ঋণ জটিলতায় চামড়ার বাজার অস্থির by মনোয়ারুল ইসলাম
কোরবানির ঈদের পর চামড়া খাতে শুরু হয়েছে অস্থিরতা ও মন্দাভাব। কোরবানি দাতারা কমদামে চামড়া বিক্রিতে বাধ্য হচ্ছ্নে। গত কোরবানির ঈদের তুলনায় এবার প্রতিটি গরু, মহিষ ও ছাগলের চামড়া কম দামে বিক্রি হচ্ছে।
ব্যাংক ঋণ না পাওয়াসহ বিশ্বমন্দা, বিশ্ববাজারে কম চাহিদা, সিন্ডিকেট করে বাজার নিয়ন্ত্রণ, ইউরোপসহ উন্নত বিশ্বে অর্থনৈতিক সংকটে চামড়ার চাহিদা কমে যাওয়া, ব্যাংক ঋণের সুবিধা না বাড়া এবং চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত লবণ ও রাসায়নিকের দাম বেড়ে যাওয়া, চামড়ার সরবরাহ বেশি ইত্যাদি কারণে চামড়ার বাজারে এই মন্দাভাব দেখা দিয়েছে। চামড়ার দাম কমার পেছনে আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা কমে যাওয়াকেও দায়ী করেন মেসার্স বেরাইদ লেদার কমপ্লেক্সের পরিচালক আনোয়ার হোসেন।
বিগত বছরগুলোতে কোরবানির ঈদের আগে চামড়ার দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হতো। তবে এবার বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএ), বাংলাদেশ প্রস্তুত চামড়া, চামড়াপণ্য ও জুতা রফতানিকারক সমিতি (বিএফএলএলএফইএ) এবং আড়তদারদের সমিতি বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশন চামড়া খাতের তিনটি সংগঠন চামড়ার দাম নির্ধারণ করার বিরোধিতা করে। চলতি বাজারদরে চামড়া কেনার ব্যপারে তারা সিন্ধান্ত নেয়।
এদিকে বাজারদরে চামড়া বিক্রি হওয়ায় চামড়ার দাম পাচ্ছ্নে না কেউই। চামড়া এখনও মজুদ থাকায় চামড়া কেনার আগ্রহ কম ট্যানারি মালিকদের।
চামড়া ব্যবসায়ীরা ব্যাংক ঋণ না পাওয়ায় অনেকে এবার চামড়া কেনার ব্যবসা করতে পারেননি। তবে এবারে কোরবানির পশুর চামড়া কিনতে সোনালী, জনতা, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংক এবার ব্যবসায়ীদের প্রায় ৩৭০ কোটি টাকার ঋণ দিচ্ছে। গত বছর এই ব্যাংকগুলো এ খাতে ঋণ দিয়েছিল প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা। এসব ছাড়াও রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কৃষি ব্যাংক, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক ও বেসিক ব্যাংক এবং বেসরকারি ন্যাশনাল ব্যাংক ও সিটি ব্যাংক এ খাতে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ঋণ দিয়ে থাকে।
তবে ব্যবসায়ীরা মনে করেন, এত কঠিন শর্তে ঋণ নেওয়া সম্ভব নয়। এই খাতে মন্দার কারণে অধিকাংশ ট্যানারি মালিক ঋণখেলাপি হয়ে পড়ায় ব্যাংকগুলো ঋণ নিতে পারেনি। তাই ব্যাংকের ঋণ দেবার এই সুবিধা ব্যবসায়ীদের অধিকাংশ গ্রহণ করতে পারেননি।
বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশন(বিটিএ)সভাপতি শাহিন আহম্মেদ বাংলানিউজকে বলেন, সরকার ব্যাংক ঋণ দেওয়ার ঘোষণা দেয়। আর ব্যাংকগুলো কঠিন শর্ত চাপিয়ে দেয়। বলে, আগের ঋণ শোধ না দিলে ঋণ পাওয়া যাবে না। ফলে ব্যবসায়ীদের কাজে আসে না এই ঘোষিত ঋণ। ব্যাংকগুলো আন্তরিক নয়। ফলে সমসা থেকেই যায়।
