গুলিতে কারজাইয়ের ভাই নিহত তালেবানের দায় স্বীকার
আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের ছোট ভাই আহমেদ ওয়ালি কারজাইকে গতকাল মঙ্গলবার গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তালেবান এ হত্যাকাণ্ডের দায়িত্ব স্বীকার করেছে।
কান্দাহার প্রদেশের গভর্নরের মুখপাত্র জালমে আইয়ুবি বলেন, ‘আমি নিশ্চিত করছি যে আহমেদ ওয়ালিকে তাঁর কান্দাহারের বাড়িতে হত্যা করা হয়েছে।’ তিনি প্রাদেশিক পরিষদের প্রধান ছিলেন।
প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র ওয়াহেদ ওমর বিবিসিকে বলেন, প্রেসিডেন্টের সৎভাই আহমেদ ওয়ালি কারজাইকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। প্রাথমিক খবরে বলা হয়, আহমদ ওয়ালিকে কান্দাহারের বাড়িতে তাঁরই এক দেহরক্ষী গুলি করে হত্যা করে।
আফগান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সন্ত্রাসবাদবিরোধী বিভাগের প্রধান আবদুল গাফার সৈয়দজাদা বলেন, ওয়ালি কারজাইয়ের ঘনিষ্ঠজনদের কেউ এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে থাকতে পারে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে তিনি বলেন, ‘ওয়ালিকে তাঁর একজন দেহরক্ষী হত্যা করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বাইরের কেউ এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নয়।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কারজাই পরিবারের ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তি বলেন, বাড়িতে অতিথিদের আপ্যায়ন করার সময় এক দেহরক্ষী তাঁকে হত্যা করে। তবে একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, একজন অতিথি ওয়ালিকে গুলি করে হত্যা করেছে। আফগানিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ‘ন্যাশনাল ডিরেক্টরেট অব সিকিউরিটি’র একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘বেলা সাড়ে ১১টার দিকে একজন অতিথি তাঁকে গুলি করে হত্যা করে। কোনো দেহরক্ষী তাঁকে হত্যা করেনি।’ ওই কর্মকর্তা জানান, দেহরক্ষীরা পরে ওই বন্দুকধারীকে হত্যা করেছে।
পারিবারিক বন্ধু আরও জানান, গুলিবর্ষণের ঘটনায় ওয়ালির আরও কয়েকজন অতিথি নিহত হন। এ ঘটনায় কতজন নিহত হয়েছেন, সে ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
আফগানিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলের প্রভাবশালী ও বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব আহমদ ওয়ালির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ছিল। এ ছাড়া আফিম ব্যবসার সঙ্গেও তাঁর যোগাযোগ ছিল বলে অভিযোগ ছিল। তবে তিনি এসব অভিযোগ নাকচ করে দেন। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আফগানিস্তানে মোতায়েন আন্তর্জাতিক বাহিনী শোক প্রকাশ করেছে।
তালেবান এ হত্যাকাণ্ডের দায়িত্ব স্বীকার করেছে। এ ঘটনাকে এক দশকের যুদ্ধে বড় অর্জনগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে অভিহিত করেছে তারা।
তালেবানের মুখপাত্র ইউসুফ আহমাদি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, আহমদ ওয়ালিকে হত্যা করতে তাঁরা একজন বন্দুকধারী নিয়োগ করেন।
কান্দাহার প্রদেশের গভর্নরের মুখপাত্র জালমে আইয়ুবি বলেন, ‘আমি নিশ্চিত করছি যে আহমেদ ওয়ালিকে তাঁর কান্দাহারের বাড়িতে হত্যা করা হয়েছে।’ তিনি প্রাদেশিক পরিষদের প্রধান ছিলেন।
প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র ওয়াহেদ ওমর বিবিসিকে বলেন, প্রেসিডেন্টের সৎভাই আহমেদ ওয়ালি কারজাইকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। প্রাথমিক খবরে বলা হয়, আহমদ ওয়ালিকে কান্দাহারের বাড়িতে তাঁরই এক দেহরক্ষী গুলি করে হত্যা করে।
আফগান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সন্ত্রাসবাদবিরোধী বিভাগের প্রধান আবদুল গাফার সৈয়দজাদা বলেন, ওয়ালি কারজাইয়ের ঘনিষ্ঠজনদের কেউ এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে থাকতে পারে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে তিনি বলেন, ‘ওয়ালিকে তাঁর একজন দেহরক্ষী হত্যা করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বাইরের কেউ এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নয়।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কারজাই পরিবারের ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তি বলেন, বাড়িতে অতিথিদের আপ্যায়ন করার সময় এক দেহরক্ষী তাঁকে হত্যা করে। তবে একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, একজন অতিথি ওয়ালিকে গুলি করে হত্যা করেছে। আফগানিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ‘ন্যাশনাল ডিরেক্টরেট অব সিকিউরিটি’র একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘বেলা সাড়ে ১১টার দিকে একজন অতিথি তাঁকে গুলি করে হত্যা করে। কোনো দেহরক্ষী তাঁকে হত্যা করেনি।’ ওই কর্মকর্তা জানান, দেহরক্ষীরা পরে ওই বন্দুকধারীকে হত্যা করেছে।
পারিবারিক বন্ধু আরও জানান, গুলিবর্ষণের ঘটনায় ওয়ালির আরও কয়েকজন অতিথি নিহত হন। এ ঘটনায় কতজন নিহত হয়েছেন, সে ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
আফগানিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলের প্রভাবশালী ও বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব আহমদ ওয়ালির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ছিল। এ ছাড়া আফিম ব্যবসার সঙ্গেও তাঁর যোগাযোগ ছিল বলে অভিযোগ ছিল। তবে তিনি এসব অভিযোগ নাকচ করে দেন। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আফগানিস্তানে মোতায়েন আন্তর্জাতিক বাহিনী শোক প্রকাশ করেছে।
তালেবান এ হত্যাকাণ্ডের দায়িত্ব স্বীকার করেছে। এ ঘটনাকে এক দশকের যুদ্ধে বড় অর্জনগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে অভিহিত করেছে তারা।
তালেবানের মুখপাত্র ইউসুফ আহমাদি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, আহমদ ওয়ালিকে হত্যা করতে তাঁরা একজন বন্দুকধারী নিয়োগ করেন।
No comments