দায়িত্ব সচেতন ‘কূটনীতিক’ আফ্রিদি
যেকোনো সময়ই একজন ক্রিকেটারকে, তাঁর মাঠের পারফরমেন্সের বাইরে নিজ দেশের একজন প্রতিনিধিত্বকারী ব্যক্তি হিসেবেও গণ্য করা হয়। দলের অধিনায়কের ওপর তো দায়িত্বটা আরও বেশি। আর লড়াইটা যখন ভারত-পাকিস্তানের, সেটাও আবার বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে তখন এ দায়িত্বটা যে আরও বেড়ে যায়, সেটা বলাই বাহুল্য। পাকিস্তান অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি নিশ্চয়ই সেই গুরু দায়িত্বটা বেশ ভালো মতোই উপলব্ধি করতে পারছেন। পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অধিনায়কের পাশাপাশি তাঁকে হয়তো আজ অঘোষিতভাবে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বও পালন করতে হবে। মোহালির ‘হাই ভোল্টেজ’ ম্যাচটাতে কি এত এত সমীকরণ কিছুটা চাপ তৈরি করবে আফ্রিদির ওপর? তেমন সম্ভাবনার কথা অবশ্য আফ্রিদি নিজে একেবারেই নাকচ করে দিয়েছেন।
গতকাল সাংবাদিকদের এসব প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন, ‘সবার আগে আমি একজন ক্রিকেটার। তারপর কূটনীতিক। ক্রিকেট খেলার মাধ্যমে অবশ্যই আমি পাকিস্তানের প্রতিনিধিত্ব করি। কাজেই আমি জানি, আমাকে কোথায় কী বলতে হবে। আমার মতে, এই সেমিফাইনালটা দুই দেশের জন্যই একটা ভালো প্রতীক। কারণ, অনেক সময়ই ক্রিকেটই দুই দেশের মানুষকে অনেক কাছাকাছি নিয়ে এসেছে।’
২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বাসে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাটা না ঘটলে হয়তো এই সেমিফাইনালটা পাকিস্তানের মাটিতেও হতে পারত। আয়োজক দেশ হিসেবে পাকিস্তান নাম থাকলেও নিরাপত্তার কারণে পাকিস্তান থেকে সব ভেন্যু সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আইসিসি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে আবারও পাকিস্তানে ফেরানোর জন্য এই বিশ্বকাপ জেতাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন আফ্রিদি। বলেছেন, ‘এই বিশ্বকাপটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এটা জিততে চাই এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে আবার পাকিস্তানে ফেরাতে চাই
গতকাল সাংবাদিকদের এসব প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন, ‘সবার আগে আমি একজন ক্রিকেটার। তারপর কূটনীতিক। ক্রিকেট খেলার মাধ্যমে অবশ্যই আমি পাকিস্তানের প্রতিনিধিত্ব করি। কাজেই আমি জানি, আমাকে কোথায় কী বলতে হবে। আমার মতে, এই সেমিফাইনালটা দুই দেশের জন্যই একটা ভালো প্রতীক। কারণ, অনেক সময়ই ক্রিকেটই দুই দেশের মানুষকে অনেক কাছাকাছি নিয়ে এসেছে।’
২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বাসে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাটা না ঘটলে হয়তো এই সেমিফাইনালটা পাকিস্তানের মাটিতেও হতে পারত। আয়োজক দেশ হিসেবে পাকিস্তান নাম থাকলেও নিরাপত্তার কারণে পাকিস্তান থেকে সব ভেন্যু সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আইসিসি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে আবারও পাকিস্তানে ফেরানোর জন্য এই বিশ্বকাপ জেতাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন আফ্রিদি। বলেছেন, ‘এই বিশ্বকাপটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এটা জিততে চাই এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে আবার পাকিস্তানে ফেরাতে চাই
No comments