গ্রামীণ থেকে গুগলে by ইমদাদুল হক
দেশের শীর্ষ মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীনফোন-এর প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তার পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট গুগল ইনকরপোরেশনে যোগ দিয়েছেন কাজী মনিরুল কবির। ৫ নভেম্বর বাংলাদেশের প্রধান হিসেবে গুগল সিঙ্গাপুর অফিসে যোগ দেবেন তিনি।
অবশ্য বর্তমানে ছুটিতে থাকা মনিরুল কবিরের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেনি গ্রামীণফোন। তবে ঈদের ছুটি শেষে গ্রামীণফোন তার পদত্যাগপত্র গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, দেনা-পাওনাসংক্রান্ত হিসাবের জটিলতায় আনুষ্ঠানিক পদত্যাগের এখনো কিছুটা বাকি।
এ সম্পর্কে মনিরুল কবির বার্তা২৪ ডটনেটকে জানান, প্রায় এক মাস আগেই আমি অনুষ্ঠানিকভাবে গ্রামীনফোনে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি। তবে এ বিষয়ে এখনো গ্রামীণফোনের কেউ কিছু জানাননি।
অপরদিকে গ্রামীনফোনের সংশ্লিষ্ট কোনো কর্মকর্তাই এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি।
বাংলাদেশ নিয়ে গুগলের পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে মনিরুল বলেন, বাংলাদেশে মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের হার দেখে মুগ্ধ গুগল। ইন্টারনেটের ব্যবহার বেশি হলেও কনটেন্ট খুবই কম।এ কারণেই এই বাজারটিকে খুব সম্ভাবনাময় মনে করে তারা। কনটেন্ট বৃদ্ধি পেলে ইন্টারনেটের ব্যবহারও অনেক বেড়ে যাবে বলে মনে করে গুগল।
বর্তমানে গুগলের ভারত, শ্রীলংকাসহ আশপাশের আরো কয়েকটি দেশে অফিস রয়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশেও সাম্প্রতিক সময়ে যাত্রা শুরু করেছে তারা।
এদিকে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রামীণফোনে গণছাঁটাইয়ের নেপথ্যে মনিরুল কবিরের ভূমিকা নিয়ে ইতিমধ্যেই নানা অভিযোগ করেছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ও সাবেক কর্মীরা। এ সম্পর্কে তার বক্তব্য জানতে চাইলে মনিরুল নিজেকে পরিস্থিতির শিকার দাবি করে বলেন, আসলে অভিযোগটি আমার বিরুদ্ধে নয়, আমার পদবির। আমি কেবল কোম্পানির মুখপাত্র হিসেবে কাজ করেছি। শত্রু বা মিত্র হিসেবে নয়।
২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে গ্রামীণফোনের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব নেন মনিরুল কবির। তারপর তিন বছর দুই মাস ধরে এই পদে দায়িত্ব পালন করলেন তিনি। তার সময়েই গ্রামীণফোন বাংলাদেশের যাত্রার ১৩তম বছরে এসে প্রথমবারের মতো টেলিনর গ্রুপের বেস্ট ব্র্যান্ডে অ্যাওয়ার্ড লাভ করে।
প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেওয়ার আগে গ্রামীণফোনেই রিজিওনাল সেলস (ন্যাশনাল সেল ম্যানেজার) বিভাগের প্রধান ছিলেন তিনি। ২০০৮ সালের এপ্রিল থেকে ওই পদে কাজ করছিলেন তিনি। মনিরুল জানান, ওই পদে থেকে দেশের প্রায় সব উপজেলা সফরের অভিজ্ঞতা হয়েছে তার। প্রতিটি সেল সেন্টারে পৌঁছার কারণে ওই সময় গ্রামীণফোন আরো প্রসারিত হয়।
