আফগানিস্তান থেকে এক হাজার সেনা সরিয়ে নেবে ফ্রান্স
আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে ফ্রান্স। আগামী বছরের শেষ নাগাদ দেশটি চার হাজার সেনার এক-চতুর্থাংশ প্রত্যাহার করবে। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি গতকাল মঙ্গলবার সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
প্রেসিডেন্ট সারকোজি গতকাল ঝটিকা সফরে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে পৌঁছান। কাবুলের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সারোবি এলাকার একটি সেনা ঘাঁটিতে যান তিনি। সেখানে ফ্রান্সের সেনাবাহিনীর জেনারেল তালেবানের বিরুদ্ধে যুদ্ধের অগ্রগতি সম্পর্কে তাঁকে অবহিত করেন।
ঘাঁটিতে সারকোজি সাংবাদিকদের বলেন, যুদ্ধের সমাপ্তি টানা প্রয়োজন। অনির্দিষ্টকালের জন্য আফগানিস্তানে সেনা রাখার প্রশ্নই আসে না।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমরা ২০১২ সালের শেষ নাগাদ আমাদের মোট সেনার চার ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ এক হাজার সেনা প্রত্যাহার করব।’
ফ্রান্সের মোট চার হাজার সেনার বেশির ভাগই সারোবি ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কাপসিয়া প্রদেশে মোতায়েন রয়েছে।
২০০৭ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর আফগানিস্তানে সারকোজির এটি তৃতীয় সফর। আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সঙ্গে তাঁর বৈঠক করার কথা রয়েছে।
২০০১ সালে আফগানিস্তান অভিযানের শুরু থেকেই যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর নেতৃত্বে অংশ নেয় ফ্রান্স। এ পর্যন্ত আফগানিস্তানে বিভিন্ন অভিযানে অংশ নিতে গিয়ে ফ্রান্সের ৬৪ জন সেনা নিহত হয়েছে। এর মধ্যে চলতি বছর নিহত হয় নয়জন।
প্রেসিডেন্ট সারকোজি গতকাল ঝটিকা সফরে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে পৌঁছান। কাবুলের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সারোবি এলাকার একটি সেনা ঘাঁটিতে যান তিনি। সেখানে ফ্রান্সের সেনাবাহিনীর জেনারেল তালেবানের বিরুদ্ধে যুদ্ধের অগ্রগতি সম্পর্কে তাঁকে অবহিত করেন।
ঘাঁটিতে সারকোজি সাংবাদিকদের বলেন, যুদ্ধের সমাপ্তি টানা প্রয়োজন। অনির্দিষ্টকালের জন্য আফগানিস্তানে সেনা রাখার প্রশ্নই আসে না।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমরা ২০১২ সালের শেষ নাগাদ আমাদের মোট সেনার চার ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ এক হাজার সেনা প্রত্যাহার করব।’
ফ্রান্সের মোট চার হাজার সেনার বেশির ভাগই সারোবি ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কাপসিয়া প্রদেশে মোতায়েন রয়েছে।
২০০৭ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর আফগানিস্তানে সারকোজির এটি তৃতীয় সফর। আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সঙ্গে তাঁর বৈঠক করার কথা রয়েছে।
২০০১ সালে আফগানিস্তান অভিযানের শুরু থেকেই যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর নেতৃত্বে অংশ নেয় ফ্রান্স। এ পর্যন্ত আফগানিস্তানে বিভিন্ন অভিযানে অংশ নিতে গিয়ে ফ্রান্সের ৬৪ জন সেনা নিহত হয়েছে। এর মধ্যে চলতি বছর নিহত হয় নয়জন।
No comments