আমার জন্মদিনই কি আর মৃত্যুদিনই কি...
আজ ১৭ মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯০তম
জন্মবার্ষিকী। দেশব্যাপী তাঁর জন্মদিন পালনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
১৯৭১ সালে জাতি যখন গভীর সঙ্কটে নিপতিত হয় তখন তিনি তাঁর জন্মদিনের
ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন ছিলেন।
সেদিন ধানমণ্ডিতে বঙ্গবন্ধুর ৩২ নম্বর
সড়কের বাসভবনে অনুষ্ঠিত এক সাংবাদ সম্মেলনে একজন সাংবাদিক তাঁকে তাঁর
জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালে তিনি বলেন, 'আমার জন্মদিনই কি, আর মুত্যুদিনই
কি... যখন আমার জনগণ মারা যাচ্ছে।' ১৯৭১ সালের ১৮ মার্চ দৈনিক ইত্তেফাকে
বঙ্গবন্ধুকে উদ্ধৃত করে এই উক্তিটি ছাপা হয়।
তিনি আরও বলেছিলেন, 'আমি আমার জনগণের সাথে আছি, তাদের কোন নিরাপত্তা নেই, তারা মারা যাচ্ছে।'
প্রেসিডেন্ট হাউসে পাকিস্তানের তৎকালীন সামরিক জানত্মা প্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে বৈঠকের পর একই দিনে দ্বিতীয়বারের মতো সাংবাদিকদের ব্র্রিফিংকালে বঙ্গবন্ধু একথা বলেন।
আর্কাইভ থেকে প্রাপ্ত সংবাদপত্রের প্রতিবেদনের মতে, একজন সাংবাদিক 'আপনি তো আমাদের কিছুই বললেন না' বলে বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকে দ্বিতীয় দিনের বৈঠকের অগ্রগতির খবর বের করার চেষ্টা করেন।
জবাবে বঙ্গবন্ধু বলেন, 'হ্যাঁ কিছুই বললাম না.... আন্দোলন চলবে, লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।'
একই সংবাদ সম্মেলনে আরেক সাংবাদিক বঙ্গবন্ধুকে প্রশ্ন করেন, 'আজ আপনার জন্মদিন, কাল প্যারিস কমিউনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। আমরা কি আগামী পরশু কিছু আশা করতে পারি?'
জবাবে বঙ্গবন্ধু বলেন, 'যখন সময় আসবে, আমি আপনাদের ডাকব, যা বলার প্রকাশ্যেই বলব। আমার গোপন বলতে কিছুই নেই।'
বঙ্গবন্ধু ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে দ্বিতীয় দিনের বৈঠকে এক ঘণ্টার বেশি সময় অতিবাহিত করেন। মার্চ মাসের ২২ তারিখ পর্যন্ত এই বৈঠক চলে। এর পর ইয়াহিয়া খান আকস্মিকভাবে বৈঠকটি ভেঙ্গে দিয়ে ঢাকা ত্যাগ করেন এবং পাকিস্তানী সৈন্যরা নিরীহ জনগণের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে।
তিনি আরও বলেছিলেন, 'আমি আমার জনগণের সাথে আছি, তাদের কোন নিরাপত্তা নেই, তারা মারা যাচ্ছে।'
প্রেসিডেন্ট হাউসে পাকিস্তানের তৎকালীন সামরিক জানত্মা প্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে বৈঠকের পর একই দিনে দ্বিতীয়বারের মতো সাংবাদিকদের ব্র্রিফিংকালে বঙ্গবন্ধু একথা বলেন।
আর্কাইভ থেকে প্রাপ্ত সংবাদপত্রের প্রতিবেদনের মতে, একজন সাংবাদিক 'আপনি তো আমাদের কিছুই বললেন না' বলে বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকে দ্বিতীয় দিনের বৈঠকের অগ্রগতির খবর বের করার চেষ্টা করেন।
জবাবে বঙ্গবন্ধু বলেন, 'হ্যাঁ কিছুই বললাম না.... আন্দোলন চলবে, লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।'
একই সংবাদ সম্মেলনে আরেক সাংবাদিক বঙ্গবন্ধুকে প্রশ্ন করেন, 'আজ আপনার জন্মদিন, কাল প্যারিস কমিউনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। আমরা কি আগামী পরশু কিছু আশা করতে পারি?'
জবাবে বঙ্গবন্ধু বলেন, 'যখন সময় আসবে, আমি আপনাদের ডাকব, যা বলার প্রকাশ্যেই বলব। আমার গোপন বলতে কিছুই নেই।'
বঙ্গবন্ধু ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে দ্বিতীয় দিনের বৈঠকে এক ঘণ্টার বেশি সময় অতিবাহিত করেন। মার্চ মাসের ২২ তারিখ পর্যন্ত এই বৈঠক চলে। এর পর ইয়াহিয়া খান আকস্মিকভাবে বৈঠকটি ভেঙ্গে দিয়ে ঢাকা ত্যাগ করেন এবং পাকিস্তানী সৈন্যরা নিরীহ জনগণের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে।
No comments