নূর হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের আর্জি ভারতে
পশ্চিমবঙ্গের
একটি আদালতে সেখানকার সরকার আবেদন জানিয়েছে যে তারা বাংলাদেশের
নারায়ণগঞ্জ সাতখুন মামলার অন্যতম মূল অভিযুক্ত নূর হোসেনের বিরুদ্ধে
দায়ের করা মামলা তুলে নিতে চায়।
তার বিরুদ্ধে যে সব গুরুতর অভিযোগ রয়েছে, সেজন্যই নূর হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা তুলে নিয়ে তাকে সেদেশে ফেরত পাঠাতে চায় ভারত।
নূর হোসেন আর তার আরো দুই সহযোগীর বিরুদ্ধে উত্তর চব্বিশ পরগণার জেলা আদালতে অনুপ্রবেশের মামলা চলছে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে।
চার্জশিট পেশ করার পরে তার বিচারও শুরু হয়েছে অতিরিক্ত জেলা দায়রা জজ প্রবীর কুমার মিশ্রের আদালতে।
সেখানেই মামলা তুলে নেয়ার আবেদন জানিয়েছেন উত্তর চব্বিশ পরগণার প্রধান সরকারী কৌঁসুলি শান্তময় বসু।
নূর হোসেন নিজে কোনো উকিল দেননি, কিন্তু তার সঙ্গে ধরা পড়া খান সুমনের হয়ে মামলা লড়ছেন এমন একজন আইনজীবী অনুপ ঘোষ বিবিসিকে জানিয়েছেন, “ভারতীয় দন্ডবিধির ৩২১ নম্বর ধারা অনুযায়ী সরকার পক্ষ চাইলে এরকম আবেদন করতে পারে"।
অনুপ ঘোষ বলছেন, “সরকারি উকিল তার আবেদনে জানিয়েছেন যে বাংলাদেশে মি: হোসেনের বিরুদ্ধে অনেকগুলো গুরুতর অভিযোগ আছে – সেজন্যই তার বিরুদ্ধে মামলা তুলে নিয়ে সেদেশে ফেরত পাঠাতে চায় সরকার। তবে যে আদালতে আজ আবেদন করা হয়েছে, সেই বিচারকের এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার নেই। মুখ্য বিচারবিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট ২১ সেপ্টেম্বর এই আবেদন শুনে রায় দেবেন"।
নূর হোসেন আর তার দুই সঙ্গী গত বছর ১৪ই জুন কলকাতা বিমানবন্দরের কাছে কৈখালী এলাকায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।
তাদের বিরুদ্ধে একটাই অভিযোগ – তারা বসিরহাট এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছেন কোনও ভিসা ছাড়াই।
তাই বিদেশী আইনের ১৪ নম্বর ধারাতেই অভিযোগ করা হয়েছে তিনজনের বিরুদ্ধে।
নূর হোসেনের সঙ্গেই অনুপ্রবেশের দায়ে ধরা পড়া একজন খান সুমন জামিনে ছাড়া পেয়েছিলেন, কিন্তু তিনি পরপর তিনটি শুনানিতে গরহাজির থাকায় তার নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে।
সূত্র : বিবিসি।
তার বিরুদ্ধে যে সব গুরুতর অভিযোগ রয়েছে, সেজন্যই নূর হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা তুলে নিয়ে তাকে সেদেশে ফেরত পাঠাতে চায় ভারত।
নূর হোসেন আর তার আরো দুই সহযোগীর বিরুদ্ধে উত্তর চব্বিশ পরগণার জেলা আদালতে অনুপ্রবেশের মামলা চলছে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে।
চার্জশিট পেশ করার পরে তার বিচারও শুরু হয়েছে অতিরিক্ত জেলা দায়রা জজ প্রবীর কুমার মিশ্রের আদালতে।
সেখানেই মামলা তুলে নেয়ার আবেদন জানিয়েছেন উত্তর চব্বিশ পরগণার প্রধান সরকারী কৌঁসুলি শান্তময় বসু।
নূর হোসেন নিজে কোনো উকিল দেননি, কিন্তু তার সঙ্গে ধরা পড়া খান সুমনের হয়ে মামলা লড়ছেন এমন একজন আইনজীবী অনুপ ঘোষ বিবিসিকে জানিয়েছেন, “ভারতীয় দন্ডবিধির ৩২১ নম্বর ধারা অনুযায়ী সরকার পক্ষ চাইলে এরকম আবেদন করতে পারে"।
অনুপ ঘোষ বলছেন, “সরকারি উকিল তার আবেদনে জানিয়েছেন যে বাংলাদেশে মি: হোসেনের বিরুদ্ধে অনেকগুলো গুরুতর অভিযোগ আছে – সেজন্যই তার বিরুদ্ধে মামলা তুলে নিয়ে সেদেশে ফেরত পাঠাতে চায় সরকার। তবে যে আদালতে আজ আবেদন করা হয়েছে, সেই বিচারকের এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার নেই। মুখ্য বিচারবিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট ২১ সেপ্টেম্বর এই আবেদন শুনে রায় দেবেন"।
নূর হোসেন আর তার দুই সঙ্গী গত বছর ১৪ই জুন কলকাতা বিমানবন্দরের কাছে কৈখালী এলাকায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।
তাদের বিরুদ্ধে একটাই অভিযোগ – তারা বসিরহাট এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছেন কোনও ভিসা ছাড়াই।
তাই বিদেশী আইনের ১৪ নম্বর ধারাতেই অভিযোগ করা হয়েছে তিনজনের বিরুদ্ধে।
নূর হোসেনের সঙ্গেই অনুপ্রবেশের দায়ে ধরা পড়া একজন খান সুমন জামিনে ছাড়া পেয়েছিলেন, কিন্তু তিনি পরপর তিনটি শুনানিতে গরহাজির থাকায় তার নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে।
সূত্র : বিবিসি।
No comments