এখনো বিক্রির শীর্ষে থাকে মহাত্মা গান্ধীর আত্মজীবনী
ভারতে অহিংস আন্দোলনের নেতা মোহন দাস করমচাঁদ গান্ধী মারা গেছেন আজ থেকে ছয় দশক আগে। কিন্তু আজও এই মহান রাজনীতিক সবার হূদয়ে দাপটের সঙ্গেই বিচরণ করছেন। সারা বিশ্বে কোটি কোটি মানুষ এখনো মহাত্মা গান্ধীর জীবনী থেকে প্রেরণা খোঁজে। তাঁর আত্মজীবনী দ্য স্টোরি অব মাই এক্সপেরিমেন্টস উইথ ট্রুথ এখনো সর্বাধিক বিক্রি হওয়া বই। এই আধুনিক যুগেও ওই বই বছরে দুই লাখ কপি করে বিক্রি হয়। গুজরাটের প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান নবজীবন ট্রাস্ট এ তথ্য জানিয়েছে।
গান্ধী পিস ফাউন্ডেশনের পরিচালক অনুপম মিশরা বলেন, ‘গান্ধীজি অবিরাম লিখতেন। লিখতে লিখতে যখন তাঁর ডান হাত ধরে আসত, তখন তিনি বাঁ হাত দিয়ে লিখতেন। এখনো তাঁর অনেক কাজ আছে যেগুলো প্রকাশ পায়নি। প্রায় ৩০ হাজার পৃষ্ঠার সমপরিমাণ গান্ধীজির চিঠি ও লেখা বিক্ষিপ্ত অবস্থায় আছে।’
এই বিপুল পরিমাণ অপ্রকাশিত লেখা ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে রয়েছে। ভারতের পণ্ডিতেরা বলেছেন, গান্ধীজির এসব ছড়ানো-ছিটানো লেখা একত্র করে সুনির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষের অধীনে আনা উচিত। এ পর্যন্ত মহাত্মা গান্ধীর যত লেখা পাওয়া গেছে তা ১০০টি খণ্ডে সংকলন করা হয়েছে। প্রায় ৫০ হাজার পৃষ্ঠায় লেখা ওই খণ্ডগুলোকেই গান্ধীজির পুরো আত্মজীবনী বলে ধরে নেওয়া হয়।
১৯২৯ সালে মহাত্মা গান্ধী নবজীবন ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি এ প্রতিষ্ঠানটিকে তাঁর সব কাজকর্ম প্রকাশের অধিকার দেন। ভারতে ১৯৫৭ সালের গ্রন্থস্বত্ব আইন অনুযায়ী কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর ৬০ বছর পর তাঁর কাজকর্ম অন্য কেউ জনসম্মুখে প্রকাশ করার অধিকার পাবে। এই আইন অনুযায়ী নবজীবন ট্রাস্ট এ বছরের ১ জানুয়ারি গ্রন্থস্বত্ব হারায়। তবে তারা গান্ধীর আত্মজীবনী প্রকাশনা এখনো বন্ধ করেনি। বর্তমানে নবজীবনের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে তাঁর আত্মজীবনী প্রকাশ করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার ছিল মহাত্মা গান্ধীর ১৪০তম জন্মবার্ষিকী। ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নানা সংগঠন দিনটি পালন করেছে।
গান্ধী পিস ফাউন্ডেশনের পরিচালক অনুপম মিশরা বলেন, ‘গান্ধীজি অবিরাম লিখতেন। লিখতে লিখতে যখন তাঁর ডান হাত ধরে আসত, তখন তিনি বাঁ হাত দিয়ে লিখতেন। এখনো তাঁর অনেক কাজ আছে যেগুলো প্রকাশ পায়নি। প্রায় ৩০ হাজার পৃষ্ঠার সমপরিমাণ গান্ধীজির চিঠি ও লেখা বিক্ষিপ্ত অবস্থায় আছে।’
এই বিপুল পরিমাণ অপ্রকাশিত লেখা ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে রয়েছে। ভারতের পণ্ডিতেরা বলেছেন, গান্ধীজির এসব ছড়ানো-ছিটানো লেখা একত্র করে সুনির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষের অধীনে আনা উচিত। এ পর্যন্ত মহাত্মা গান্ধীর যত লেখা পাওয়া গেছে তা ১০০টি খণ্ডে সংকলন করা হয়েছে। প্রায় ৫০ হাজার পৃষ্ঠায় লেখা ওই খণ্ডগুলোকেই গান্ধীজির পুরো আত্মজীবনী বলে ধরে নেওয়া হয়।
১৯২৯ সালে মহাত্মা গান্ধী নবজীবন ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি এ প্রতিষ্ঠানটিকে তাঁর সব কাজকর্ম প্রকাশের অধিকার দেন। ভারতে ১৯৫৭ সালের গ্রন্থস্বত্ব আইন অনুযায়ী কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর ৬০ বছর পর তাঁর কাজকর্ম অন্য কেউ জনসম্মুখে প্রকাশ করার অধিকার পাবে। এই আইন অনুযায়ী নবজীবন ট্রাস্ট এ বছরের ১ জানুয়ারি গ্রন্থস্বত্ব হারায়। তবে তারা গান্ধীর আত্মজীবনী প্রকাশনা এখনো বন্ধ করেনি। বর্তমানে নবজীবনের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে তাঁর আত্মজীবনী প্রকাশ করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার ছিল মহাত্মা গান্ধীর ১৪০তম জন্মবার্ষিকী। ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নানা সংগঠন দিনটি পালন করেছে।
No comments