ইংল্যান্ডকে টানলেন ব্রেসনান
আগের রাতে আইসিসি বর্ষসেরা পুরস্কারে পুরস্কৃত তিনজন কাল নেমে পড়েছিলেন মাঠে। মিচেল জনসন, পিটার সিডল আর আলিম দার। আম্পায়ারের ভূমিকায় দার ভালোই করছেন। ৩ উইকেট নিয়ে সিডল অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে সফল বোলার, ১টি উইকেট নিয়েছেন জনসনও। এই দুজনের সঙ্গে শেন ওয়াটসন ও ব্রেট লি মিলে কাল ১০১ রানেই তুলে নিয়েছিলেন ইংল্যান্ডের ৬ উইকেট।
শেষ পর্যন্ত যাঁর ব্যাটে চড়ে লড়াকু সংগ্রহ গড়েছে ইংল্যান্ড, তাঁর কাল খেলারই কথা ছিল না। স্টুয়ার্ট ব্রড ইনজুরিতে পড়ায় একাদশে সুযোগ পেয়েছিলেন টিম ব্রেসনান। সুযোগটা শুধু দারুণভাবে কাজেই লাগালেন না, ব্রেসনান নিশ্চিত করলেন অন্তত প্রথম ইনিংস শেষেই নির্ধারিত হচ্ছে না ম্যাচের ভাগ্য। একসময় ২০০ রানকেই মনে হচ্ছিল কল্পনাতীত, কিন্তু অস্ট্রেলিয়াকে হতাশ করে ইংল্যান্ড তুলেছে ২৫৭। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত টিম পেইনের (৪) উইকেট হারিয়ে ১৫ ওভারে ৭৯ রান তুলেছে অস্ট্রেলিয়া। ওয়াটসন ৩০ ও পন্টিং ৪০ রানে ব্যাট করছিলেন।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৬ রানে ২ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল ইংল্যান্ড। এরপর অবশ্য পাল্টা আক্রমণের চেষ্টা করেছিলেন পল কলিংউড। তবে ৩০ বলে ৩৪ রান করে জনসনের বলে কলিংউড আউট হলে আবার মড়ক লাগে ইংল্যান্ড ইনিংসে। ৩০ রানের ব্যবধানে তারা হারায় ৪ উইকেট।
এর পরই ম্যাচের চেহারা পাল্টে দেওয়া জুটি। সপ্তম উইকেট জুটিতে ১২১ বলে ১০৭ রানের জুটি গড়েন এই দুজন। মূলত পেসার, তবে ব্রেসনানের ব্যাটিং-সামর্থ্য সম্পর্কে জানা আছে ইংল্যান্ডের ক্রিকেট দর্শকদের। ইয়র্কশায়ারের হয়ে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ৩টি সেঞ্চুরি আছে তাঁর। নিজের ব্যাটিং-প্রতিভার ঝলক কাল পুরো ক্রিকেট-বিশ্বকেই দেখালেন এই ২৪ বছর বয়সী। ৫৩ বলে পূর্ণ করেছেন হাফসেঞ্চুরি, ৭৬ বলে ৮০ রানের ইনিংসে মেরেছেন ১১টি বাউন্ডারি।
সিডলের বলে পেইনের হাতে ধরা পড়ে ফিফটিটা অবশ্য পাওয়া হয়নি রাইটের (৪৮)। উইকেটের পেছনে ৫টি ক্যাচ নিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ক্যাচ নেওয়ার রেকর্ডে পূর্বসূরি অ্যাডাম গিলক্রিস্টের সঙ্গী হয়েছেন পেইন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: ইংল্যান্ড: ৪৭.৪ ওভারে ২৫৭ (ব্রেসনান ৮০, রাইট ৪৮, ডেনলি ৩৬, কলিংউড ৩৪; সিডল ৩/৫৫, ওয়াটসন ২/৩৫, লি ২/৪৬)। অস্ট্রেলিয়া: ১৫ ওভারে ৭৯/১।
শেষ পর্যন্ত যাঁর ব্যাটে চড়ে লড়াকু সংগ্রহ গড়েছে ইংল্যান্ড, তাঁর কাল খেলারই কথা ছিল না। স্টুয়ার্ট ব্রড ইনজুরিতে পড়ায় একাদশে সুযোগ পেয়েছিলেন টিম ব্রেসনান। সুযোগটা শুধু দারুণভাবে কাজেই লাগালেন না, ব্রেসনান নিশ্চিত করলেন অন্তত প্রথম ইনিংস শেষেই নির্ধারিত হচ্ছে না ম্যাচের ভাগ্য। একসময় ২০০ রানকেই মনে হচ্ছিল কল্পনাতীত, কিন্তু অস্ট্রেলিয়াকে হতাশ করে ইংল্যান্ড তুলেছে ২৫৭। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত টিম পেইনের (৪) উইকেট হারিয়ে ১৫ ওভারে ৭৯ রান তুলেছে অস্ট্রেলিয়া। ওয়াটসন ৩০ ও পন্টিং ৪০ রানে ব্যাট করছিলেন।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৬ রানে ২ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল ইংল্যান্ড। এরপর অবশ্য পাল্টা আক্রমণের চেষ্টা করেছিলেন পল কলিংউড। তবে ৩০ বলে ৩৪ রান করে জনসনের বলে কলিংউড আউট হলে আবার মড়ক লাগে ইংল্যান্ড ইনিংসে। ৩০ রানের ব্যবধানে তারা হারায় ৪ উইকেট।
এর পরই ম্যাচের চেহারা পাল্টে দেওয়া জুটি। সপ্তম উইকেট জুটিতে ১২১ বলে ১০৭ রানের জুটি গড়েন এই দুজন। মূলত পেসার, তবে ব্রেসনানের ব্যাটিং-সামর্থ্য সম্পর্কে জানা আছে ইংল্যান্ডের ক্রিকেট দর্শকদের। ইয়র্কশায়ারের হয়ে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ৩টি সেঞ্চুরি আছে তাঁর। নিজের ব্যাটিং-প্রতিভার ঝলক কাল পুরো ক্রিকেট-বিশ্বকেই দেখালেন এই ২৪ বছর বয়সী। ৫৩ বলে পূর্ণ করেছেন হাফসেঞ্চুরি, ৭৬ বলে ৮০ রানের ইনিংসে মেরেছেন ১১টি বাউন্ডারি।
সিডলের বলে পেইনের হাতে ধরা পড়ে ফিফটিটা অবশ্য পাওয়া হয়নি রাইটের (৪৮)। উইকেটের পেছনে ৫টি ক্যাচ নিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ক্যাচ নেওয়ার রেকর্ডে পূর্বসূরি অ্যাডাম গিলক্রিস্টের সঙ্গী হয়েছেন পেইন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: ইংল্যান্ড: ৪৭.৪ ওভারে ২৫৭ (ব্রেসনান ৮০, রাইট ৪৮, ডেনলি ৩৬, কলিংউড ৩৪; সিডল ৩/৫৫, ওয়াটসন ২/৩৫, লি ২/৪৬)। অস্ট্রেলিয়া: ১৫ ওভারে ৭৯/১।
No comments