সাড়ে সাত লাখ কর্মচারী কাজে যাননি
যুক্তরাজ্যে প্রায় সাড়ে সাত লাখ সরকারি কর্মচারী গতকাল শুক্রবার কাজে যোগ না দিয়ে ধর্মঘট করেছেন। ২৪ ঘণ্টার ধর্মঘটে সে দেশের বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালতসহ স্থল, নৌ ও বিমানবন্দরের কার্যক্রম বিঘ্নিত হয়। এ সময় পুরোপুরি বন্ধ ছিল অনেক প্রতিষ্ঠান।
অবসর-ভাতা সংস্কার পরিকল্পনার বিরোধিতা করে সরকারি কর্মচারীরা গত বৃহস্পতিবার থেকে ধর্মঘট শুরু করেন।
শিক্ষা বিভাগের দেওয়া তথ্যমতে, ইংল্যান্ডের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর তিন ভাগের এক ভাগ পুরোপুরি বন্ধ ছিল, এক ভাগ প্রতিষ্ঠানের পাঠদান কার্যক্রম বিঘ্নিত হয়েছে এবং এক ভাগ স্বাভাবিক কার্যক্রম চালিয়েছে।
যুক্তরাজ্যের পাবলিক অ্যান্ড কমার্শিয়াল সার্ভিসেস ইউনিয়ন (পিসিএস) এবং তিনটি শিক্ষাসংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন এ ধর্মঘটের ডাক দেয়। ওই তিনটি ইউনিয়ন হলো: ন্যাশনাল ইউনিয়ন অব টিচার্স (এনইউটি), অ্যাসোসিয়েশন অব টিচার্স অ্যান্ড লেকচারার্স (এএলটি) এবং ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড কলেজ ইউনিয়ন (ইউসিইউ)।
বিবিসি বলেছে, সরকার মনে করছে, প্রতি পাঁচজন সরকারি চাকরিজীবীর মধ্যে একজন ধর্মঘটে যোগ দিয়েছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি রেল, বিমানসহ বিভিন্ন জরুরি বিভাগের কর্মীরাও ধর্মঘটে যোগ দেন।
ধর্মঘট আহ্বানকারীদের অভিযোগ, সংস্কার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে কর্মচারীদের বেশি খাটানো হবে। এ ছাড়া তাঁদের আগের চেয়ে বেশি কর দিতে বাধ্য করা হবে। এরপর কর্মজীবন শেষে বর্তমানের তুলনায় কম অবসর-ভাতা দেওয়া হবে। তাঁরা সরকারের পরিকল্পনা বাতিলের দাবি জানান।
অবসর-ভাতা সংস্কার পরিকল্পনার বিরোধিতা করে সরকারি কর্মচারীরা গত বৃহস্পতিবার থেকে ধর্মঘট শুরু করেন।
শিক্ষা বিভাগের দেওয়া তথ্যমতে, ইংল্যান্ডের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর তিন ভাগের এক ভাগ পুরোপুরি বন্ধ ছিল, এক ভাগ প্রতিষ্ঠানের পাঠদান কার্যক্রম বিঘ্নিত হয়েছে এবং এক ভাগ স্বাভাবিক কার্যক্রম চালিয়েছে।
যুক্তরাজ্যের পাবলিক অ্যান্ড কমার্শিয়াল সার্ভিসেস ইউনিয়ন (পিসিএস) এবং তিনটি শিক্ষাসংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন এ ধর্মঘটের ডাক দেয়। ওই তিনটি ইউনিয়ন হলো: ন্যাশনাল ইউনিয়ন অব টিচার্স (এনইউটি), অ্যাসোসিয়েশন অব টিচার্স অ্যান্ড লেকচারার্স (এএলটি) এবং ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড কলেজ ইউনিয়ন (ইউসিইউ)।
বিবিসি বলেছে, সরকার মনে করছে, প্রতি পাঁচজন সরকারি চাকরিজীবীর মধ্যে একজন ধর্মঘটে যোগ দিয়েছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি রেল, বিমানসহ বিভিন্ন জরুরি বিভাগের কর্মীরাও ধর্মঘটে যোগ দেন।
ধর্মঘট আহ্বানকারীদের অভিযোগ, সংস্কার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে কর্মচারীদের বেশি খাটানো হবে। এ ছাড়া তাঁদের আগের চেয়ে বেশি কর দিতে বাধ্য করা হবে। এরপর কর্মজীবন শেষে বর্তমানের তুলনায় কম অবসর-ভাতা দেওয়া হবে। তাঁরা সরকারের পরিকল্পনা বাতিলের দাবি জানান।
No comments