ব্যাটিংই জেতাতে পারে ভারতকে
ভারত-পাকিস্তান মহারণ আজ। জয়ের পাল্লা কোন দিকে ভারী? সে বিশ্লেষণ এখানে নয়। দেখা যাক, ভারতের ইতিবাচক দিক কোনগুলো? ভারত জিতলে কেন জিতবে?
এক, ভারতীয় টিমটাকে এখন অনেক বেশি ভারসাম্যপূর্ণ দেখাচ্ছে। চাপের মুখে ভেঙে পড়ার হারটা অনেক কমে এসেছে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালে চাপে পড়ে কী দারুণভাবে ম্যাচটা বের করে নিল! আজ তো বিশাল চাপের ম্যাচ। এই চাপ সামলানোর সামর্থ্য ভারতের আছে।
দুই, এই বিশ্বকাপে ভারতের ব্যাটিংই সেরা। আমি বলব, আজ ব্যাটিং দিয়েই জিততে পারে ভারত। এটা মুখের কথা নয়, ২২ গজেও প্রমাণিত হচ্ছে। ধোনির ব্যাটই যা একটু নীরব। নইলে সবাই কম-বেশি রান পাচ্ছে। বিশেষ করে, বীরেন্দর শেবাগের কথা বলব, বাংলাদেশের বিপক্ষে বড় ইনিংস খেলার পর ওভাবে তাঁকে আর দেখা যায়নি। আজই হতে পারে শেবাগের আরেকটা বড় ইনিংস খেলার দিন। শেবাগ-আগুন জ্বললে প্রতিপক্ষ পুড়ে ছাই হয়ে যেতে পারে!
তিন, ভারতের বোলিং নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। কিন্তু গত দু-তিনটি ম্যাচে ওদের বোলিং ভালোই হয়েছে দেখলাম। আস্তে আস্তে বোলিং সমস্যাটা কাটিয়ে উঠেছে ভারত। সেমিফাইনালে বোলিং ঠিকঠাক হলে স্বাগতিকদের চিন্তা অনেক কমে যাবে।
চার, ইতিহাস ভারতের পক্ষে। বিশ্বকাপের মঞ্চে দুই দলের চার সাক্ষাতে পাকিস্তান কখনো জিততে পারেনি। হ্যাঁ, এটা ঠিক, ইতিহাস উঠে এসে ভারতকে জিতিয়ে দেবে না। কিন্তু অতীতের প্রেরণা বলে একটা কথা আছে। এটা ভারত পাবে।
পাঁচ, শচীন টেন্ডুলকার সব সময়ই পাকিস্তানের বিপক্ষে ভালো খেলে। গত কয়েক দিনের কাগজ পড়ে মনে হচ্ছে, এই ম্যাচে বাড়তি কিছু করার জন্য মুখিয়ে আছে টেন্ডুলকার। সেটি হতে পারে তার সেরার চেয়েও সেরা কিছু। টেন্ডুলকারের ব্যাট আজ নতুন কিছু উপহার দিতে পারে। যদি দুইয়ে দুইয়ে চার হয়, ভারতকে থামানো কঠিন পাকিস্তানের পক্ষে।
ছয়, ভারত অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি খুবই ঠান্ডা মাথার। এটা ভারতের জন্য প্লাস পয়েন্ট। মাঠে যেহেতু অধিনায়ককেই নিতে হয় সব সিদ্ধান্ত, তাই অধিনায়ক পরিস্থিতি কীভাবে সামলান, সেটি বড় ব্যাপার। ম্যাচের ভাগ্যও অনেক সময় গড়ে দেয় অধিনায়কের প্রত্যুৎপন্নমতিতা। ধোনির এই গুণটা আছে।
সবকিছুই ঠিকঠাক হলে ভারতের জন্য সোনায় সোহাগা। আমরা কেবল মাঠের বাইরে বসে বিশ্লেষণ করতে পারি। দল মাঠে কতটা করে দেখাতে পারল, সেটাই আসল।
এক, ভারতীয় টিমটাকে এখন অনেক বেশি ভারসাম্যপূর্ণ দেখাচ্ছে। চাপের মুখে ভেঙে পড়ার হারটা অনেক কমে এসেছে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালে চাপে পড়ে কী দারুণভাবে ম্যাচটা বের করে নিল! আজ তো বিশাল চাপের ম্যাচ। এই চাপ সামলানোর সামর্থ্য ভারতের আছে।
দুই, এই বিশ্বকাপে ভারতের ব্যাটিংই সেরা। আমি বলব, আজ ব্যাটিং দিয়েই জিততে পারে ভারত। এটা মুখের কথা নয়, ২২ গজেও প্রমাণিত হচ্ছে। ধোনির ব্যাটই যা একটু নীরব। নইলে সবাই কম-বেশি রান পাচ্ছে। বিশেষ করে, বীরেন্দর শেবাগের কথা বলব, বাংলাদেশের বিপক্ষে বড় ইনিংস খেলার পর ওভাবে তাঁকে আর দেখা যায়নি। আজই হতে পারে শেবাগের আরেকটা বড় ইনিংস খেলার দিন। শেবাগ-আগুন জ্বললে প্রতিপক্ষ পুড়ে ছাই হয়ে যেতে পারে!
তিন, ভারতের বোলিং নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। কিন্তু গত দু-তিনটি ম্যাচে ওদের বোলিং ভালোই হয়েছে দেখলাম। আস্তে আস্তে বোলিং সমস্যাটা কাটিয়ে উঠেছে ভারত। সেমিফাইনালে বোলিং ঠিকঠাক হলে স্বাগতিকদের চিন্তা অনেক কমে যাবে।
চার, ইতিহাস ভারতের পক্ষে। বিশ্বকাপের মঞ্চে দুই দলের চার সাক্ষাতে পাকিস্তান কখনো জিততে পারেনি। হ্যাঁ, এটা ঠিক, ইতিহাস উঠে এসে ভারতকে জিতিয়ে দেবে না। কিন্তু অতীতের প্রেরণা বলে একটা কথা আছে। এটা ভারত পাবে।
পাঁচ, শচীন টেন্ডুলকার সব সময়ই পাকিস্তানের বিপক্ষে ভালো খেলে। গত কয়েক দিনের কাগজ পড়ে মনে হচ্ছে, এই ম্যাচে বাড়তি কিছু করার জন্য মুখিয়ে আছে টেন্ডুলকার। সেটি হতে পারে তার সেরার চেয়েও সেরা কিছু। টেন্ডুলকারের ব্যাট আজ নতুন কিছু উপহার দিতে পারে। যদি দুইয়ে দুইয়ে চার হয়, ভারতকে থামানো কঠিন পাকিস্তানের পক্ষে।
ছয়, ভারত অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি খুবই ঠান্ডা মাথার। এটা ভারতের জন্য প্লাস পয়েন্ট। মাঠে যেহেতু অধিনায়ককেই নিতে হয় সব সিদ্ধান্ত, তাই অধিনায়ক পরিস্থিতি কীভাবে সামলান, সেটি বড় ব্যাপার। ম্যাচের ভাগ্যও অনেক সময় গড়ে দেয় অধিনায়কের প্রত্যুৎপন্নমতিতা। ধোনির এই গুণটা আছে।
সবকিছুই ঠিকঠাক হলে ভারতের জন্য সোনায় সোহাগা। আমরা কেবল মাঠের বাইরে বসে বিশ্লেষণ করতে পারি। দল মাঠে কতটা করে দেখাতে পারল, সেটাই আসল।
No comments