার্থী। কংগ্রেস-তৃণমূল জোটের মধ্যে কংগ্রেস পায় ১৫টি এবং তৃণমূল পায় ১৪টি আসন। পরে অবশ্য নির্দল প্রার্থী তৃণমূলে যোগ দেন। গত নির্বাচনে এই ৪৭টি আসনের মধ্যে বামফ্রন্ট পেয়েছিল ৩৬টি আসন।
শিলিগুড়ি নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর কংগ্রেস দাবি করে মেয়র পদ। তাতেই বাদ সাধে তৃণমূল। তারাও দাবি করে মেয়র পদ। এর আগে অবশ্য সব নির্বাচনেই তৃণমূলের দাবি মেনে নেয় কংগ্রেস। কিন্তু এবার কংগ্রেস মেয়র পদ নিয়ে অনড় থাকে। অন্যদিকে অনড় থাকে তৃণমূলও। ফলে মেয়র পদ নিয়ে নির্বাচন হয় গত বৃহস্পতিবার। নির্বাচনে বামফ্রন্টের ১৭ কাউন্সিলরের সমর্থন পায় কংগ্রেস। ফলে মেয়র পদ চলে আসে কংগ্রেসের পক্ষে। এ ঘটনার পরই তৃণমূলকর্মীরা বৃহস্পতিবার ব্যাপক ভাঙচুর চালায় শিলিগুড়িতে। বিক্ষোভ দেখায় কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। ফলে এদিনই কংগ্রেস-তৃণমূল ঐক্যে প্রথম ফাটল ধরে।
এ ঘটনার পর মমতা বলেছেন, এটা কংগ্রেসের বিশ্বাসঘাতকতা। শিলিগুড়ির মানুষই এর জবাব দেবে। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধীদলীয় নেতা ও তৃণমূল বিধায়ক পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, এটা কংগ্রেসের রাজনৈতিক অপরাধ। তবে কংগ্রেস নেতা প্রণব মুখোপাধ্যায় বলেছেন, শিলিগুড়ির ঘটনায় তাদের জোট রাজনীতিতে কোনো প্রভাব পড়বে না।
এ ঘটনার পর এই প্রথম কংগ্রেস-তৃণমূল জোটে ফাটল ধরল। অথচ সামনে রয়েছে রাজ্যের ১১টি বিধানসভার উপনির্বাচনসহ ২০১১ সালে রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন। সেই নির্বাচনে কংগ্রেস-তৃণমূলের মধ্যে আদৌ জোট থাকবে কি না, সেই প্রশ্নটি এখনই উঠে আসছে।
লোকসভা নির্বাচনের পর রাজ্যের দুটি বিধানসভার উপনির্বাচন এবং ২৬টি পৌরসভার নির্বাচনে এই জোট লড়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে। এমনকি গত মাসে শিলিগুড়ি পৌর নির্বাচনেও তারা ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করে। এ নির্বাচনে শিলিগুড়ি করপোরেশনের ৪৭টি আসনের মধ্যে বামফ্রন্ট পায় মাত্র ১৭টি আসন। আর কংগ্রেস-তৃণমূল জোট পায় ২৯টি। একটি পায় নির্দল প্রার্থী। কংগ্রেস-তৃণমূল জোটের মধ্যে কংগ্রেস পায় ১৫টি এবং তৃণমূল পায় ১৪টি আসন। পরে অবশ্য নির্দল প্রার্থী তৃণমূলে যোগ দেন। গত নির্বাচনে এই ৪৭টি আসনের মধ্যে বামফ্রন্ট পেয়েছিল ৩৬টি আসন।
শিলিগুড়ি নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর কংগ্রেস দাবি করে মেয়র পদ। তাতেই বাদ সাধে তৃণমূল। তারাও দাবি করে মেয়র পদ। এর আগে অবশ্য সব নির্বাচনেই তৃণমূলের দাবি মেনে নেয় কংগ্রেস। কিন্তু এবার কংগ্রেস মেয়র পদ নিয়ে অনড় থাকে। অন্যদিকে অনড় থাকে তৃণমূলও। ফলে মেয়র পদ নিয়ে নির্বাচন হয় গত বৃহস্পতিবার। নির্বাচনে বামফ্রন্টের ১৭ কাউন্সিলরের সমর্থন পায় কংগ্রেস। ফলে মেয়র পদ চলে আসে কংগ্রেসের পক্ষে। এ ঘটনার পরই তৃণমূলকর্মীরা বৃহস্পতিবার ব্যাপক ভাঙচুর চালায় শিলিগুড়িতে। বিক্ষোভ দেখায় কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। ফলে এদিনই কংগ্রেস-তৃণমূল ঐক্যে প্রথম ফাটল ধরে।
এ ঘটনার পর মমতা বলেছেন, এটা কংগ্রেসের বিশ্বাসঘাতকতা। শিলিগুড়ির মানুষই এর জবাব দেবে। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধীদলীয় নেতা ও তৃণমূল বিধায়ক পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, এটা কংগ্রেসের রাজনৈতিক অপরাধ। তবে কংগ্রেস নেতা প্রণব মুখোপাধ্যায় বলেছেন, শিলিগুড়ির ঘটনায় তাদের জোট রাজনীতিতে কোনো প্রভাব পড়বে না।
এ ঘটনার পর এই প্রথম কংগ্রেস-তৃণমূল জোটে ফাটল ধরল। অথচ সামনে রয়েছে রাজ্যের ১১টি বিধানসভার উপনির্বাচনসহ ২০১১ সালে রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন। সেই নির্বাচনে কংগ্রেস-তৃণমূলের মধ্যে আদৌ জোট থাকবে কি না, সেই প্রশ্নটি এখনই উঠে আসছে।
No comments