দুই বছরের মধ্যে বিজ্ঞানে যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়াবে চীন
আগামী দুই বছরে চীন বিজ্ঞানে যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যাবে। গত সোমবার প্রকাশিত যুক্তরাজ্যের জাতীয় বিজ্ঞান একাডেমি রয়্যাল সায়েন্সের গবেষণা প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
২০০৪-০৮ সালের মধ্যে আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত বিজ্ঞানবিষয়ক বিভিন্ন সাময়িকীতে প্রকাশিত বিশ্বের দেশগুলোর বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণা প্রতিবেদনের সংখ্যার ভিত্তিতে রয়্যাল সায়েন্স এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে। এর আগের প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়েছিল, ২০২০ সালের কিছু সময় পর বিজ্ঞানের গবেষণায় চীন যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যাবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশের দিক থেকে চীন বর্তমানে যুক্তরাজ্যকে টপকে দ্বিতীয় স্থান দখল করেছে।
বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণায় এগিয়ে থাকা বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দেশের বেশির ভাগই পশ্চিমা বিশ্বের। তবে তাদের গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশের সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। এ গবেষণায় বিশ্বের প্রথম স্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি বিজ্ঞানের গবেষণা ও উন্নয়নে প্রতিবছর ৪০ হাজার কোটি ডলার ব্যয় করে থাকে। এদিকে যুক্তরাজ্য, জাপান, জার্মানি এবং ফ্রান্সও বিজ্ঞানের গবেষণায় শক্ত অবস্থানে রয়েছে।
১৯৯৯-২০০৩ সালে বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশে চীনের অবস্থান ছিল ষষ্ঠ। তখন বিশ্বে মোট প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনের ৪ দশমিক ৪ শতাংশ ছিল চীনের। ২০০৪-০৮ সালে চীন জাপানকে টপকে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে। এ সময় চীন ১০ দশমিক ২ শতাংশ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তবে যুক্তরাষ্ট্র প্রথম অবস্থান ধরে রাখলেও বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণায় দেশটির অবদান ২৬ দশমিক ৪ শতাংশ থেকে কমে ২১ দশমিক ২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। বিজ্ঞানের গবেষণায় বর্তমানে যুক্তরাজ্যের অবস্থান তৃতীয়। তবে এ সময় বিজ্ঞানের গবেষণায় দেশটির অবদান ৭ দশমিক ১ শতাংশ থেকে কমে ৬ দশমিক ৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। এদিকে, বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণায় জাপানের অবনতি হয়েছে। দেশটি দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ অবস্থানে নেমে গেছে। বিজ্ঞানে দেশটির অবদান ৭ দশমিক ৮ শতাংশ থেকে ৬ দশমিক ১ শতাংশে নেমে এসেছে। ৬ শতাংশ অবদান রেখে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে জার্মানি এবং ৪ দশমিক ৪ শতাংশ অবদান রেখে ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে ফ্রান্স। কানাডা, ইতালি, স্পেন ও ভারত শীর্ষ ১০-এ অবস্থান করেছে। এদিকে রাশিয়া এর আগের শীর্ষ ১০-এ থাকলেও এবার ১৩তম অবস্থানে রয়েছে। এ র্যাংকিংয়ে চীনের অগ্রগতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। চীন গবেষণা এবং উন্নয়নে বিনিয়োগ ব্যাপক বাড়িয়েছে। ১৯৯৯ সাল থেকে চীন প্রতিবছর ২০ শতাংশ করে বিনিয়োগ বাড়িয়েছে। বর্তমানে এ খাতে চীনের বিনিয়োগের পরিমাণ বছরে ১০ হাজার কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। চীন বিনিয়োগ বাড়ার এ হার অব্যাহত রেখেছে।
এদিকে, এর আগে র্যাংকিংয়ে নিচে থাকা দেশের মধ্যে তুরস্ক ও ইরান বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণায় নাটকীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে। বিশেষ করে তুরস্ক চীনের মতোই উন্নতি করেছে।
২০০৪-০৮ সালের মধ্যে আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত বিজ্ঞানবিষয়ক বিভিন্ন সাময়িকীতে প্রকাশিত বিশ্বের দেশগুলোর বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণা প্রতিবেদনের সংখ্যার ভিত্তিতে রয়্যাল সায়েন্স এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে। এর আগের প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়েছিল, ২০২০ সালের কিছু সময় পর বিজ্ঞানের গবেষণায় চীন যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যাবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশের দিক থেকে চীন বর্তমানে যুক্তরাজ্যকে টপকে দ্বিতীয় স্থান দখল করেছে।
বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণায় এগিয়ে থাকা বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দেশের বেশির ভাগই পশ্চিমা বিশ্বের। তবে তাদের গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশের সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। এ গবেষণায় বিশ্বের প্রথম স্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি বিজ্ঞানের গবেষণা ও উন্নয়নে প্রতিবছর ৪০ হাজার কোটি ডলার ব্যয় করে থাকে। এদিকে যুক্তরাজ্য, জাপান, জার্মানি এবং ফ্রান্সও বিজ্ঞানের গবেষণায় শক্ত অবস্থানে রয়েছে।
১৯৯৯-২০০৩ সালে বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশে চীনের অবস্থান ছিল ষষ্ঠ। তখন বিশ্বে মোট প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনের ৪ দশমিক ৪ শতাংশ ছিল চীনের। ২০০৪-০৮ সালে চীন জাপানকে টপকে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে। এ সময় চীন ১০ দশমিক ২ শতাংশ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তবে যুক্তরাষ্ট্র প্রথম অবস্থান ধরে রাখলেও বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণায় দেশটির অবদান ২৬ দশমিক ৪ শতাংশ থেকে কমে ২১ দশমিক ২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। বিজ্ঞানের গবেষণায় বর্তমানে যুক্তরাজ্যের অবস্থান তৃতীয়। তবে এ সময় বিজ্ঞানের গবেষণায় দেশটির অবদান ৭ দশমিক ১ শতাংশ থেকে কমে ৬ দশমিক ৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। এদিকে, বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণায় জাপানের অবনতি হয়েছে। দেশটি দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ অবস্থানে নেমে গেছে। বিজ্ঞানে দেশটির অবদান ৭ দশমিক ৮ শতাংশ থেকে ৬ দশমিক ১ শতাংশে নেমে এসেছে। ৬ শতাংশ অবদান রেখে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে জার্মানি এবং ৪ দশমিক ৪ শতাংশ অবদান রেখে ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে ফ্রান্স। কানাডা, ইতালি, স্পেন ও ভারত শীর্ষ ১০-এ অবস্থান করেছে। এদিকে রাশিয়া এর আগের শীর্ষ ১০-এ থাকলেও এবার ১৩তম অবস্থানে রয়েছে। এ র্যাংকিংয়ে চীনের অগ্রগতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। চীন গবেষণা এবং উন্নয়নে বিনিয়োগ ব্যাপক বাড়িয়েছে। ১৯৯৯ সাল থেকে চীন প্রতিবছর ২০ শতাংশ করে বিনিয়োগ বাড়িয়েছে। বর্তমানে এ খাতে চীনের বিনিয়োগের পরিমাণ বছরে ১০ হাজার কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। চীন বিনিয়োগ বাড়ার এ হার অব্যাহত রেখেছে।
এদিকে, এর আগে র্যাংকিংয়ে নিচে থাকা দেশের মধ্যে তুরস্ক ও ইরান বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণায় নাটকীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে। বিশেষ করে তুরস্ক চীনের মতোই উন্নতি করেছে।
No comments