নজিরবিহীন ধর্মঘটে ক্রিকেটাররা by ইশতিয়াক পারভেজ
সাকিব
আল হাসান, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহীমদের সঙ্গে হেঁটে আসছেন শ’খানেক
ক্রিকেটার। ধীরে ধীরে জড়ো হলেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের একাডেমির
মাঠে। দীর্ঘদিনের জমে থাকা ক্ষোভ রূপ নিয়েছে বিস্ফোরণে। একে একে ১১
ক্রিকেটার তুলে ধরলেন ১১ দাবি। তাদের নেতৃত্ব দিয়ে নিয়ে আসা বাংলাদেশ জাতীয়
দলের টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান জানিয়ে দিলেন দাবি
না মানলে তারা ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলবেন না। তাদের প্রতি অবহেলা,
অসম্মান, বেতন ও পারিশ্রমিকের বৈষম্য রূপ নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের
(বিসিবি) বিপক্ষে বিদ্রোহে।
তাতেই অচল এখন বাংলাদেশের ক্রিকেট। তাদের এমন অবস্থানে নিশ্চিতভাবেই এখন হুমকির মুখে আগামী মাসে ভারতে পূর্ণাঙ্গ ক্রিকেট সফর। যদি দ্রুত বিসিবি দাবি মেনে না নেয়, নিজেদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনড় থাকবেন তারা।
নতুন দিনের ক্রিকেটারদের জন্য সুন্দর আগামী গড়ে দিতেই এই ধর্মঘটের ডাক বলে জানান সাকিব। তিনি বলেন, ‘ যতদিন পর্যন্ত আমাদের এই দাবিগুলো পূরণ না হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্রিকেটের কোনো কার্যক্রমে জড়িত থাকতে চাচ্ছি না। সেটি দেশি হোক আর আন্তর্জাতিক, কোনো ক্রিকেটে আমরা খেলবো না।’ তার এই বক্তব্যে করতালি দিয়ে সমর্থন দেন উপস্থিত ক্রিকেটাররা।
গতকাল দুপুর থেকে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে ক্রিকেটাররা সংবাদ সম্মেলন করতে আসবেন মিরপুর শেরেবাংলা মাঠে। সেখানেই তারা তুলে ধরবেন নিজেদের দাবির কথা। সেই সঙ্গে ক্রিকেটকে বয়কট করারও ঘোষণা আসতে পারে। অবশেষে দুপর ৩টায় সাকিবের নেতৃত্বে হাজির হলেন জাতীয় দলের বর্তমান, বাদ পড়া ও সাবেক ক্রিকেটাররা। তাদের সঙ্গে যোগ দেন মুমিনুল হক, সৌম্য সরকার, এনামুল হক বিজয়, লিটন কুমার দাস, মেহেদী হাসান মিরাজসহ তরুণ ক্রিকেটাররাও। শুধু ছিলেন না বাংলাদেশ ওয়ানডে দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। সংবাদ সম্মেলনে সাকিব জানিয়ে দেন তাদের সঙ্গে দেশের সব স্তরের ক্রিকেটাররা আছেন একাত্বতা জানাতে। তিনি বলেন, ‘দ্রুত হওয়াতে নারী দলের ক্রিকেটারদের একত্রিত করতে পারিনি। যদি চায় তারা দাবি নিয়ে আমাদের সঙ্গে আসতে পারে। আমরা জানি তাদেরও দাবি আছে। শুধু অনূর্ধ্ব-১৯ দল বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিচ্ছে তাই ওদের এই বিষয়ের বাইরে রাখছি। এছাড়াও বয়সভিত্তিক কিছু দলকেও বাইরে রাখছি। তা ছাড়া সবাই আমাদের সঙ্গে আছে। আজ (গতকাল) থেকেই আমরা সব ধরনের ক্রিকেট, এনসিএল হোক আর জাতীয় দলের ক্যাম্প, কোনো কিছুতেই অংশ নিবো না।’