এছাড়া চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২০ দশমিক ১১ শতাংশ চামড়া রফতানি কম হয়েছে।
মৌসুমী চামড়া ব্যবসায়ীদের অভিযোগের তীর ট্যানারি মালিকদের দিকে। তাদের অভিযোগ, ট্যানারি মালিকরা সিন্ডিকেট করে চামড়ার দাম কমিয়ে দিয়েছেন, যাতে তারা বাজার থেকে কম দামে চামড়া কিনতে পারেন।
মৌসুমী ব্যবসায়ীরা আরো বলছেন, ট্যানারি মালিকদের কিছু ফড়িয়া আছে। তারা এগুলোর সঙ্গে যুক্ত। তাদের দিয়ে ইচ্ছে করে এগুলো করানো হয়।
হাজারীবাগের চামড়া ব্যবসায়ী দোলন মিয়া বলেন, ‘‘আসলে এই ব্যবসায় সব জায়গায় মন্দা। আমরা ২ হাজার, আড়াই হাজার টাকা দিয়েও চামড়া কিনেছি। কিন্তু এখানে সিন্ডিকেট করে গড়ে ১ হাজার ৬০০ টাকার ওপরে কেউ চামড়ার দাম বলছেন না।’’
কয়েকজন মৌসুমী ব্যবসায়ী জানান, গত বছর ২০ থেকে ৪০ হাজার টাকার গরুর চামড়া ছিল ১২শ’ থেকে ১৫শ’ টাকা, ৫০ থেকে ৮০ হাজার টাকার গরুর চামড়া ছিল ১৬শ’ থেকে ১৯শ’ টাকা এবং ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকার গরুর চামড়া ছিল ২২শ’ থেকে ৩ হাজার টাকা।
দেশে রফতানিযোগ্য চামড়ার বার্ষিক মোট চাহিদার প্রায় অর্ধেকই পূরণ হয় কোরবানির ঈদে। এই চামড়া মৌসুমী ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে সংগ্রহ করেন আড়তদাররা, যাদের কাছ থেকে ট্যানারিগুলো কিনে নেয়। এবার দাম কমার পেছনে আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা কমে যাওয়ার পাশাপাশি গরুর দাম কম হওয়াকেও দায়ী করেছেন ট্যানারি মালিকরা।
এদিকে চামড়ার বাজার মন্দার জন্য একে অপরকে দুষছেন সংশ্লিষ্টরা। খুচরা বিক্রেতারা দুষছেন পাইকারি বিক্রেতাদের। পাইকারি বিক্রেতারা আবার বলছেন, ট্যানারি মালিকেরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে চামড়ার বাজারের খারাপ অবস্থা সৃষ্টি করছেন।
এদিকে চামড়া ব্যবসায়ীদের উদ্ধৃতি দিয়ে বাসস বলেছে, ট্যানারিগুলো এবার ৪৫ লাখ চামড়া সংগ্রহের আশা করছে, যা গত বছরের চেয়ে ৫ লাখ বেশি।
জানা গেছে, প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের হিসেব অনুযায়ী, দেশে চামড়ার মোট চাহিদার ৪৮ শতাংশ সংগ্রহ হয় কোরবানির ঈদে, ১০ শতাংশ রোজার ঈদ এবং শবে বরাতে এবং ২ শতাংশ কালীপূজার সময় পূরণ হয়। চাহিদার বাকি অংশটা আসে সারা বছরের পশু জবাই থেকে।
ট্যানারি অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী, দেশে প্রায় ২২ কোটি ঘনফুট চামড়ার চাহিদা রয়েছে।
রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর হিসেব অনুযায়ী, ২০১২-১৩ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) প্রায় ৫ কোটি ১৭ লাখ ডলারের চামড়া রফতানি হয়েছে। ২০১১-১২ অর্থবছরের একই সময় রফতানি ছিল ৬ কোটি ৩১ লাখ ডলার।
অপরদিকে ট্যানারি মালিকেরা বিশ্ববাজার থেকে চামড়ার অর্ডার না পাওয়াকে দায়ী করছেন। এছাড়া সরকারের কাছ থেকে চামড়া কেনার জন্য ঋণ না পাওয়াকেও দায়ী করছেন ট্যানারি মালিকেরা।
আঞ্জুমান ট্রেডিং কর্পোরেশন ও অঙ্গন লেদার কমপ্লেক্সের মালিক মো. মহীউদ্দিন মিঙা বাংলানিউজকে বলেন, সরকার এবার ১০ ভাগের এক ভাগও মালিকপক্ষকে ঋণ দেয়নি।