গ্রামীণফোনে যোগদানের আগে এক বছর এক মাস তিনি মার্কেট অ্যাকসেস প্রোভাইডার নামে একটি কোম্পানিতে কাজ করেন। আরও আগে ছয় মাস কাজ করেন রহিম আফরোজ লিমিটেডে। বাংলাদেশে বাংলালিংকের যাত্রার সময় (২০০৫ সালের মার্চ থেকে ২০০৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত) কাজ করেন হেড অব ডাইরেক্ট সেলস ডিভিশনে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো কোম্পানিতে ২০০০ সালের এপ্রিলে ক্যারিয়ার শুরু করেন মনিরুল কবির। এখানে চ্যানেল ডেভেলপ ম্যানেজার পদে কাজ করেন শুরুর ২ বছর এক মাস। পরে কাজ করেন মার্চেন্ডাইজিং অ্যান্ড প্রোমেশন ম্যানেজার এবং রিজিউওয়ানাল ট্রেড মার্কেটিং অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন ম্যানেজার পদে। ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো ছাড়েন তিনি।
অপরদিকে গ্রামীনফোনের সংশ্লিষ্ট কোনো কর্মকর্তাই এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি।
বাংলাদেশ নিয়ে গুগলের পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে মনিরুল বলেন, বাংলাদেশে মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের হার দেখে মুগ্ধ গুগল। ইন্টারনেটের ব্যবহার বেশি হলেও কনটেন্ট খুবই কম।এ কারণেই এই বাজারটিকে খুব সম্ভাবনাময় মনে করে তারা। কনটেন্ট বৃদ্ধি পেলে ইন্টারনেটের ব্যবহারও অনেক বেড়ে যাবে বলে মনে করে গুগল।
বর্তমানে গুগলের ভারত, শ্রীলংকাসহ আশপাশের আরো কয়েকটি দেশে অফিস রয়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশেও সাম্প্রতিক সময়ে যাত্রা শুরু করেছে তারা।
এদিকে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রামীণফোনে গণছাঁটাইয়ের নেপথ্যে মনিরুল কবিরের ভূমিকা নিয়ে ইতিমধ্যেই নানা অভিযোগ করেছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ও সাবেক কর্মীরা। এ সম্পর্কে তার বক্তব্য জানতে চাইলে মনিরুল নিজেকে পরিস্থিতির শিকার দাবি করে বলেন, আসলে অভিযোগটি আমার বিরুদ্ধে নয়, আমার পদবির। আমি কেবল কোম্পানির মুখপাত্র হিসেবে কাজ করেছি। শত্রু বা মিত্র হিসেবে নয়।
২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে গ্রামীণফোনের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব নেন মনিরুল কবির। তারপর তিন বছর দুই মাস ধরে এই পদে দায়িত্ব পালন করলেন তিনি। তার সময়েই গ্রামীণফোন বাংলাদেশের যাত্রার ১৩তম বছরে এসে প্রথমবারের মতো টেলিনর গ্রুপের বেস্ট ব্র্যান্ডে অ্যাওয়ার্ড লাভ করে।
প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেওয়ার আগে গ্রামীণফোনেই রিজিওনাল সেলস (ন্যাশনাল সেল ম্যানেজার) বিভাগের প্রধান ছিলেন তিনি। ২০০৮ সালের এপ্রিল থেকে ওই পদে কাজ করছিলেন তিনি। মনিরুল জানান, ওই পদে থেকে দেশের প্রায় সব উপজেলা সফরের অভিজ্ঞতা হয়েছে তার। প্রতিটি সেল সেন্টারে পৌঁছার কারণে ওই সময় গ্রামীণফোন আরো প্রসারিত হয়।
গ্রামীণফোনে যোগদানের আগে এক বছর এক মাস তিনি মার্কেট অ্যাকসেস প্রোভাইডার নামে একটি কোম্পানিতে কাজ করেন। আরও আগে ছয় মাস কাজ করেন রহিম আফরোজ লিমিটেডে। বাংলাদেশে বাংলালিংকের যাত্রার সময় (২০০৫ সালের মার্চ থেকে ২০০৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত) কাজ করেন হেড অব ডাইরেক্ট সেলস ডিভিশনে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো কোম্পানিতে ২০০০ সালের এপ্রিলে ক্যারিয়ার শুরু করেন মনিরুল কবির। এখানে চ্যানেল ডেভেলপ ম্যানেজার পদে কাজ করেন শুরুর ২ বছর এক মাস। পরে কাজ করেন মার্চেন্ডাইজিং অ্যান্ড প্রোমেশন ম্যানেজার এবং রিজিউওয়ানাল ট্রেড মার্কেটিং অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন ম্যানেজার পদে। ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো ছাড়েন তিনি।
No comments