ছয় শূন্যের পরও জিম্বাবুয়ের জয়
টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিং করে মাত্র ১০৫ রানে অলআউট। তখন কে ভেবেছিল, এর পরও জিম্বাবুয়ে ২৬ রানে জিতবে! গত পরশু পোর্ট অব স্পেনে সফর-সূচক টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ যে ২০ ওভার খেলেও করতে পারল মাত্র ৭৯ রান!
টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়াকে হারানোরও কৃতিত্ব আছে জিম্বাবুয়ের। সেই তুলনায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয়টা আর এমন কি! তবে জিম্বাবুইয়ানদের এই জয়ের মাহাত্ম্য অন্য। শূন্য রানেই যে তিন উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল তারা। তিনটি উইকেটই নিয়েছেন বাঁহাতি স্পিনার সুলেমান বেন। ম্যাচের প্রথম বলেই সিবান্দাকে বোল্ড করার পর বেন তাঁর দ্বিতীয় ওভারে ফিরিয়েছেন টাইবু ও মাতসিকেনেরিকে।
পরে শূন্য রানে আউট হয়েছেন জিম্বাবুয়ের আরও তিন ব্যাটসম্যান। টি-টোয়েন্টিতে এক ইনিংসে ছয় ব্যাটসম্যানের শূন্য রানে আউট হওয়ার মাত্র দ্বিতীয় ঘটনা এটি। প্রথমটির ভুক্তভোগী কেনিয়া, ২০০৭ বিশ্বকাপে ডারবানে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। সেবার কেনিয়া ৭৩ রানে অলআউট হলেও এ দিন জিম্বাবুয়ের ইনিংস এক শ ছাড়িয়েছে মাসাকাদজা (৫৭ বলে ৪৪) ও চিগুম্বুরার (১৯ বলে ৩৪) কল্যাণে। ব্যাটে রান পেয়েছেন আর মাত্র দুজন—ল্যাম্ব (১১) ও ক্রেমার (২)। ২৬ রানে ৫ উইকেট নিয়েছেন ড্যারেন স্যামি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের উমর গুল (৫/৬) এবং কেনিয়ার নেহেমিয়া ওদিয়াম্বোর (৫/২০) পর এটাই সেরা বোলিং। ৪ ওভারে মাত্র ৬ রান দিয়ে বেন নিয়েছেন ৪ উইকেট, টি-টোয়েন্টিতে যা চতুর্থ সেরা বোলিং।
জিম্বাবুয়ে জিতেছে ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ব্যাটসম্যানদের স্পিন-দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে। এই ম্যাচে বিশ্রামে থাকা নিয়মিত অধিনায়ক ক্রিস গেইলের জায়গায় দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন দিনেশ রামদিন। দায়িত্বের পরিচয় দিয়ে তিনি ২৩ রানে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকলেও ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৭ উইকেটে ৭৯ রানের বেশি তুলতে পারেনি। টি-টোয়েন্টিতে এটাই ওয়েস্ট ইন্ডিজের সর্বনিম্ন স্কোর। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৭ উইকেটের সব কটিই নিয়েছেন স্পিনাররা—সবচেয়ে বেশি ৩ উইকেট ক্রেমারের। তথ্যসূত্র: ওয়েবসাইট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: জিম্বাবুয়ে: ১৯.৫ ওভারে ১০৫ (মাসাকাদজা ৪৪, চিগুম্বুরা ৩৪, ল্যাম্ব ১১; স্যামি ৫/২৬, বেন ৪/৬)। ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ২০ ওভারে ৭৯ (রামদিন ২৩*, চন্দরপল ২০, স্মিথ ১২, বারাথ ৮; ক্রেমার ৩/১১, ল্যাম্ব ২/১৪)। ফল: জিম্বাবুয়ে ২৬ রানে জয়ী।ম্যান অব দ্য ম্যাচ: গ্রায়েম ক্রেমার।
টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়াকে হারানোরও কৃতিত্ব আছে জিম্বাবুয়ের। সেই তুলনায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয়টা আর এমন কি! তবে জিম্বাবুইয়ানদের এই জয়ের মাহাত্ম্য অন্য। শূন্য রানেই যে তিন উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল তারা। তিনটি উইকেটই নিয়েছেন বাঁহাতি স্পিনার সুলেমান বেন। ম্যাচের প্রথম বলেই সিবান্দাকে বোল্ড করার পর বেন তাঁর দ্বিতীয় ওভারে ফিরিয়েছেন টাইবু ও মাতসিকেনেরিকে।
পরে শূন্য রানে আউট হয়েছেন জিম্বাবুয়ের আরও তিন ব্যাটসম্যান। টি-টোয়েন্টিতে এক ইনিংসে ছয় ব্যাটসম্যানের শূন্য রানে আউট হওয়ার মাত্র দ্বিতীয় ঘটনা এটি। প্রথমটির ভুক্তভোগী কেনিয়া, ২০০৭ বিশ্বকাপে ডারবানে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। সেবার কেনিয়া ৭৩ রানে অলআউট হলেও এ দিন জিম্বাবুয়ের ইনিংস এক শ ছাড়িয়েছে মাসাকাদজা (৫৭ বলে ৪৪) ও চিগুম্বুরার (১৯ বলে ৩৪) কল্যাণে। ব্যাটে রান পেয়েছেন আর মাত্র দুজন—ল্যাম্ব (১১) ও ক্রেমার (২)। ২৬ রানে ৫ উইকেট নিয়েছেন ড্যারেন স্যামি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের উমর গুল (৫/৬) এবং কেনিয়ার নেহেমিয়া ওদিয়াম্বোর (৫/২০) পর এটাই সেরা বোলিং। ৪ ওভারে মাত্র ৬ রান দিয়ে বেন নিয়েছেন ৪ উইকেট, টি-টোয়েন্টিতে যা চতুর্থ সেরা বোলিং।
জিম্বাবুয়ে জিতেছে ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ব্যাটসম্যানদের স্পিন-দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে। এই ম্যাচে বিশ্রামে থাকা নিয়মিত অধিনায়ক ক্রিস গেইলের জায়গায় দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন দিনেশ রামদিন। দায়িত্বের পরিচয় দিয়ে তিনি ২৩ রানে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকলেও ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৭ উইকেটে ৭৯ রানের বেশি তুলতে পারেনি। টি-টোয়েন্টিতে এটাই ওয়েস্ট ইন্ডিজের সর্বনিম্ন স্কোর। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৭ উইকেটের সব কটিই নিয়েছেন স্পিনাররা—সবচেয়ে বেশি ৩ উইকেট ক্রেমারের। তথ্যসূত্র: ওয়েবসাইট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: জিম্বাবুয়ে: ১৯.৫ ওভারে ১০৫ (মাসাকাদজা ৪৪, চিগুম্বুরা ৩৪, ল্যাম্ব ১১; স্যামি ৫/২৬, বেন ৪/৬)। ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ২০ ওভারে ৭৯ (রামদিন ২৩*, চন্দরপল ২০, স্মিথ ১২, বারাথ ৮; ক্রেমার ৩/১১, ল্যাম্ব ২/১৪)। ফল: জিম্বাবুয়ে ২৬ রানে জয়ী।ম্যান অব দ্য ম্যাচ: গ্রায়েম ক্রেমার।
No comments