তিনি আরো বলেন, ‘‘আগের প্রচুর চামড়া মজুদ আছে। আমরা সেগুলোই বিক্রি করতে পারছি না।’’
বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএ)সভাপতি শাহিন আহম্মেদ আরও বলেন, ‘‘সরকার প্রতিবার আমাদের ১০০ কোটি টাকা শুল্ক ফেরত দিতো। কিন্তু এবার তা দেয়নি।’’ তারপরও তারা আশা করছেন, এবার ৬০ লাখ গরুর চামড়া সংগ্রহ করা যাবে। কিন্তু সেই পরিমাণ টাকা ব্যবসায়ীদের হাতে নেই। দেশী প্রেক্ষাপট, আন্তর্জাতিক বাজার নানা কারণে এ ব্যবসায় মন্দাভাব বলে তিনি মনে করেন।
সরকার চাইলে প্রণোদনা আর সহজ শর্তে ঋণ দেবার মাধ্যমে এই সেক্টরের সমস্যা কাটাতে পারে বলেও তিনি মনে করেন।
এদিকে বাজারদরে চামড়া বিক্রি হওয়ায় চামড়ার দাম পাচ্ছ্নে না কেউই। চামড়া এখনও মজুদ থাকায় চামড়া কেনার আগ্রহ কম ট্যানারি মালিকদের।
চামড়া ব্যবসায়ীরা ব্যাংক ঋণ না পাওয়ায় অনেকে এবার চামড়া কেনার ব্যবসা করতে পারেননি। তবে এবারে কোরবানির পশুর চামড়া কিনতে সোনালী, জনতা, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংক এবার ব্যবসায়ীদের প্রায় ৩৭০ কোটি টাকার ঋণ দিচ্ছে। গত বছর এই ব্যাংকগুলো এ খাতে ঋণ দিয়েছিল প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা। এসব ছাড়াও রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কৃষি ব্যাংক, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক ও বেসিক ব্যাংক এবং বেসরকারি ন্যাশনাল ব্যাংক ও সিটি ব্যাংক এ খাতে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ঋণ দিয়ে থাকে।
তবে ব্যবসায়ীরা মনে করেন, এত কঠিন শর্তে ঋণ নেওয়া সম্ভব নয়। এই খাতে মন্দার কারণে অধিকাংশ ট্যানারি মালিক ঋণখেলাপি হয়ে পড়ায় ব্যাংকগুলো ঋণ নিতে পারেনি। তাই ব্যাংকের ঋণ দেবার এই সুবিধা ব্যবসায়ীদের অধিকাংশ গ্রহণ করতে পারেননি।
বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশন(বিটিএ)সভাপতি শাহিন আহম্মেদ বাংলানিউজকে বলেন, সরকার ব্যাংক ঋণ দেওয়ার ঘোষণা দেয়। আর ব্যাংকগুলো কঠিন শর্ত চাপিয়ে দেয়। বলে, আগের ঋণ শোধ না দিলে ঋণ পাওয়া যাবে না। ফলে ব্যবসায়ীদের কাজে আসে না এই ঘোষিত ঋণ। ব্যাংকগুলো আন্তরিক নয়। ফলে সমসা থেকেই যায়।
এছাড়া চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২০ দশমিক ১১ শতাংশ চামড়া রফতানি কম হয়েছে।
মৌসুমী চামড়া ব্যবসায়ীদের অভিযোগের তীর ট্যানারি মালিকদের দিকে। তাদের অভিযোগ, ট্যানারি মালিকরা সিন্ডিকেট করে চামড়ার দাম কমিয়ে দিয়েছেন, যাতে তারা বাজার থেকে কম দামে চামড়া কিনতে পারেন।
মৌসুমী ব্যবসায়ীরা আরো বলছেন, ট্যানারি মালিকদের কিছু ফড়িয়া আছে। তারা এগুলোর সঙ্গে যুক্ত। তাদের দিয়ে ইচ্ছে করে এগুলো করানো হয়।
হাজারীবাগের চামড়া ব্যবসায়ী দোলন মিয়া বলেন, ‘‘আসলে এই ব্যবসায় সব জায়গায় মন্দা। আমরা ২ হাজার, আড়াই হাজার টাকা দিয়েও চামড়া কিনেছি। কিন্তু এখানে সিন্ডিকেট করে গড়ে ১ হাজার ৬০০ টাকার ওপরে কেউ চামড়ার দাম বলছেন না।’’
