ইরানের ১টি কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে পাঠানোর জন্য প্রস্তুত, আরও ২টির কাজ চলছে
ইরানের
মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র বা আইএসআরসি বলেছে, ইরান একটি কৃত্রিম উপগ্রহ
নির্মাণের কাজ শেষ করেছে এবং দুইটি কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে পাঠানোর চূড়ান্ত
প্রস্তুতি গ্রহণ করছে।
ইরানের সরকারি বার্তা সংস্থা ইরনাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানান আইএসআরসি'র গবেষণা এবং প্রযুক্তি বিষয়ক উপপ্রধান হাদি রেজাই।
ইরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা যে শাপে বর হয়ে উঠেছে সে কথাও তুলে ধরেন তিনি। তিনি জানান, অন্যান্য দেশ নিজেদের প্রয়োজনীয় মহাকাশ প্রযুক্তি এবং যন্ত্রপাতি কিনতে পারে। কিন্তু চলমান মার্কিন একতরফা নিষেধাজ্ঞার কারণে ইরানের পক্ষে তা করা সম্ভব হয়ে উঠছে না।
এ নিষেধাজ্ঞাকে ইরানের জন্য বিরক্তিকর হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এ সীমাবদ্ধতার কারণে ইরান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অগ্রসর হতে পেরেছে এবং নিজস্ব প্রযুক্তি উদ্ভাবন করছে।
তিনি আরও জানান, আইএসআরসির গবেষকরা ইরানের অন্যান্য বিজ্ঞানী ও গবেষণা সংস্থার সহায়তায় একটি কৃত্রিম উপগ্রহ তৈরির কাজ পুরোপুরি শেষ করেছে। এটি এখন মহাকাশে পাঠানোর জন্য প্রস্তুত রয়েছে। অন্যদিকে আরেকটি টেলিযোগাযোগ এবং অন্য একটি কৃত্রিম উপগ্রহ নির্মাণের কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
ইরানের শীর্ষ স্থানীয় বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রগুলোর অন্যতম হলো মহাকাশ প্রযুক্তি এবং মহাকাশ প্রযুক্তির উন্নয়ন ও সাফল্যকে দেশটির অন্যান্য প্রযুক্তি খাতে প্রয়োগ করা হয় বলেও জানান তিনি।
ইরান ২০০৯ সালে প্রথম উমিদ বা আশা নামের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠিয়েছিল। ইরানের নিজস্ব প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল উমিদ। এ ছাড়া প্রাণীবাহী মহাকাশযান ইরান প্রথম পাঠিয়েছিল ২০১০ সালে। এ মহাকাশযান পাঠানোর জন্য কাভোশগার(অভিযাত্রী)-৩ নামের রকেট ব্যবহার করা হয়েছিল।
এ ছাড়া, ২০১৫ সালে ফজর বা উষা নামে কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠায় ইরান। এটি উঁচুমানের ছবি ধারণ করতে এবং তা পৃথিবীর উপগ্রহ কেন্দ্র পাঠাতে পারে।
ইরানের সরকারি বার্তা সংস্থা ইরনাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানান আইএসআরসি'র গবেষণা এবং প্রযুক্তি বিষয়ক উপপ্রধান হাদি রেজাই।
ইরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা যে শাপে বর হয়ে উঠেছে সে কথাও তুলে ধরেন তিনি। তিনি জানান, অন্যান্য দেশ নিজেদের প্রয়োজনীয় মহাকাশ প্রযুক্তি এবং যন্ত্রপাতি কিনতে পারে। কিন্তু চলমান মার্কিন একতরফা নিষেধাজ্ঞার কারণে ইরানের পক্ষে তা করা সম্ভব হয়ে উঠছে না।
এ নিষেধাজ্ঞাকে ইরানের জন্য বিরক্তিকর হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এ সীমাবদ্ধতার কারণে ইরান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অগ্রসর হতে পেরেছে এবং নিজস্ব প্রযুক্তি উদ্ভাবন করছে।
তিনি আরও জানান, আইএসআরসির গবেষকরা ইরানের অন্যান্য বিজ্ঞানী ও গবেষণা সংস্থার সহায়তায় একটি কৃত্রিম উপগ্রহ তৈরির কাজ পুরোপুরি শেষ করেছে। এটি এখন মহাকাশে পাঠানোর জন্য প্রস্তুত রয়েছে। অন্যদিকে আরেকটি টেলিযোগাযোগ এবং অন্য একটি কৃত্রিম উপগ্রহ নির্মাণের কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
ইরানের শীর্ষ স্থানীয় বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রগুলোর অন্যতম হলো মহাকাশ প্রযুক্তি এবং মহাকাশ প্রযুক্তির উন্নয়ন ও সাফল্যকে দেশটির অন্যান্য প্রযুক্তি খাতে প্রয়োগ করা হয় বলেও জানান তিনি।
ইরান ২০০৯ সালে প্রথম উমিদ বা আশা নামের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠিয়েছিল। ইরানের নিজস্ব প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল উমিদ। এ ছাড়া প্রাণীবাহী মহাকাশযান ইরান প্রথম পাঠিয়েছিল ২০১০ সালে। এ মহাকাশযান পাঠানোর জন্য কাভোশগার(অভিযাত্রী)-৩ নামের রকেট ব্যবহার করা হয়েছিল।
এ ছাড়া, ২০১৫ সালে ফজর বা উষা নামে কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠায় ইরান। এটি উঁচুমানের ছবি ধারণ করতে এবং তা পৃথিবীর উপগ্রহ কেন্দ্র পাঠাতে পারে।
ফজর বা উষা |
No comments