জিদান মরতেও রাজি, কিন্তু...
কঠিন প্রতিজ্ঞা, প্রয়োজনে মরতেও রাজি, কিন্তু কোনোভাবেই এই প্রতিজ্ঞার অন্যথা করবেন না জিনেদিন জিদান। ২০০৬ বিশ্বকাপের ফাইনালে মার্কো মাতেরাজ্জিকে আচমকা মারা সেই ঢুস আর লাল কার্ড দেখে বাইরে চলে যাওয়া, ফরাসি জাদুকরের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারের সবচেয়ে স্পর্শকাতর অধ্যায় নিয়ে এই প্রতিজ্ঞা। স্প্যানিশ পত্রিকা এল পেইসকে তিনবারের ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলার বলেছেন, মরে গেলেও মাতেরাজ্জির কাছে ক্ষমা চাইবেন না তিনি, ‘আমি ফুটবল খেলাটার কাছে ক্ষমা চাইতে পারি, চাইতে পারি সমর্থক-ভক্তদের কাছেও, চাইতে পারি দলের কাছে, কিন্তু ওর (মাতেরাজ্জি) কাছে নয়, কখনোই নয়। এটা হবে অসম্মানের...এর চেয়ে বরং আমি মরে যাব।’
ফাইনাল শেষেই নাকি ইতালির ড্রেসিংরুমে গিয়ে ‘স্যরি’ বলে এসেছেন জিদান, তবে শুধু মাতেরাজ্জিকে ছাড়া। বার্লিনের ফাইনালে মাতেরাজ্জি আসলে কী বলেছিলেন, এটা নিয়ে অনেক জল্পনা-কল্পনা হয়েছে। সেই রহস্য জিদানও ফাঁস করেননি। ‘মাঠে অনেক কিছু ঘটে, অনেক কথা হয়, আমাকে তো কত কিছুই বলা হতো। কিন্তু এই ক্ষেত্রে আমি নিজেকে সামলাতে পারিনি। অজুহাত দেখাচ্ছি না, কিন্তু আমার মা ছিলেন অসুস্থ, হাসপাতালে ভর্তি। একাধিকবার ওরা আমার মাকে অপমান করেছে, আমি কিছুই বলিনি। কিন্তু মাতেরাজ্জি যা বলেছে...সহ্য করতে পারিনি।
ফাইনাল শেষেই নাকি ইতালির ড্রেসিংরুমে গিয়ে ‘স্যরি’ বলে এসেছেন জিদান, তবে শুধু মাতেরাজ্জিকে ছাড়া। বার্লিনের ফাইনালে মাতেরাজ্জি আসলে কী বলেছিলেন, এটা নিয়ে অনেক জল্পনা-কল্পনা হয়েছে। সেই রহস্য জিদানও ফাঁস করেননি। ‘মাঠে অনেক কিছু ঘটে, অনেক কথা হয়, আমাকে তো কত কিছুই বলা হতো। কিন্তু এই ক্ষেত্রে আমি নিজেকে সামলাতে পারিনি। অজুহাত দেখাচ্ছি না, কিন্তু আমার মা ছিলেন অসুস্থ, হাসপাতালে ভর্তি। একাধিকবার ওরা আমার মাকে অপমান করেছে, আমি কিছুই বলিনি। কিন্তু মাতেরাজ্জি যা বলেছে...সহ্য করতে পারিনি।
No comments