পরিস্থিতি নাগালের বাইরে যেতে দেয়া উচিত নয়, মুক্তি পাচ্ছেন পাইলট -ইমরান খানের হুঁশিয়ারি
আবারও
হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তিনি পার্লামেন্টের
যৌথ অধিবেশনে বললেন, পরিস্থিতি হাতের নাগালের বাইরে যেতে দেয়া উচিত নয়।
যদি তা-ই হয় তাহলে পাকিস্তানকে প্রতিশোধ নিতে হবে। বৃহস্পতিবার তিনি
পার্লামেন্টে দেয়া ভাষণে ভারতকে উদ্দেশ্য করে এসব কথা বলেন। এদিন তিনি
ঘোষণা দেন, শান্তির অংশ হিসেবে তাদের হাতে আটক ভারতীয় পাইলট অভিনন্দনকে
শুক্রবার মুক্তি দেয়া হবে।
সীমান্তে ‘যুদ্ধ হিস্টেরিয়া’ ইস্যুতে তিনি সবাইকে সতর্ক করেন। আবারও ইমরান খান বলেন, ভুল হিসাবের কারণে অনেক দেশ ধ্বংস হয়ে গেছে। তিনি আশঙ্কা করেন, আবারও ভুল হিসাবনিকাশ করা হতে পারে। শান্তির ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, যুদ্ধ কোনো সমস্যার সমাধান নয়।
যদি ভারত কোনো অ্যাকশনে যায় তাহলে আমরা প্রতিশোধ নেবো। এ সময় তিনি বলেন, কাশ্মির ইস্যুতে আলোচনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, আমার মনে হয় ভারতীয় জনগণ বর্তমান সরকারের যুদ্ধবাজ আচরণের সঙ্গে একমত নন।
ইমরান খান বলেন, কাশ্মিরের যুবকরা কেন আত্মঘাতী হামলা করছে তা ভারতকে জিজ্ঞেস করা উচিত।
তিনি বলেন, যদিও আত্মঘাতী হামলার জন্য ভারত দায়ী করে ইসলামপন্থি উগ্রবাদিদের, তবু এটা হলো হিন্দু যোদ্ধাদের অবলম্বন করা একটি অভিন্ন কৌশল, যা ব্যবহার করা হয়েছিল ৯/১১ তে তামিল টাইগারদের সময়ে। তারা (হামলাকারী) এসব ঘটাচ্ছে তাদের ধর্মের কারণে নয়। দুর্বলের অস্ত্র হয়ে উঠেছে আত্মঘাতী হামলা। তারা দিশাহারা হয়ে এসব করে।
ইমরান খান আরো যোগ করেন। বলেন, কোনো প্রমাণ ছাড়া (পালওয়ামা) হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করেছে ভারত। তিনি ভারতের উদ্দেশে প্রশ্ন রাখেন, তাদের কি উচিত না জিজ্ঞেস করা যে, কেন ১৯ বছর বয়সী একজন মানুষ মানববোমা হতে রাজি হয়?
ইমরান খান আরো বলেন, কোনো আদর্শ বা ধারণাকে আপনি জেলে পাঠাতে পারবেন না।
তিনি কাশ্মির ইস্যুতে ভারতীয় নীতি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। বলেন, এসব ইস্যুর কারণ হলো কাশ্মির। গত চার বছরে যেসব ঘটনা ঘটে গেছে সে বিষয়ে আমি ভারতীয় জনগণের কাছে জানতে চাই। কাশ্মিরে একটি আন্দোলন আছে। এক পর্যায়ে কাশ্মিরের নেতারা কিন্তু বিচ্ছন্নতা বা স্বাধীনতা চান নি। কিন্তু ভারতীয় নৃশংসতার কারণে, তারা সবাই এখন স্বাধীনতা দাবি করছেন। কাশ্মিরে সব কিছুর জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করা হবে আর কতদিন?
ইমরান খান আরো বলেন, তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ফোন করার চেষ্টা করেছিলেন। কারণ, উত্তেজনা ভারত বা পাকিস্তান কারো স্বার্থে নয়।
এ সময় তিনি পাকিস্তানি মিডিয়ার প্রশংসা করেন। বলেন, পাকিস্তানের মিডিয়া অত্যন্ত পরিপক্বতা দেখিয়েছে।
সীমান্তে ‘যুদ্ধ হিস্টেরিয়া’ ইস্যুতে তিনি সবাইকে সতর্ক করেন। আবারও ইমরান খান বলেন, ভুল হিসাবের কারণে অনেক দেশ ধ্বংস হয়ে গেছে। তিনি আশঙ্কা করেন, আবারও ভুল হিসাবনিকাশ করা হতে পারে। শান্তির ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, যুদ্ধ কোনো সমস্যার সমাধান নয়।
যদি ভারত কোনো অ্যাকশনে যায় তাহলে আমরা প্রতিশোধ নেবো। এ সময় তিনি বলেন, কাশ্মির ইস্যুতে আলোচনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, আমার মনে হয় ভারতীয় জনগণ বর্তমান সরকারের যুদ্ধবাজ আচরণের সঙ্গে একমত নন।
ইমরান খান বলেন, কাশ্মিরের যুবকরা কেন আত্মঘাতী হামলা করছে তা ভারতকে জিজ্ঞেস করা উচিত।
তিনি বলেন, যদিও আত্মঘাতী হামলার জন্য ভারত দায়ী করে ইসলামপন্থি উগ্রবাদিদের, তবু এটা হলো হিন্দু যোদ্ধাদের অবলম্বন করা একটি অভিন্ন কৌশল, যা ব্যবহার করা হয়েছিল ৯/১১ তে তামিল টাইগারদের সময়ে। তারা (হামলাকারী) এসব ঘটাচ্ছে তাদের ধর্মের কারণে নয়। দুর্বলের অস্ত্র হয়ে উঠেছে আত্মঘাতী হামলা। তারা দিশাহারা হয়ে এসব করে।
ইমরান খান আরো যোগ করেন। বলেন, কোনো প্রমাণ ছাড়া (পালওয়ামা) হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করেছে ভারত। তিনি ভারতের উদ্দেশে প্রশ্ন রাখেন, তাদের কি উচিত না জিজ্ঞেস করা যে, কেন ১৯ বছর বয়সী একজন মানুষ মানববোমা হতে রাজি হয়?
ইমরান খান আরো বলেন, কোনো আদর্শ বা ধারণাকে আপনি জেলে পাঠাতে পারবেন না।
তিনি কাশ্মির ইস্যুতে ভারতীয় নীতি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। বলেন, এসব ইস্যুর কারণ হলো কাশ্মির। গত চার বছরে যেসব ঘটনা ঘটে গেছে সে বিষয়ে আমি ভারতীয় জনগণের কাছে জানতে চাই। কাশ্মিরে একটি আন্দোলন আছে। এক পর্যায়ে কাশ্মিরের নেতারা কিন্তু বিচ্ছন্নতা বা স্বাধীনতা চান নি। কিন্তু ভারতীয় নৃশংসতার কারণে, তারা সবাই এখন স্বাধীনতা দাবি করছেন। কাশ্মিরে সব কিছুর জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করা হবে আর কতদিন?
ইমরান খান আরো বলেন, তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ফোন করার চেষ্টা করেছিলেন। কারণ, উত্তেজনা ভারত বা পাকিস্তান কারো স্বার্থে নয়।
এ সময় তিনি পাকিস্তানি মিডিয়ার প্রশংসা করেন। বলেন, পাকিস্তানের মিডিয়া অত্যন্ত পরিপক্বতা দেখিয়েছে।
No comments