সাক্ষী সুরক্ষা আইন করতে হাইকোর্টের নির্দেশ by কুন্তল রায়
সাক্ষী সুরক্ষা আইন করার উদ্যোগ নিতে স্বরাষ্ট্র ও আইন মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। ফৌজদারি মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য এবং নির্ধারিত তারিখে সাক্ষীর উপস্থিতি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এই আইন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার একটি হত্যা মামলার আসামির জামিন শুনানির সময় বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আমীর হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। স্বরাষ্ট্র সচিব ও আইন সচিবকে এই আদেশ পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
একটি হত্যা মামলায় ২০১০ সালের ১০ জুলাই হীরা ওরফে হারুনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মহানগর দায়রা জজ আদালত এই মামলায় ২০১২ সালের ৫ জুন তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এখন পর্যন্ত ১০ দিন ওই মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ পড়লেও সাক্ষীরা কেউ সাক্ষ্য দিতে আসেননি। এ অবস্থায় আসামি হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন। আদালত জামিন আবেদন খারিজ করে দেন এবং কেন সাক্ষীরা আসছেন না, তা অনুসন্ধান করতে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আসাদুজ্জামানকে তলব করেন। আসাদুজ্জামান আজ আদালতে হাজির হয়ে বলেন, ‘আসামি প্রভাবশালী। সাক্ষীদের ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। এই কারণে আসছেন না।’
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ এ কে এম মনিরুজ্জামান কবির প্রথম আলোকে বলেন, সরকারি কৌঁসুলি আসাদুজ্জামানের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই আইন করার নির্দেশ দেন। আদালত আইনে সমন পাওয়ার পর সাক্ষী না এলে সে ব্যাপারে সরকারি কৌঁসুলি ও সংশ্লিষ্ট পুলিশকে জবাবদিহির আওতায় আনার ধারা সংযুক্ত করতে বলেন।
আজ সোমবার একটি হত্যা মামলার আসামির জামিন শুনানির সময় বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আমীর হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। স্বরাষ্ট্র সচিব ও আইন সচিবকে এই আদেশ পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
একটি হত্যা মামলায় ২০১০ সালের ১০ জুলাই হীরা ওরফে হারুনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মহানগর দায়রা জজ আদালত এই মামলায় ২০১২ সালের ৫ জুন তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এখন পর্যন্ত ১০ দিন ওই মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ পড়লেও সাক্ষীরা কেউ সাক্ষ্য দিতে আসেননি। এ অবস্থায় আসামি হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন। আদালত জামিন আবেদন খারিজ করে দেন এবং কেন সাক্ষীরা আসছেন না, তা অনুসন্ধান করতে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আসাদুজ্জামানকে তলব করেন। আসাদুজ্জামান আজ আদালতে হাজির হয়ে বলেন, ‘আসামি প্রভাবশালী। সাক্ষীদের ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। এই কারণে আসছেন না।’
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ এ কে এম মনিরুজ্জামান কবির প্রথম আলোকে বলেন, সরকারি কৌঁসুলি আসাদুজ্জামানের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই আইন করার নির্দেশ দেন। আদালত আইনে সমন পাওয়ার পর সাক্ষী না এলে সে ব্যাপারে সরকারি কৌঁসুলি ও সংশ্লিষ্ট পুলিশকে জবাবদিহির আওতায় আনার ধারা সংযুক্ত করতে বলেন।
No comments