দেখার কেউ নেই
প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো বাংলাদেশের শিক্ষার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান
রাখে। প্রাথমিক শিক্ষাকে আরও বেশি গতিশীল, বাস্তববাদী ও সৃজনশীল করতে
প্রধান শিক্ষকের ভূমিকা অপরিসীম। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ প্রাথমিক
বিদ্যালয়গুলোতে প্রধান শিক্ষকেরা যথাসময়ে বিদ্যালয়ে আসেন না, বিদ্যালয়ে
প্রতিদিন সর্বোচ্চ একটি ক্লাস করান, মাঝেমধ্যে করান না, অফিসের কাজের নামে
বাড়িতে চলে যান, বিদ্যালয়ে না এসে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করেন।
২০১৩ সালে সরকার প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্লিপ কমিটির নামে ৩০ হাজার টাকা ও প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার্থীর জন্য উপকরণ বাবদ পাঁচ হাজার টাকাসহ মোট ৩৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়। এগুলো মূলত দেওয়া হয় শিক্ষা উপকরণ, শ্রেণীকক্ষের বোর্ড, বেঞ্চ, টেবিল মেরামতের জন্য।
এমতাবস্থায় সরেজমিনে তদন্ত করে, প্রয়োজনে সহকারী শিক্ষকদের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা উচিত।
তাজল বেপারী
চাঁদপুর।
২০১৩ সালে সরকার প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্লিপ কমিটির নামে ৩০ হাজার টাকা ও প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার্থীর জন্য উপকরণ বাবদ পাঁচ হাজার টাকাসহ মোট ৩৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়। এগুলো মূলত দেওয়া হয় শিক্ষা উপকরণ, শ্রেণীকক্ষের বোর্ড, বেঞ্চ, টেবিল মেরামতের জন্য।
এমতাবস্থায় সরেজমিনে তদন্ত করে, প্রয়োজনে সহকারী শিক্ষকদের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা উচিত।
তাজল বেপারী
চাঁদপুর।
No comments