আরও দেওয়ার আছে ফেদেরারের
‘ফেদেরারের দিন শেষ’—টেনিস-বিশ্বে মৃদু আকারে হলেও এ রকম একটা রব উঠে গেছে। ফেদেরারের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সেও এই গুঞ্জন মৃদু প্রতিফলিত! কোর্টে আগের সেই ‘একাধিপত্য’ আর নেই। রেকর্ড ১৬টি গ্র্যান্ড স্লাম এককের সর্বশেষটি জিতেছিলেন ২০১০ অস্ট্রেলিয়া ওপেনে। এর পরের ছয়টি গ্র্যান্ড স্লামের একটিতেই মাত্র উঠতে পেরেছেন ফাইনালে, এ বছর ফ্রেঞ্চ ওপেনে।
খরা যাচ্ছে অন্য পেশাদার টুর্নামেন্টেও। এ বছর সব মিলিয়ে ১০টি টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে শিরোপা জিতেছেন মাত্র একটিতে! সেও বছরের শুরুতে অস্ট্রেলিয়া ওপেনেরও আগে, কাতার ওপেনে। পরে নোভাক জোকোভিচের কাছে তিনবারের সাক্ষাতে দুবারই হেরেছেন, রাফায়েল নাদালের সঙ্গে হার তিনবারই। এসব তথ্যের সঙ্গে মিলিয়ে নিন্দুকেরা ‘ফেদেরারের দিন শেষের’ আলোচনাতেই আগ্রহী। যদিও ফেদেরার নিজে নিন্দুকদের এই দাবির সঙ্গে একমত নন।
সর্বকালের সেরাদের একজন ফেদেরার বরং প্রত্যাশার দৃষ্টিতেই তাকিয়ে আছেন সামনের দিকে। গত পরশু ৩০তম জন্মদিনের পার্টিতেই ফেদেরার আকার-ইঙ্গিতে স্পষ্ট করে দিলেন, এখনই অবসরের কোনো পরিকল্পনা তাঁর নেই, ‘ফেদেরার এক্সপ্রেস’ চলবেই।
ক্যারিয়ারের কঠিন এই বাঁকে দাঁড়িয়ে অনেক সাবেক তারকাকেই পাশে পাচ্ছেন ফেদেরার। পিট সাম্প্রাস ফেদেরারের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন আগেই। এবার পাশে এসে দাঁড়ালেন জিমি কনর্সও। মার্কিন টেনিস কিংবদন্তি বলেছেন, টেনিসকে এখনো অনেক দেওয়ার বাকি ফেদেরারের, আরও অনেক দিনই খেলাটা চালিয়ে যেতে পারবেন তিনি। এমনকি ফেদেরারের আবার এক নম্বরে না ওঠারও কোনো কারণ দেখছেন না ১৯৭০-এর দশকের অন্যতম শীর্ষ এই তারকা। তবে এ জন্য তাঁকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। ‘আমি মনে করি, বয়স ৩০ হলেও ফেদেরার এখনো তরুণ। সে যদি সময়ের প্রতি সত্যিই মনোযোগী হয় এবং প্রয়োজনীয় কাজটা করে, আমি এটা (এক নম্বর) ফিরে না পাওয়ার কোনো কারণই দেখি না’—বলেছেন আটটি গ্র্যান্ড স্লামজয়ী কনর্স।
ইউএস ওপেনের প্রস্তুতি টুর্নামেন্ট হিসেবে পরিচিত কানাডার রজার্স কাপ খেলতে ফেদেরার এখন মন্ট্রিয়লে। পরশু সেখানেই অনাড়ম্বরে ৩০তম জন্মদিনটা উদ্যাপন করলেন সর্বোচ্চ গ্র্যান্ড স্লামজয়ী। এই দিনই কানাডিয়ান টেনিসের ‘হল অব ফেমে’ অভিষিক্ত হলেন জিমি কনর্স। সেখানেই ফেদেরারের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে বলতে গিয়ে কনর্স সামনে নিয়ে এলেন বাস্তবতাকেও। বয়সের ধাক্কাটা কাটাতে কঠোর পরিশ্রম এবং বেশি বেশি সময় দিয়ে নিজেকে ফিট রাখতে হবে জানিয়ে বলছেন, ‘ওর (ফেদেরার) এখন যমজ সন্তান আছে। কাজেই অনেক বিষয়ই ওর মাথায় থাকবে। তবে ওকে মনে রাখতে হবে, টেনিসই ওকে এখানে এনেছে।