কেন ক্রিকেটাররা হঠাৎ এমন বিদ্রোহী হয়ে উঠলেন? শুরুতেই জাতীয় দলের বাইরে থাকা ঘরোয়া ক্রিকেটের অভিজ্ঞ তারকা নাঈম ইসলাম জানিয়ে দিলেন আসলে তাদের পক্ষে যৌক্তিক অধিকার আদায়ের জন্য কেউ কাজ করে না। এমনকি বাংলাদেশে তাদের কল্যাণে প্রতিষ্ঠিত’ একমাত্র সংগঠন ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশও (কোয়াব) কোনো ভূমিকা রাখে না। তাই এই সংগঠনের বর্তমান সভাপতি দেশের প্রথম টেস্ট অধিনায়ক নাইমূর রহমান দুর্জয়সহ সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত পালের পদত্যাগ দাবি করেন নাঈম ইসলাম। এছড়াও সাকিব-মুশফিক তুলে ধরেন বিপিএলে তাদের পারিশ্রমিক বৈষম্যের কথা। তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন এবারের বিপিএল অন্য নিয়মে হচ্ছে। কিন্তু আমাদের যেটা মূল দাবি সেটা হলো বিপিএল যেন আগের নিয়মে চলে আসে এবং আমাদের স্থানীয় প্লেয়ারদের ন্যায্য মূল্যটা যেন বিদেশি প্লেয়ারদের সমান থাকে। আমরা দেখি যে বিপিএলে বিদেশি প্লেয়াররা আসে এবং তাদের অনেক পারিশ্রমিক দেওয়া হয়। কিন্তু স্থানীয়রা সেটা পায় না। বিসিবিকে সেই নিশ্চয়তা দিতে হবে।‘ মাহমুদুল্লাহ তুলে ধরেন ঘরোয়া ক্রিকেটে তাদের নিয়ে বৈষম্যে কথা।
এছাড়াও সাকিব তুলে ধরেন ঘরোয়া ক্রিকেটে তাদের ন্যুনতম সুবিধাহীনতার কথা। হোটেল থেকে শুরু করে ম্যাচ ফি, এমনকি মাঠে আসার জন্য দেয়া বাসও নিম্নমানের বলে অভিযোগ করেন সাকিব। এছাড়াও প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বিভাগে ক্রিকেটে পাতানো খেলার বিষয়টির কড়া প্রতিবাদ করেন টেস্ট অধিনায়ক। তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে প্লেয়ারদের বেতন ১ লাখ টাকা হওয়া উচিত। আমরা এই দাবিটা অবশ্যই জানাচ্ছি। আমাদের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের প্লেয়ারদের বেতন অনেক কম। সেটা ন্যুনতম ৫০ ভাগ বাড়াতে হবে। অনুশীলন সুবিধা বাড়াতে হবে। জিম, ইনডোর, মাঠের সব সুবিধা বাড়াতে হবে। ১২ মাস কোচ, ফিজিও, ট্রেইনার নিয়োগ দিতে হবে। আমরা চাই এটা আসছে মৌসুমের আগেই নিশ্চিত করতে হবে। আমরা চাই না প্রতিটি অনুশীলনই ঢাকাতে হোক। ঢাকার বাইরে বরিশাল তাদের হোম ভেন্যুতে, খুলনা তাদের হোম ভেন্যুতে অনুশীলন করবে তাহলেই ক্রিকেটের প্রসার বৃদ্ধি পাবে। আমরা প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে যে বল দিয়ে খেলি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সেই বল দিয়ে খেলা হয় না। ফলে আমাদের নতুন করে বলের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হয়। শুধু তাই নয় আমাদের প্রথম, দ্বিতীয় বিভাগের ক্রিকেটে মাঠে যাওয়ার আগেই ঠিক হয়ে যায় কোন দল জিতবে।‘
বিসিবি’র সঙ্গে আলোচনা হলে কি করবেন তা নিয়ে সাকিব বলেন, ‘আমরাও চাই আলোচনায় বিসিবি দাবি মেনে নিলে ক্রিকেটে ফিরতে। আমরাও চাই ক্রিকেটে উন্নতি হোক। এখানে একজন ক্রিকেটার যেন লম্বা সময় খেলতে পারে সেই সুন্দর পরিবেশ তৈরি করে দিতেই আমাদের এই অবস্থান।‘
ক্রিকেটারদের অবস্থানে বিসিবির প্রতিক্রিয়া
ক্রিকেটারদের সংবাদ সম্মেলন শেষে তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিসিবি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজামুদ্দিন চৌধুরী সুজন। তিনি বলেন, আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে জানতে পেরেছি। আনুষ্ঠানিকভাবে ক্রিকেটারদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ হয়নি। অবশ্যই আমাদের খেলোয়াড়রা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাদের দাবিগুলো লিখিত পেলে বোর্ডে আলোচনা করবো। পরবর্তীতে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবো। খেলোয়াড়দের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া বিভিন্ন সময়ে এসেছে এবং আমাদের চেষ্টা থাকে যতটুকু সম্ভব তা সুরাহা করার। আজকের বিষয়টা আমাদের নজরে এসেছে। আমাদের আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি। বিষয়টা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সুরাহার চেষ্টা করবো।’
