সাগর ও আকাশপথে শক্তি বাড়াচ্ছে চীন
চীন কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তাদের প্রথম বিমানবাহী জাহাজের পরীক্ষা চালানো শুরু করতে পারে। একই সঙ্গে দেশটি স্যাটেলাইটের উন্নয়নও করছে। গতকাল মঙ্গলবার বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে এসব তথ্য প্রকাশ করা হয়।
চীন কয়েক বছর ধরে প্রতিরক্ষা শক্তি বাড়িয়েই চলছে। এর অংশ হিসেবে তারা পুরোনো অনেক সামরিক সরঞ্জাম সরিয়ে নতুন নতুন সরঞ্জাম সংযোজন করছে।
১৯৯৮ সালে ইউক্রেনের কাছ থেকে প্রথম বিমানবাহী জাহাজ কেনে চীন। রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত একটি সংবাদপত্রের প্রতিবেদনে বলা হয়, জাহাজটি প্রশিক্ষণের কাজে ব্যবহার করা হবে। তবে অনেকের ধারণা, অভিযানেও জাহাজটি ব্যবহার করা হবে।
সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের তৈরি বিমানবাহী জাহাজ ‘ভ্যারিয়াগ’ ভাসমান ক্যাসিনো হিসেবে ব্যবহারের কথা ছিল। নৌবাহিনীর আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে প্রেসিডেন্ট হু জিনতাও এই জাহাজটি নৌবাহিনীকে দেওয়ার নির্দেশ দেন।
চীনের সামরিক ও রাজনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, এই জাহাজটি চলতি বছরই অভিযানে অংশ নিতে কাজ শুরু করতে পারে। চীনের ক্ষমতাসীন দল কমিউনিস্ট পার্টির ৯০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এ উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে।
ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত চায়না ডেইলি পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বিমানবাহী জাহাজ ভ্যারিয়াগ প্রাথমিকভাবে পাইলট ও ক্রুদের প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হবে। চলতি মাসের শেষের দিকে বা আগামী মাসের প্রথম দিকে বা চলতি বছরের শেষের দিকে সম্ভবত জাহাজটির প্রাথমিক পরীক্ষা শুরু হবে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, কবে নাগাদ জাহাজটি কাজে ব্যবহার করা হবে বা এর ঘাঁটি কোথায় হবে, তা নিশ্চিত নয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, সাংহাইয়ে আরেকটি বিমানবাহী জাহাজ তৈরি করা হচ্ছে। তবে প্রতিবেদনে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।
চীন সম্প্রতি দক্ষিণ চীন সাগরে আগ্রাসী ভাব প্রদর্শন করে চলেছে। ওই এলাকার সীমানা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে গত কয়েক বছরে চীনের সঙ্গে তাইওয়ান ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশের সঙ্গে তাদের তিক্ত সম্পর্কের সৃষ্টি হয়েছে।
চীন একটি ক্ষেপণাস্ত্র নিয়েও কাজ করছে। ওয়াশিংটন একটি বিমানবাহী জাহাজ তাইওয়ানের পাশে মোতায়েন করতে পারে। চীনের ওই ক্ষেপণাস্ত্র ওই জাহাজের জন্য মারাত্মক হুমকি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
চীন কয়েক বছর ধরে প্রতিরক্ষা শক্তি বাড়িয়েই চলছে। এর অংশ হিসেবে তারা পুরোনো অনেক সামরিক সরঞ্জাম সরিয়ে নতুন নতুন সরঞ্জাম সংযোজন করছে।
১৯৯৮ সালে ইউক্রেনের কাছ থেকে প্রথম বিমানবাহী জাহাজ কেনে চীন। রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত একটি সংবাদপত্রের প্রতিবেদনে বলা হয়, জাহাজটি প্রশিক্ষণের কাজে ব্যবহার করা হবে। তবে অনেকের ধারণা, অভিযানেও জাহাজটি ব্যবহার করা হবে।
সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের তৈরি বিমানবাহী জাহাজ ‘ভ্যারিয়াগ’ ভাসমান ক্যাসিনো হিসেবে ব্যবহারের কথা ছিল। নৌবাহিনীর আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে প্রেসিডেন্ট হু জিনতাও এই জাহাজটি নৌবাহিনীকে দেওয়ার নির্দেশ দেন।
চীনের সামরিক ও রাজনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, এই জাহাজটি চলতি বছরই অভিযানে অংশ নিতে কাজ শুরু করতে পারে। চীনের ক্ষমতাসীন দল কমিউনিস্ট পার্টির ৯০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এ উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে।
ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত চায়না ডেইলি পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বিমানবাহী জাহাজ ভ্যারিয়াগ প্রাথমিকভাবে পাইলট ও ক্রুদের প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হবে। চলতি মাসের শেষের দিকে বা আগামী মাসের প্রথম দিকে বা চলতি বছরের শেষের দিকে সম্ভবত জাহাজটির প্রাথমিক পরীক্ষা শুরু হবে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, কবে নাগাদ জাহাজটি কাজে ব্যবহার করা হবে বা এর ঘাঁটি কোথায় হবে, তা নিশ্চিত নয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, সাংহাইয়ে আরেকটি বিমানবাহী জাহাজ তৈরি করা হচ্ছে। তবে প্রতিবেদনে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।
চীন সম্প্রতি দক্ষিণ চীন সাগরে আগ্রাসী ভাব প্রদর্শন করে চলেছে। ওই এলাকার সীমানা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে গত কয়েক বছরে চীনের সঙ্গে তাইওয়ান ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশের সঙ্গে তাদের তিক্ত সম্পর্কের সৃষ্টি হয়েছে।
চীন একটি ক্ষেপণাস্ত্র নিয়েও কাজ করছে। ওয়াশিংটন একটি বিমানবাহী জাহাজ তাইওয়ানের পাশে মোতায়েন করতে পারে। চীনের ওই ক্ষেপণাস্ত্র ওই জাহাজের জন্য মারাত্মক হুমকি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
No comments