কয়েকজন মৌসুমী ব্যবসায়ী জানান, গত বছর ২০ থেকে ৪০ হাজার টাকার গরুর চামড়া ছিল ১২শ’ থেকে ১৫শ’ টাকা, ৫০ থেকে ৮০ হাজার টাকার গরুর চামড়া ছিল ১৬শ’ থেকে ১৯শ’ টাকা এবং ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকার গরুর চামড়া ছিল ২২শ’ থেকে ৩ হাজার টাকা।
দেশে রফতানিযোগ্য চামড়ার বার্ষিক মোট চাহিদার প্রায় অর্ধেকই পূরণ হয় কোরবানির ঈদে। এই চামড়া মৌসুমী ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে সংগ্রহ করেন আড়তদাররা, যাদের কাছ থেকে ট্যানারিগুলো কিনে নেয়। এবার দাম কমার পেছনে আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা কমে যাওয়ার পাশাপাশি গরুর দাম কম হওয়াকেও দায়ী করেছেন ট্যানারি মালিকরা।
এদিকে চামড়ার বাজার মন্দার জন্য একে অপরকে দুষছেন সংশ্লিষ্টরা। খুচরা বিক্রেতারা দুষছেন পাইকারি বিক্রেতাদের। পাইকারি বিক্রেতারা আবার বলছেন, ট্যানারি মালিকেরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে চামড়ার বাজারের খারাপ অবস্থা সৃষ্টি করছেন।
এদিকে চামড়া ব্যবসায়ীদের উদ্ধৃতি দিয়ে বাসস বলেছে, ট্যানারিগুলো এবার ৪৫ লাখ চামড়া সংগ্রহের আশা করছে, যা গত বছরের চেয়ে ৫ লাখ বেশি।
জানা গেছে, প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের হিসেব অনুযায়ী, দেশে চামড়ার মোট চাহিদার ৪৮ শতাংশ সংগ্রহ হয় কোরবানির ঈদে, ১০ শতাংশ রোজার ঈদ এবং শবে বরাতে এবং ২ শতাংশ কালীপূজার সময় পূরণ হয়। চাহিদার বাকি অংশটা আসে সারা বছরের পশু জবাই থেকে।
ট্যানারি অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী, দেশে প্রায় ২২ কোটি ঘনফুট চামড়ার চাহিদা রয়েছে।
রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর হিসেব অনুযায়ী, ২০১২-১৩ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) প্রায় ৫ কোটি ১৭ লাখ ডলারের চামড়া রফতানি হয়েছে। ২০১১-১২ অর্থবছরের একই সময় রফতানি ছিল ৬ কোটি ৩১ লাখ ডলার।
অপরদিকে ট্যানারি মালিকেরা বিশ্ববাজার থেকে চামড়ার অর্ডার না পাওয়াকে দায়ী করছেন। এছাড়া সরকারের কাছ থেকে চামড়া কেনার জন্য ঋণ না পাওয়াকেও দায়ী করছেন ট্যানারি মালিকেরা।
আঞ্জুমান ট্রেডিং কর্পোরেশন ও অঙ্গন লেদার কমপ্লেক্সের মালিক মো. মহীউদ্দিন মিঙা বাংলানিউজকে বলেন, সরকার এবার ১০ ভাগের এক ভাগও মালিকপক্ষকে ঋণ দেয়নি।
তিনি আরো বলেন, ‘‘আগের প্রচুর চামড়া মজুদ আছে। আমরা সেগুলোই বিক্রি করতে পারছি না।’’
বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএ)সভাপতি শাহিন আহম্মেদ আরও বলেন, ‘‘সরকার প্রতিবার আমাদের ১০০ কোটি টাকা শুল্ক ফেরত দিতো। কিন্তু এবার তা দেয়নি।’’ তারপরও তারা আশা করছেন, এবার ৬০ লাখ গরুর চামড়া সংগ্রহ করা যাবে। কিন্তু সেই পরিমাণ টাকা ব্যবসায়ীদের হাতে নেই। দেশী প্রেক্ষাপট, আন্তর্জাতিক বাজার নানা কারণে এ ব্যবসায় মন্দাভাব বলে তিনি মনে করেন।
সরকার চাইলে প্রণোদনা আর সহজ শর্তে ঋণ দেবার মাধ্যমে এই সেক্টরের সমস্যা কাটাতে পারে বলেও তিনি মনে করেন।
No comments