তাতেই অচল এখন বাংলাদেশের ক্রিকেট। তাদের এমন অবস্থানে নিশ্চিতভাবেই এখন হুমকির মুখে আগামী মাসে ভারতে পূর্ণাঙ্গ ক্রিকেট সফর। যদি দ্রুত বিসিবি দাবি মেনে না নেয়, নিজেদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনড় থাকবেন তারা।
নতুন দিনের ক্রিকেটারদের জন্য সুন্দর আগামী গড়ে দিতেই এই ধর্মঘটের ডাক বলে জানান সাকিব। তিনি বলেন, ‘ যতদিন পর্যন্ত আমাদের এই দাবিগুলো পূরণ না হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্রিকেটের কোনো কার্যক্রমে জড়িত থাকতে চাচ্ছি না। সেটি দেশি হোক আর আন্তর্জাতিক, কোনো ক্রিকেটে আমরা খেলবো না।’ তার এই বক্তব্যে করতালি দিয়ে সমর্থন দেন উপস্থিত ক্রিকেটাররা।
গতকাল দুপুর থেকে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে ক্রিকেটাররা সংবাদ সম্মেলন করতে আসবেন মিরপুর শেরেবাংলা মাঠে। সেখানেই তারা তুলে ধরবেন নিজেদের দাবির কথা। সেই সঙ্গে ক্রিকেটকে বয়কট করারও ঘোষণা আসতে পারে। অবশেষে দুপর ৩টায় সাকিবের নেতৃত্বে হাজির হলেন জাতীয় দলের বর্তমান, বাদ পড়া ও সাবেক ক্রিকেটাররা। তাদের সঙ্গে যোগ দেন মুমিনুল হক, সৌম্য সরকার, এনামুল হক বিজয়, লিটন কুমার দাস, মেহেদী হাসান মিরাজসহ তরুণ ক্রিকেটাররাও। শুধু ছিলেন না বাংলাদেশ ওয়ানডে দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। সংবাদ সম্মেলনে সাকিব জানিয়ে দেন তাদের সঙ্গে দেশের সব স্তরের ক্রিকেটাররা আছেন একাত্বতা জানাতে। তিনি বলেন, ‘দ্রুত হওয়াতে নারী দলের ক্রিকেটারদের একত্রিত করতে পারিনি। যদি চায় তারা দাবি নিয়ে আমাদের সঙ্গে আসতে পারে। আমরা জানি তাদেরও দাবি আছে। শুধু অনূর্ধ্ব-১৯ দল বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিচ্ছে তাই ওদের এই বিষয়ের বাইরে রাখছি। এছাড়াও বয়সভিত্তিক কিছু দলকেও বাইরে রাখছি। তা ছাড়া সবাই আমাদের সঙ্গে আছে। আজ (গতকাল) থেকেই আমরা সব ধরনের ক্রিকেট, এনসিএল হোক আর জাতীয় দলের ক্যাম্প, কোনো কিছুতেই অংশ নিবো না।’
কেন ক্রিকেটাররা হঠাৎ এমন বিদ্রোহী হয়ে উঠলেন? শুরুতেই জাতীয় দলের বাইরে থাকা ঘরোয়া ক্রিকেটের অভিজ্ঞ তারকা নাঈম ইসলাম জানিয়ে দিলেন আসলে তাদের পক্ষে যৌক্তিক অধিকার আদায়ের জন্য কেউ কাজ করে না। এমনকি বাংলাদেশে তাদের কল্যাণে প্রতিষ্ঠিত’ একমাত্র সংগঠন ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশও (কোয়াব) কোনো ভূমিকা রাখে না। তাই এই সংগঠনের বর্তমান সভাপতি দেশের প্রথম টেস্ট অধিনায়ক নাইমূর রহমান দুর্জয়সহ সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত পালের পদত্যাগ দাবি করেন নাঈম ইসলাম। এছড়াও সাকিব-মুশফিক তুলে ধরেন বিপিএলে তাদের পারিশ্রমিক বৈষম্যের কথা। তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন এবারের বিপিএল অন্য নিয়মে হচ্ছে। কিন্তু আমাদের যেটা মূল দাবি সেটা হলো বিপিএল যেন আগের নিয়মে চলে আসে এবং আমাদের স্থানীয় প্লেয়ারদের ন্যায্য মূল্যটা যেন বিদেশি প্লেয়ারদের সমান থাকে। আমরা দেখি যে বিপিএলে বিদেশি প্লেয়াররা আসে এবং তাদের অনেক পারিশ্রমিক দেওয়া হয়। কিন্তু স্থানীয়রা সেটা পায় না। বিসিবিকে সেই নিশ্চয়তা দিতে হবে।‘ মাহমুদুল্লাহ তুলে ধরেন ঘরোয়া ক্রিকেটে তাদের নিয়ে বৈষম্যে কথা।
