কয়েক দিনের মধ্যেই রিপোর্ট
সালাম মুর্শেদী বারবার বলেন, ‘অপেক্ষা করুন, পাতানো ম্যাচের ব্যাপারে শক্ত একটা রিপোর্টই আমরা দেব।’ বাংলাদেশ লিগ কমিটির চেয়ারম্যান এই কথা কাল আবারও বলছেন। তবে সবকিছু প্রকাশ্যে আনার কাজটা শেষ করে এনেছেন। কাল জানালেন, ‘আমাদের রিপোর্ট তৈরির কাজ প্রায় শেষ।’
রিপোর্ট তৈরিতে চলছে কঠোর গোপনীয়তা। কারণ, লিগ কমিটি মনে করে, অভিযুক্ত শেখ জামাল-রহমতগঞ্জ পাতানো ম্যাচের তদন্ত এবং এর ফলাফল বাফুফে সভাপতিকে দেওয়ার আগ পর্যন্ত গোপনই রাখতে হবে। সে জন্য বাফুফে অফিসে নয়, রিপোর্টে তৈরির কাজটা হচ্ছে সালাম মুর্শেদীর নিজস্ব ব্যবসায়িক অফিসে।
লিগ কমিটির কয়েকটি সূত্র থেকে আগেই জানা গেছে, ভিডিও দেখে কমিটির মনে হয়েছে, ১১ জুন শেখ জামাল-রহমতগঞ্জ ম্যাচটা পাতানোই ছিল। সে কথাই লেখা থাকবে রিপোর্টে। সালাউদ্দিন জানিয়ে রেখেছেন, লিগ কমিটির রিপোর্ট ফেডারেশনের সভায় উপস্থাপন করবেন এবং যা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফেডারেশনের নির্বাহী কমিটি নেবে।
যদি এটিই সত্য হয়, তাহলে বাংলাদেশের ফুটবলে ঝড়ের আভাস দিচ্ছে এই সপ্তাহটা। চূড়ান্ত রিপোর্টে কী থাকছে না-থাকছে সে ব্যাপারে সালাম মুর্শেদী জানিয়েছেন, তিনি ‘অন রেকর্ড’ কিছু বলবেন না। তবে এটুকু অন্তত তিনি নিশ্চিত করেছেন, ‘আমরা আগামী সোমবার লিগ কমিটির সভায় বসে চূড়ান্ত রিপোর্টে সবার অনুমোদন নিতে চাই। আশা করছি ওই দিনই রিপোর্টটা ফেডারেশনের সভাপতি সাহেবের কাছে দিতে পারব।’
তবে কমিটির অন্যতম সদস্য হাসানুজ্জামান বাবলু জানাচ্ছেন ভিন্ন তথ্য। তাঁর কথা, ‘কমিটির সদস্য ফজলুর রহমান বাবুল সাহেব ফুটবল দলের সঙ্গে লাহোর থেকে ফিরবেন ৪ জুলাই। কাজেই তিনি না এলে তো রিপোর্টে সবার স্বাক্ষর থাকবে না। কাজেই আমার ধারণা, বাবুল সাহেব এলেই রিপোর্ট চূড়ান্ত হবে এবং সভা করে জমা দিতে আরও দু-একদিন সময় লাগবে।’
যেদিনই দেওয়া হোক, এ সপ্তাহেই কাজটা শেষ করবে কমিটি। আর বিভিন্ন সূত্র থেকে আভাস পাওয়া যাচ্ছে, এই রিপোর্টের অভিযুক্ত কর্মকর্তা এবং খেলোয়াড়কে শাস্তি দেওয়া হবে। থাকবে জরিমানার সুপারিশও। তবে পয়েন্ট কাটার ব্যাপারে সূত্র কিছু বলতে চায়নি।
রিপোর্ট তৈরিতে চলছে কঠোর গোপনীয়তা। কারণ, লিগ কমিটি মনে করে, অভিযুক্ত শেখ জামাল-রহমতগঞ্জ পাতানো ম্যাচের তদন্ত এবং এর ফলাফল বাফুফে সভাপতিকে দেওয়ার আগ পর্যন্ত গোপনই রাখতে হবে। সে জন্য বাফুফে অফিসে নয়, রিপোর্টে তৈরির কাজটা হচ্ছে সালাম মুর্শেদীর নিজস্ব ব্যবসায়িক অফিসে।
লিগ কমিটির কয়েকটি সূত্র থেকে আগেই জানা গেছে, ভিডিও দেখে কমিটির মনে হয়েছে, ১১ জুন শেখ জামাল-রহমতগঞ্জ ম্যাচটা পাতানোই ছিল। সে কথাই লেখা থাকবে রিপোর্টে। সালাউদ্দিন জানিয়ে রেখেছেন, লিগ কমিটির রিপোর্ট ফেডারেশনের সভায় উপস্থাপন করবেন এবং যা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফেডারেশনের নির্বাহী কমিটি নেবে।
যদি এটিই সত্য হয়, তাহলে বাংলাদেশের ফুটবলে ঝড়ের আভাস দিচ্ছে এই সপ্তাহটা। চূড়ান্ত রিপোর্টে কী থাকছে না-থাকছে সে ব্যাপারে সালাম মুর্শেদী জানিয়েছেন, তিনি ‘অন রেকর্ড’ কিছু বলবেন না। তবে এটুকু অন্তত তিনি নিশ্চিত করেছেন, ‘আমরা আগামী সোমবার লিগ কমিটির সভায় বসে চূড়ান্ত রিপোর্টে সবার অনুমোদন নিতে চাই। আশা করছি ওই দিনই রিপোর্টটা ফেডারেশনের সভাপতি সাহেবের কাছে দিতে পারব।’
তবে কমিটির অন্যতম সদস্য হাসানুজ্জামান বাবলু জানাচ্ছেন ভিন্ন তথ্য। তাঁর কথা, ‘কমিটির সদস্য ফজলুর রহমান বাবুল সাহেব ফুটবল দলের সঙ্গে লাহোর থেকে ফিরবেন ৪ জুলাই। কাজেই তিনি না এলে তো রিপোর্টে সবার স্বাক্ষর থাকবে না। কাজেই আমার ধারণা, বাবুল সাহেব এলেই রিপোর্ট চূড়ান্ত হবে এবং সভা করে জমা দিতে আরও দু-একদিন সময় লাগবে।’
যেদিনই দেওয়া হোক, এ সপ্তাহেই কাজটা শেষ করবে কমিটি। আর বিভিন্ন সূত্র থেকে আভাস পাওয়া যাচ্ছে, এই রিপোর্টের অভিযুক্ত কর্মকর্তা এবং খেলোয়াড়কে শাস্তি দেওয়া হবে। থাকবে জরিমানার সুপারিশও। তবে পয়েন্ট কাটার ব্যাপারে সূত্র কিছু বলতে চায়নি।
No comments