খরা যাচ্ছে অন্য পেশাদার টুর্নামেন্টেও। এ বছর সব মিলিয়ে ১০টি টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে শিরোপা জিতেছেন মাত্র একটিতে! সেও বছরের শুরুতে অস্ট্রেলিয়া ওপেনেরও আগে, কাতার ওপেনে। পরে নোভাক জোকোভিচের কাছে তিনবারের সাক্ষাতে দুবারই হেরেছেন, রাফায়েল নাদালের সঙ্গে হার তিনবারই। এসব তথ্যের সঙ্গে মিলিয়ে নিন্দুকেরা ‘ফেদেরারের দিন শেষের’ আলোচনাতেই আগ্রহী। যদিও ফেদেরার নিজে নিন্দুকদের এই দাবির সঙ্গে একমত নন।
সর্বকালের সেরাদের একজন ফেদেরার বরং প্রত্যাশার দৃষ্টিতেই তাকিয়ে আছেন সামনের দিকে। গত পরশু ৩০তম জন্মদিনের পার্টিতেই ফেদেরার আকার-ইঙ্গিতে স্পষ্ট করে দিলেন, এখনই অবসরের কোনো পরিকল্পনা তাঁর নেই, ‘ফেদেরার এক্সপ্রেস’ চলবেই।
ক্যারিয়ারের কঠিন এই বাঁকে দাঁড়িয়ে অনেক সাবেক তারকাকেই পাশে পাচ্ছেন ফেদেরার। পিট সাম্প্রাস ফেদেরারের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন আগেই। এবার পাশে এসে দাঁড়ালেন জিমি কনর্সও। মার্কিন টেনিস কিংবদন্তি বলেছেন, টেনিসকে এখনো অনেক দেওয়ার বাকি ফেদেরারের, আরও অনেক দিনই খেলাটা চালিয়ে যেতে পারবেন তিনি। এমনকি ফেদেরারের আবার এক নম্বরে না ওঠারও কোনো কারণ দেখছেন না ১৯৭০-এর দশকের অন্যতম শীর্ষ এই তারকা। তবে এ জন্য তাঁকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। ‘আমি মনে করি, বয়স ৩০ হলেও ফেদেরার এখনো তরুণ। সে যদি সময়ের প্রতি সত্যিই মনোযোগী হয় এবং প্রয়োজনীয় কাজটা করে, আমি এটা (এক নম্বর) ফিরে না পাওয়ার কোনো কারণই দেখি না’—বলেছেন আটটি গ্র্যান্ড স্লামজয়ী কনর্স।
ইউএস ওপেনের প্রস্তুতি টুর্নামেন্ট হিসেবে পরিচিত কানাডার রজার্স কাপ খেলতে ফেদেরার এখন মন্ট্রিয়লে। পরশু সেখানেই অনাড়ম্বরে ৩০তম জন্মদিনটা উদ্যাপন করলেন সর্বোচ্চ গ্র্যান্ড স্লামজয়ী। এই দিনই কানাডিয়ান টেনিসের ‘হল অব ফেমে’ অভিষিক্ত হলেন জিমি কনর্স। সেখানেই ফেদেরারের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে বলতে গিয়ে কনর্স সামনে নিয়ে এলেন বাস্তবতাকেও। বয়সের ধাক্কাটা কাটাতে কঠোর পরিশ্রম এবং বেশি বেশি সময় দিয়ে নিজেকে ফিট রাখতে হবে জানিয়ে বলছেন, ‘ওর (ফেদেরার) এখন যমজ সন্তান আছে। কাজেই অনেক বিষয়ই ওর মাথায় থাকবে। তবে ওকে মনে রাখতে হবে, টেনিসই ওকে এখানে এনেছে।
No comments