এছাড়াও সাকিব তুলে ধরেন ঘরোয়া ক্রিকেটে তাদের ন্যুনতম সুবিধাহীনতার কথা। হোটেল থেকে শুরু করে ম্যাচ ফি, এমনকি মাঠে আসার জন্য দেয়া বাসও নিম্নমানের বলে অভিযোগ করেন সাকিব। এছাড়াও প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বিভাগে ক্রিকেটে পাতানো খেলার বিষয়টির কড়া প্রতিবাদ করেন টেস্ট অধিনায়ক। তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে প্লেয়ারদের বেতন ১ লাখ টাকা হওয়া উচিত। আমরা এই দাবিটা অবশ্যই জানাচ্ছি। আমাদের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের প্লেয়ারদের বেতন অনেক কম। সেটা ন্যুনতম ৫০ ভাগ বাড়াতে হবে। অনুশীলন সুবিধা বাড়াতে হবে। জিম, ইনডোর, মাঠের সব সুবিধা বাড়াতে হবে। ১২ মাস কোচ, ফিজিও, ট্রেইনার নিয়োগ দিতে হবে। আমরা চাই এটা আসছে মৌসুমের আগেই নিশ্চিত করতে হবে। আমরা চাই না প্রতিটি অনুশীলনই ঢাকাতে হোক। ঢাকার বাইরে বরিশাল তাদের হোম ভেন্যুতে, খুলনা তাদের হোম ভেন্যুতে অনুশীলন করবে তাহলেই ক্রিকেটের প্রসার বৃদ্ধি পাবে। আমরা প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে যে বল দিয়ে খেলি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সেই বল দিয়ে খেলা হয় না। ফলে আমাদের নতুন করে বলের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হয়। শুধু তাই নয় আমাদের প্রথম, দ্বিতীয় বিভাগের ক্রিকেটে মাঠে যাওয়ার আগেই ঠিক হয়ে যায় কোন দল জিতবে।‘
বিসিবি’র সঙ্গে আলোচনা হলে কি করবেন তা নিয়ে সাকিব বলেন, ‘আমরাও চাই আলোচনায় বিসিবি দাবি মেনে নিলে ক্রিকেটে ফিরতে। আমরাও চাই ক্রিকেটে উন্নতি হোক। এখানে একজন ক্রিকেটার যেন লম্বা সময় খেলতে পারে সেই সুন্দর পরিবেশ তৈরি করে দিতেই আমাদের এই অবস্থান।‘
ক্রিকেটারদের অবস্থানে বিসিবির প্রতিক্রিয়া
ক্রিকেটারদের সংবাদ সম্মেলন শেষে তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিসিবি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজামুদ্দিন চৌধুরী সুজন। তিনি বলেন, আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে জানতে পেরেছি। আনুষ্ঠানিকভাবে ক্রিকেটারদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ হয়নি। অবশ্যই আমাদের খেলোয়াড়রা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাদের দাবিগুলো লিখিত পেলে বোর্ডে আলোচনা করবো। পরবর্তীতে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবো। খেলোয়াড়দের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া বিভিন্ন সময়ে এসেছে এবং আমাদের চেষ্টা থাকে যতটুকু সম্ভব তা সুরাহা করার। আজকের বিষয়টা আমাদের নজরে এসেছে। আমাদের আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি। বিষয়টা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সুরাহার চেষ্টা করবো।’
No comments