যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে হামলার হুমকি পাকিস্তানি তালেবানের
পাকিস্তানি তালেবানের এক শীর্ষ নেতা জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলার পরিকল্পনা করছেন তাঁরা।
তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) আত্মঘাতী বাহিনীর কমান্ডার কারি হুসেইন জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র তাঁদের সংগঠনকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের কালো তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করায় তিনি গর্বিত। একই সঙ্গে তিনি জানান, চলতি বছরের শুরুতে টাইমস স্কয়ারে বোমা হামলার পরিকল্পনার মতো আরও নতুন নতুন হামলার পরিকল্পনা করছেন তাঁরা।
পাকিস্তানের কোয়েটায় গত শুক্রবার শিয়াদের একটি সমাবেশে আত্মঘাতী হামলায় ৫৩ জন নিহত হয়। ওই হামলার দায় স্বীকার করেন কারি হুসেইন। অজ্ঞাত স্থান থেকে টেলিফোনে বার্তা সংস্থা এপিকে তিনি বলেন, ‘আমরা গর্বের সঙ্গে এই হামলার দায় স্বীকার করছি। আমেরিকা এবং পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধেই আমাদের লড়াই। তবে শিয়ারাও আমাদের হামলার লক্ষ্য, কেননা তারাও আমাদের শত্রু।’
এর আগে টাইমস স্কয়ারে ব্যর্থ বোমা হামলা চেষ্টার দায় স্বীকার করেছিল টিটিপি। ওই ঘটনার পরপরও যুক্তরাষ্ট্রে হামলার হুমকি দিয়েছিল সংগঠনটি, যদিও তেমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।
পাকিস্তানে দুই দিনের মধ্যে বড় বড় দুটি জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটল। ভয়াবহ বন্যার মধ্যে জঙ্গিদের এই তৎপরতায় শঙ্কিত হয়ে পড়ছে লোকজন। গত বুধবারেও লাহোরে শিয়াদের একটি অনুষ্ঠানে তিনটি আত্মঘাতী বোমা হামলা হয়। ওই ঘটনারও দায় স্বীকার করে টিটিপি।
শিয়া নেতা আল্লামা আব্বাস কুমাইলি লোকজনকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা বুঝতে পেরেছি, শিয়া এবং সুন্নিদের মধ্যে সংঘাত বাধিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত চলছে।’
আল কুদস দিবস উপলক্ষে শুক্রবারের ওই সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছিল। জেরুজালেমের ওপর ইসায়েলের নিয়ন্ত্রণের প্রতিবাদ এবং ফিলিস্তিনি মুসলিমদের প্রতি একাত্মতা প্রকাশের উদ্দেশ্যেই দিবসটি পালিত হয়।
সামরিক এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক হাসান আসকারি রিজভি মনে করেন, দেশের ভয়াবহ দুর্যোগের সুযোগ কাজে লাগাতে চাইছে জঙ্গিরা।
তিনি বলেন, ‘সরকার এবং সেনাবাহিনী বন্যার্তদের সাহায্য-সহযোগিতা নিয়ে ব্যস্ত আছে। তাঁরা (জঙ্গি) মনে করছে শহরগুলোতে হামলার এটাই সুযোগ।’
তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) আত্মঘাতী বাহিনীর কমান্ডার কারি হুসেইন জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র তাঁদের সংগঠনকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের কালো তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করায় তিনি গর্বিত। একই সঙ্গে তিনি জানান, চলতি বছরের শুরুতে টাইমস স্কয়ারে বোমা হামলার পরিকল্পনার মতো আরও নতুন নতুন হামলার পরিকল্পনা করছেন তাঁরা।
পাকিস্তানের কোয়েটায় গত শুক্রবার শিয়াদের একটি সমাবেশে আত্মঘাতী হামলায় ৫৩ জন নিহত হয়। ওই হামলার দায় স্বীকার করেন কারি হুসেইন। অজ্ঞাত স্থান থেকে টেলিফোনে বার্তা সংস্থা এপিকে তিনি বলেন, ‘আমরা গর্বের সঙ্গে এই হামলার দায় স্বীকার করছি। আমেরিকা এবং পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধেই আমাদের লড়াই। তবে শিয়ারাও আমাদের হামলার লক্ষ্য, কেননা তারাও আমাদের শত্রু।’
এর আগে টাইমস স্কয়ারে ব্যর্থ বোমা হামলা চেষ্টার দায় স্বীকার করেছিল টিটিপি। ওই ঘটনার পরপরও যুক্তরাষ্ট্রে হামলার হুমকি দিয়েছিল সংগঠনটি, যদিও তেমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।
পাকিস্তানে দুই দিনের মধ্যে বড় বড় দুটি জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটল। ভয়াবহ বন্যার মধ্যে জঙ্গিদের এই তৎপরতায় শঙ্কিত হয়ে পড়ছে লোকজন। গত বুধবারেও লাহোরে শিয়াদের একটি অনুষ্ঠানে তিনটি আত্মঘাতী বোমা হামলা হয়। ওই ঘটনারও দায় স্বীকার করে টিটিপি।
শিয়া নেতা আল্লামা আব্বাস কুমাইলি লোকজনকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা বুঝতে পেরেছি, শিয়া এবং সুন্নিদের মধ্যে সংঘাত বাধিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত চলছে।’
আল কুদস দিবস উপলক্ষে শুক্রবারের ওই সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছিল। জেরুজালেমের ওপর ইসায়েলের নিয়ন্ত্রণের প্রতিবাদ এবং ফিলিস্তিনি মুসলিমদের প্রতি একাত্মতা প্রকাশের উদ্দেশ্যেই দিবসটি পালিত হয়।
সামরিক এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক হাসান আসকারি রিজভি মনে করেন, দেশের ভয়াবহ দুর্যোগের সুযোগ কাজে লাগাতে চাইছে জঙ্গিরা।
তিনি বলেন, ‘সরকার এবং সেনাবাহিনী বন্যার্তদের সাহায্য-সহযোগিতা নিয়ে ব্যস্ত আছে। তাঁরা (জঙ্গি) মনে করছে শহরগুলোতে হামলার এটাই সুযোগ।’
No comments