‘বাটারফ্লাই’ নিয়ে আসছেন রুবেল
অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের স্টুয়ার্ট ব্রড ও জেমস অ্যান্ডারসনকে বোল্ড করার ছবিটা এখনও উজ্জ্বল। গত বছর তিন বলের ব্যবধানে রুবেল হোসেনের ওই দুটি উইকেটেই বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো কোয়ার্টার ফাইনালে তুলে দেয় বাংলাদেশকে। এবার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে হোম সিরিজ। ইংল্যান্ডকে সামনে রেখে রুবেল নতুন এক ডেলিভারি প্রয়োগ করার চিন্তা করছেন। নতুন এ ডেলিভারির নাম ‘বাটারফ্লাই’। এ ডেলিভারি দিয়েই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আবারও সফল হতে চান এই ডান-হাতি পেসার। কাল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে রুবেল বলেন, ‘বোলিংয়ে আমার শক্তি, আমি জোরে বোলিং করতে পারি। ইয়র্কার আমার শক্তির জায়গা। বলে আরও পেস বাড়ানোর জন্য অনেক পরিশ্রম করেছি। আগের গতি ফেরানোর চেষ্টা করেছি।’ তিনি বলেন, ‘এ ডেলিভারিটা (বাটারফ্লাই) নিয়ে অনেকদিন ধরে অনুশীলন করছি। যদিও আমার সাইড আর্ম অ্যাকশনের জন্য এটা করা কঠিন। তবুও চেষ্টা করছি নতুন কিছু করতে। অফকাটার, ইয়র্কার, গতির সঙ্গে যদি অতিরিক্ত কিছু যোগ করতে পারি স্লগ ওভারে আমার জন্য ভালো হবে।’ সঠিকভাবে ডেলিভারিটা প্রয়োগ করতে পারলে কাজে দেবে বলে মনে করেন রুবেল। ডান-হাতি পেসার বলেন, ‘এটা আঙুলের মাঝখানে বল রেখে ডেলিভারি দিতে হয়। বল ছাড়ার পর ক্রিজে পড়েই কিছুটা স্লো হয়ে যাবে। যদি সফল ডেলিভারি দেয়া যায়, তবে নিশ্চিত সাফল্য পাওয়া সম্ভব হবে।’
গত বছর সেপ্টেম্বরে ‘এ’ দলের হয়ে ভারত সফরে গিয়ে চোট নিয়ে দেশে ফিরেছিলেন রুবেল। ওই ইনজুরির দরুন তাকে মাঠের বাইরে থাকতে হয় দুই মাস। এরপর বিপিএলে সিলেট সুপারস্টার্সের হয়ে ছয় ম্যাচ খেলার পর আবারও ইনজুরিতে পড়েন। ইনজুরির কারণে টি ২০ বিশ্বকাপে খেলা হয়নি তার। প্রায় পাঁচ মাসের পুনর্বাসন পর ঢাকা প্রিমিয়ার লীগে ফিরেছেন তিনি। তার ফিটনেস নিয়েই কথা উঠছে। রুবেল বলেন, ‘আমি অনেকদিন ইনজুরিতে ছিলাম। এজন্য আমি অনেক কিছু মিস করেছি। এ ক্যাম্পের মাধ্যমে চেষ্টা করছি আমার ফিটনেসটা আরও বাড়িয়ে নিতে।’ হিথ স্ট্রিক চলে যাওয়ার পর বাংলাদেশ এখনও বোলিং কোচ খুঁজে পায়নি। বোলিং কোচের প্রয়োজনীয়তার কথাও জানালেন তিনি। একসময় বাংলাদেশের সর্বোচ্চ গতির বোলার ছিলেন রুবেল। মুস্তাফিজ আসার পর পেস বোলিংয়ের পুরো আলোই কেড়ে নিয়েছেন তিনি। তবে মুস্তাফিজের সঙ্গে নিজেকে মেলাতে চান না রুবেল। তিনি বলেন, ‘মুস্তাফিজের সঙ্গে তুলনা করার কিছু নেই। ও অন্যরকম বোলার। এটা শুধু বাংলাদেশে নয়, পুরো বিশ্বে মুস্তাফিজ তা প্রমাণ করেছে। এখন সে ইনজুরিতে। আমি চাই ও দ্রুত বাংলাদেশ দলে ফিরে আসুক। দলে তাকে প্রয়োজন। ও থাকলে প্রতিপক্ষ চাপ অনুভব করে।’ আকিব জাভেদ বাংলাদেশে এসেছেন দেড় সপ্তাহের জন্য। সাবেক পাকিস্তানি পেসারের কাছ থেকে রিভার্স সুইংয়ের ব্যাপারে আলোচনা করতে চান রুবেল।
গত বছর সেপ্টেম্বরে ‘এ’ দলের হয়ে ভারত সফরে গিয়ে চোট নিয়ে দেশে ফিরেছিলেন রুবেল। ওই ইনজুরির দরুন তাকে মাঠের বাইরে থাকতে হয় দুই মাস। এরপর বিপিএলে সিলেট সুপারস্টার্সের হয়ে ছয় ম্যাচ খেলার পর আবারও ইনজুরিতে পড়েন। ইনজুরির কারণে টি ২০ বিশ্বকাপে খেলা হয়নি তার। প্রায় পাঁচ মাসের পুনর্বাসন পর ঢাকা প্রিমিয়ার লীগে ফিরেছেন তিনি। তার ফিটনেস নিয়েই কথা উঠছে। রুবেল বলেন, ‘আমি অনেকদিন ইনজুরিতে ছিলাম। এজন্য আমি অনেক কিছু মিস করেছি। এ ক্যাম্পের মাধ্যমে চেষ্টা করছি আমার ফিটনেসটা আরও বাড়িয়ে নিতে।’ হিথ স্ট্রিক চলে যাওয়ার পর বাংলাদেশ এখনও বোলিং কোচ খুঁজে পায়নি। বোলিং কোচের প্রয়োজনীয়তার কথাও জানালেন তিনি। একসময় বাংলাদেশের সর্বোচ্চ গতির বোলার ছিলেন রুবেল। মুস্তাফিজ আসার পর পেস বোলিংয়ের পুরো আলোই কেড়ে নিয়েছেন তিনি। তবে মুস্তাফিজের সঙ্গে নিজেকে মেলাতে চান না রুবেল। তিনি বলেন, ‘মুস্তাফিজের সঙ্গে তুলনা করার কিছু নেই। ও অন্যরকম বোলার। এটা শুধু বাংলাদেশে নয়, পুরো বিশ্বে মুস্তাফিজ তা প্রমাণ করেছে। এখন সে ইনজুরিতে। আমি চাই ও দ্রুত বাংলাদেশ দলে ফিরে আসুক। দলে তাকে প্রয়োজন। ও থাকলে প্রতিপক্ষ চাপ অনুভব করে।’ আকিব জাভেদ বাংলাদেশে এসেছেন দেড় সপ্তাহের জন্য। সাবেক পাকিস্তানি পেসারের কাছ থেকে রিভার্স সুইংয়ের ব্যাপারে আলোচনা করতে চান রুবেল।
No comments