চেনা মঞ্চে শারাপোভাচেনা মঞ্চে শারাপোভা
এক কাঁধে আর কত বইবেন প্রত্যাশার চাপ! মারিয়া শারাপোভা সত্যিই কাঁধের ইনজুরিতে পড়লেন ২০০৮ সালে। শল্যবিদের ছুরির নিচেও যেতে হলো। কিন্তু অস্ত্রোপচারের পর কোর্টে ফিরলেও ২০০৮ অস্ট্রেলিয়ান ওপেনজয়ী ‘শারাপোভা’ আর ফিরলেন না।
এতটাই ঝঞ্ঝাক্ষুব্ধ একসময় এল যে, চলে গেলেন র্যাঙ্কিংয়ের ১০০-এর বাইরে। চারদিক থেকে ধেয়ে এল সমালোচনার চাবুক। শারাপোভা এত দিন পর জানালেন, সেই দুঃসময়ে নিজেই নিজের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলতে শুরু করেছিলেন!
‘আমাকে নিয়ে সংশয় দেখা দিতে শুরু করল। কারণ, আমার ওপর প্রত্যাশা ছিল অনেক বেশি। আমি নিজেও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির করেছিলাম। সত্যি বলতে কি, সেগুলো একদমই পূরণ হয়নি। এটা ছিল খুবই হতাশার। এ ধরনের পরিস্থিতির ভেতর দিয়ে গেলে নিজের ওপর আস্থা কমে যায়, তার ওপর যদি জানেন খুব বেশি খেলোয়াড় এ ধরনের অস্ত্রোপচারের পর পুরো ফিট হয়ে ফিরে আসতে পারেনি’—ফাইনালে ওঠার পর বলেছেন শারাপোভা।
আসলেই কী টালমাটাল সময়ই না গেছে শারাপোভার। ২০০৮ সালে ফ্রেঞ্চ ওপেনের চতুর্থ রাউন্ডে বাদ পড়লেন, উইম্বলডনের দ্বিতীয় রাউন্ডে। এরপর ২০০৮ ইউএস আর ২০০৯ অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে অংশই নিলেন না। ফ্রেঞ্চ ওপেনের কোয়ার্টার ফাইনাল, উইম্বলডনের দ্বিতীয় আর ইউএস ওপেনের তৃতীয় রাউন্ডে বাদ পড়ে শেষ করলেন ২০০৯। গত বছর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের প্রথম রাউন্ডে বাদ পড়ে বছরের সূচনা। এরপর ফ্রেঞ্চ ওপেনের তৃতীয় আর উইম্বলডন-ইউএস ওপেনে বাদ পড়লেন চতুর্থ রাউন্ডে।
ধীরে ধীরে র্যাঙ্কিংয়ের উন্নতি হলেও গ্র্যান্ড স্লাম টুর্নামেন্টগুলোতে খালি হাতেই ফিরতে হচ্ছিল। কিন্তু এ বছর শুরু থেকে শারাপোভা যেন ফিরে পেতে শুরু করেন ছন্দ। ফ্রেঞ্চ ওপেনের সেমিফাইনালে উঠেছিলেন, উইম্বলডনের ফাইনালেই উঠলেন। আজ ক্যারিয়ারের চতুর্থ গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের সুযোগ। সুযোগ দুঃসময়ের মেঘ তাড়িয়ে সুদিনের সূর্যটাকে উদ্ভাসিত করার।
প্রচণ্ড জেদি শারাপোভা জানালেন, ‘আমি মোটেও হাল ছাড়ার মানুষ নই। যত কঠিন পরিস্থিতির ভেতর দিয়েই যাই না কেন, শেষ পর্যন্ত নিজের ওপর বিশ্বাস রেখেছি। আমার দলেরও (কোচ-ট্রেনার) অনেক অবদান আছে এতে।’ শিরোপার ক্ষুধাটা আসলেই তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে তাঁকে!
কেভিতোভা পারবেন এই ক্ষুধার্ত শারাপোভাকে সামলাতে?
এতটাই ঝঞ্ঝাক্ষুব্ধ একসময় এল যে, চলে গেলেন র্যাঙ্কিংয়ের ১০০-এর বাইরে। চারদিক থেকে ধেয়ে এল সমালোচনার চাবুক। শারাপোভা এত দিন পর জানালেন, সেই দুঃসময়ে নিজেই নিজের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলতে শুরু করেছিলেন!
‘আমাকে নিয়ে সংশয় দেখা দিতে শুরু করল। কারণ, আমার ওপর প্রত্যাশা ছিল অনেক বেশি। আমি নিজেও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির করেছিলাম। সত্যি বলতে কি, সেগুলো একদমই পূরণ হয়নি। এটা ছিল খুবই হতাশার। এ ধরনের পরিস্থিতির ভেতর দিয়ে গেলে নিজের ওপর আস্থা কমে যায়, তার ওপর যদি জানেন খুব বেশি খেলোয়াড় এ ধরনের অস্ত্রোপচারের পর পুরো ফিট হয়ে ফিরে আসতে পারেনি’—ফাইনালে ওঠার পর বলেছেন শারাপোভা।
আসলেই কী টালমাটাল সময়ই না গেছে শারাপোভার। ২০০৮ সালে ফ্রেঞ্চ ওপেনের চতুর্থ রাউন্ডে বাদ পড়লেন, উইম্বলডনের দ্বিতীয় রাউন্ডে। এরপর ২০০৮ ইউএস আর ২০০৯ অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে অংশই নিলেন না। ফ্রেঞ্চ ওপেনের কোয়ার্টার ফাইনাল, উইম্বলডনের দ্বিতীয় আর ইউএস ওপেনের তৃতীয় রাউন্ডে বাদ পড়ে শেষ করলেন ২০০৯। গত বছর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের প্রথম রাউন্ডে বাদ পড়ে বছরের সূচনা। এরপর ফ্রেঞ্চ ওপেনের তৃতীয় আর উইম্বলডন-ইউএস ওপেনে বাদ পড়লেন চতুর্থ রাউন্ডে।
ধীরে ধীরে র্যাঙ্কিংয়ের উন্নতি হলেও গ্র্যান্ড স্লাম টুর্নামেন্টগুলোতে খালি হাতেই ফিরতে হচ্ছিল। কিন্তু এ বছর শুরু থেকে শারাপোভা যেন ফিরে পেতে শুরু করেন ছন্দ। ফ্রেঞ্চ ওপেনের সেমিফাইনালে উঠেছিলেন, উইম্বলডনের ফাইনালেই উঠলেন। আজ ক্যারিয়ারের চতুর্থ গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের সুযোগ। সুযোগ দুঃসময়ের মেঘ তাড়িয়ে সুদিনের সূর্যটাকে উদ্ভাসিত করার।
প্রচণ্ড জেদি শারাপোভা জানালেন, ‘আমি মোটেও হাল ছাড়ার মানুষ নই। যত কঠিন পরিস্থিতির ভেতর দিয়েই যাই না কেন, শেষ পর্যন্ত নিজের ওপর বিশ্বাস রেখেছি। আমার দলেরও (কোচ-ট্রেনার) অনেক অবদান আছে এতে।’ শিরোপার ক্ষুধাটা আসলেই তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে তাঁকে!
কেভিতোভা পারবেন এই ক্ষুধার্ত শারাপোভাকে সামলাতে?
No comments