ক্ষোভে ফুঁসে উঠলেন সৌরভ
আর কারও সমালোচনা করার দরকার নেই, যা বলার সৌরভ গাঙ্গুলীই বলে দিয়েছেন। পরশু রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর কাছে ৭ উইকেটে হারের পর হতাশ সৌরভ কলকাতা নাইট রাইডার্সের পারফরম্যান্সকে ‘একেবারেই জঘন্য’ বলে মন্তব্য করেছেন।
ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলনে সতীর্থ ক্রিকেটারদের তীব্র সমালোচনা করেছেন সৌরভ। বলেছেন, ‘প্রথম ১০ ওভার খুবই ভালো ক্রিকেট খেলেছি আমরা। কিন্তু পরের ১০ ওভার খেলেছি জঘন্য। এক কথায়, আমাদের পারফরম্যান্স একেবারেই জঘন্য।’ এবারের আইপিএলে এটা কলকাতা নাইট রাইডার্সের ষষ্ঠ হার। সৌরভ অবশ্য হারটাকে গুরুত্ব না দিয়ে বড় করে দেখছেন মাঠে দলের মানসিকতাকেই, ‘হারে আমার সমস্যা নেই, কিন্তু বাস্তবতা হলো মাঠে আমাদের অবস্থা ছিল করুণ। আমি ওদের সঙ্গে কথা বলতে পারি, তাদের মনোবল চাঙা করতে পারি, কিন্তু তাদের নিজেদেরই নিজেদের টেনে তুলতে হবে। আমি তো আর তাদের হয়ে বোলিং বা ফিল্ডিং করে দিয়ে আসতে পারব না।’
প্রথমে ব্যাট করে ৯ উইকেটে ১৬০ রান করেছিল সৌরভের দল কেকেআর। জবাবে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স প্রথম ১০ ওভারে ৭৬ রান তুলেছিল ১ উইকেটে। ম্যাচটা এর পর থেকেই আস্তে আস্তে কেকেআরের হাতছাড়া হতে থাকে। সৌরভের দৃষ্টিতে, বোলারদের বাজে বোলিংয়েরই মাশুল দিতে হলো তাদের।
পয়েন্ট টেবিলে এখনো সৌরভের দলের নিচে থাকলেও পরশু কেকেআর অধিনায়কের ঠিক উল্টো মেজাজেই ছিলেন ডেকান চার্জার্স অধিনায়ক অ্যাডাম গিলক্রিস্ট। চেন্নাই সুপার কিংসকে ৬ উইকেটে হারিয়ে টুর্নামেন্টে এখনো টিকে আছে তাঁর দল। শুধু তা-ই নয়, পরশুর জয়ের পর দলের মধ্যে উন্নতিও দেখছেন সাবেক অস্ট্রেলিয়ান উইকেটকিপার, ‘এখনো আমাদের সম্ভাবনা আছে। আমরা আমাদের সেরা অবস্থায় আছি বলব না, তবে আমাদের পারফরম্যান্স ভালো হচ্ছে। সেরা ফর্মে না থেকেও যদি এ রকম কয়েকটা জয় পেয়ে যাই, সেটাও কিন্তু ভালো লক্ষণ।’
এ ম্যাচে প্রতিপক্ষ দলে মুত্তিয়া মুরালিধরনকে না দেখে একটু অবাকই হয়েছেন গিলক্রিস্ট, ‘এই উইকেটে মুরালিকে খেলা খুবই কঠিন হতো। খেলোয়াড় তালিকায় তাকে না দেখে একটু অবাকই হয়েছি।’ তবে চেন্নাই অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি ম্যাচের পরও যুক্তি দেখালেন তাঁর সিদ্ধান্তের পক্ষে, ‘অশ্বিনের চেয়ে ভালো বল করতে পারত না মুরালি। মুরালি গ্রেট বোলার সন্দেহ নেই, তবে টিম কম্বিনেশনে তো তাকে আসতে হবে। আর মুরালির একার পক্ষে তো ১০ উইকেট নেওয়া সম্ভব না। ব্যাপারটা সেরা একাদশের নয়, সেরা কম্বিনেশনের। সমস্যা হলো দলের অন্য বিভাগগুলোও ভালো করছে না।
ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলনে সতীর্থ ক্রিকেটারদের তীব্র সমালোচনা করেছেন সৌরভ। বলেছেন, ‘প্রথম ১০ ওভার খুবই ভালো ক্রিকেট খেলেছি আমরা। কিন্তু পরের ১০ ওভার খেলেছি জঘন্য। এক কথায়, আমাদের পারফরম্যান্স একেবারেই জঘন্য।’ এবারের আইপিএলে এটা কলকাতা নাইট রাইডার্সের ষষ্ঠ হার। সৌরভ অবশ্য হারটাকে গুরুত্ব না দিয়ে বড় করে দেখছেন মাঠে দলের মানসিকতাকেই, ‘হারে আমার সমস্যা নেই, কিন্তু বাস্তবতা হলো মাঠে আমাদের অবস্থা ছিল করুণ। আমি ওদের সঙ্গে কথা বলতে পারি, তাদের মনোবল চাঙা করতে পারি, কিন্তু তাদের নিজেদেরই নিজেদের টেনে তুলতে হবে। আমি তো আর তাদের হয়ে বোলিং বা ফিল্ডিং করে দিয়ে আসতে পারব না।’
প্রথমে ব্যাট করে ৯ উইকেটে ১৬০ রান করেছিল সৌরভের দল কেকেআর। জবাবে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স প্রথম ১০ ওভারে ৭৬ রান তুলেছিল ১ উইকেটে। ম্যাচটা এর পর থেকেই আস্তে আস্তে কেকেআরের হাতছাড়া হতে থাকে। সৌরভের দৃষ্টিতে, বোলারদের বাজে বোলিংয়েরই মাশুল দিতে হলো তাদের।
পয়েন্ট টেবিলে এখনো সৌরভের দলের নিচে থাকলেও পরশু কেকেআর অধিনায়কের ঠিক উল্টো মেজাজেই ছিলেন ডেকান চার্জার্স অধিনায়ক অ্যাডাম গিলক্রিস্ট। চেন্নাই সুপার কিংসকে ৬ উইকেটে হারিয়ে টুর্নামেন্টে এখনো টিকে আছে তাঁর দল। শুধু তা-ই নয়, পরশুর জয়ের পর দলের মধ্যে উন্নতিও দেখছেন সাবেক অস্ট্রেলিয়ান উইকেটকিপার, ‘এখনো আমাদের সম্ভাবনা আছে। আমরা আমাদের সেরা অবস্থায় আছি বলব না, তবে আমাদের পারফরম্যান্স ভালো হচ্ছে। সেরা ফর্মে না থেকেও যদি এ রকম কয়েকটা জয় পেয়ে যাই, সেটাও কিন্তু ভালো লক্ষণ।’
এ ম্যাচে প্রতিপক্ষ দলে মুত্তিয়া মুরালিধরনকে না দেখে একটু অবাকই হয়েছেন গিলক্রিস্ট, ‘এই উইকেটে মুরালিকে খেলা খুবই কঠিন হতো। খেলোয়াড় তালিকায় তাকে না দেখে একটু অবাকই হয়েছি।’ তবে চেন্নাই অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি ম্যাচের পরও যুক্তি দেখালেন তাঁর সিদ্ধান্তের পক্ষে, ‘অশ্বিনের চেয়ে ভালো বল করতে পারত না মুরালি। মুরালি গ্রেট বোলার সন্দেহ নেই, তবে টিম কম্বিনেশনে তো তাকে আসতে হবে। আর মুরালির একার পক্ষে তো ১০ উইকেট নেওয়া সম্ভব না। ব্যাপারটা সেরা একাদশের নয়, সেরা কম্বিনেশনের। সমস্যা হলো দলের অন্য বিভাগগুলোও ভালো করছে না।
No comments