কদর বাড়ছে ভোট জোলোকিয়ার
ভোট জোলোকিয়া’ মরিচের কদর বেড়েছে। এ মরিচের কড়া ঝাঁজকে কাজে লাগিয়ে গ্রেনেড তৈরির সফলতা অর্জনের পর ভারতীয় বিজ্ঞানীরা এখন এ জাতের মরিচকে আরও নানা ক্ষেত্রে ব্যবহারের পরিকল্পনা করেছেন। তাঁরা বলেছেন, সন্ত্রাসী ও বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি ‘বেসামরিক নিরাপত্তা অস্ত্র’ হিসেবেও এ মরিচ ব্যবহার করা হবে। বিশেষ করে উচ্ছৃঙ্খল জনতাকে ছত্রভঙ্গ বা নিয়ন্ত্রণ এবং নারীদের আত্মরক্ষার হাতিয়ার হিসেবে এ মরিচ ব্যবহারের চিন্তাভাবনা তাঁদের।
ভোট জোলোকিয়া মরিচের ঝাঁজ অন্য যেকোনো মরিচের চেয়ে হাজার গুণ বেশি। সর্বোচ্চ ঝাঁজের কারণে এরই মধ্যে এর নাম গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে উঠেছে। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ আসামে এ মরিচের চাষ হয়।
বিজ্ঞানীরা বলেন, উচ্ছৃঙ্খল জনতা এবং নারীদের উত্ত্যক্তকারী দুর্বৃত্তদের পরাস্ত করতে এ মরিচ ব্যবহার করা হবে। এ ছাড়া শীতপ্রধান অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাদের খাবারের উপকরণ হিসেবে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। ভোট জোলোকিয়ার তীব্র ঘ্রাণে হিংস্র জীবজন্তু যাতে সেনাছাউনিতে হামলা চালাতে না পারে সে জন্য সেনাছাউনির বেড়ায় এ মরিচ ব্যবহারের চিন্তাভাবনা চলছে। তবে সন্দেহভাজন বিদ্রোহীদের পাকড়াও করার ক্ষেত্রেই এ মরিচের ব্যবহার প্রাধান্য পাবে বেশি।
ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়নবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের (ডিআরডিও) কর্মকর্তা আর বি শ্রীবাস্তব বলেন, ‘উচ্ছৃঙ্খল জনতা বা দুর্বৃত্তদের ছত্রভঙ্গ করতে এ মরিচ ব্যবহার করা হবে। তবে এতে তাঁদের প্রাণহানির কোনো সম্ভাবনা নেই।’ তিনি বলেন, গবেষণা করে নির্বিষ এ মরিচের আকারের আরও উন্নয়ন ঘটানো হবে।
ভোট জোলোকিয়া দিয়ে গ্রেনেড তৈরির ক্ষেত্রে সফলতা পাওয়ার পর ভারতের বিজ্ঞানীরা বর্তমানে এর নকশা নিয়ে কাজ করছেন। মরিচ গ্রেনেডের সঠিক আকার দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন তাঁরা। এ কাজ সম্পন্ন হলে তাঁরা ব্যাপকভাবে মরিচের গ্রেনেড উৎপাদন শুরু করবেন।
আর বি শ্রীবাস্তব বলেন, ‘মরিচ গ্রেনেডের তীব্র ঘ্রাণে লক্ষ্যকৃত ব্যক্তি পুরোপুরি পরাস্ত হবেন। তার চোখ নরকের মতো জ্বলতে থাকবে। তবে এসব ক্ষতিই সাময়িক সময়ের জন্য।’
এই তীব্র জ্বালাময় মরিচও যে সবাইকে পরাস্ত করছে বা করবে তা নয়। গত বছর আসামেরই এক নারী মাত্র দুই মিনিটে ৫১টি ভোট জোলোকিয়া কচকচ করে খেয়ে রেকর্ড করেছেন। অনন্দিতা দত্ত নামের ওই নারী শত শত লোকের সামনে এ কাণ্ড ঘটান। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভোট জোলোকিয়ায় আক্রান্ত হবেন না এমন অনিন্দিতা দত্তের সংখ্যা অনেক, অনেক কম।
ভোট জোলোকিয়া মরিচের ঝাঁজ অন্য যেকোনো মরিচের চেয়ে হাজার গুণ বেশি। সর্বোচ্চ ঝাঁজের কারণে এরই মধ্যে এর নাম গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে উঠেছে। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ আসামে এ মরিচের চাষ হয়।
বিজ্ঞানীরা বলেন, উচ্ছৃঙ্খল জনতা এবং নারীদের উত্ত্যক্তকারী দুর্বৃত্তদের পরাস্ত করতে এ মরিচ ব্যবহার করা হবে। এ ছাড়া শীতপ্রধান অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাদের খাবারের উপকরণ হিসেবে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। ভোট জোলোকিয়ার তীব্র ঘ্রাণে হিংস্র জীবজন্তু যাতে সেনাছাউনিতে হামলা চালাতে না পারে সে জন্য সেনাছাউনির বেড়ায় এ মরিচ ব্যবহারের চিন্তাভাবনা চলছে। তবে সন্দেহভাজন বিদ্রোহীদের পাকড়াও করার ক্ষেত্রেই এ মরিচের ব্যবহার প্রাধান্য পাবে বেশি।
ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়নবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের (ডিআরডিও) কর্মকর্তা আর বি শ্রীবাস্তব বলেন, ‘উচ্ছৃঙ্খল জনতা বা দুর্বৃত্তদের ছত্রভঙ্গ করতে এ মরিচ ব্যবহার করা হবে। তবে এতে তাঁদের প্রাণহানির কোনো সম্ভাবনা নেই।’ তিনি বলেন, গবেষণা করে নির্বিষ এ মরিচের আকারের আরও উন্নয়ন ঘটানো হবে।
ভোট জোলোকিয়া দিয়ে গ্রেনেড তৈরির ক্ষেত্রে সফলতা পাওয়ার পর ভারতের বিজ্ঞানীরা বর্তমানে এর নকশা নিয়ে কাজ করছেন। মরিচ গ্রেনেডের সঠিক আকার দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন তাঁরা। এ কাজ সম্পন্ন হলে তাঁরা ব্যাপকভাবে মরিচের গ্রেনেড উৎপাদন শুরু করবেন।
আর বি শ্রীবাস্তব বলেন, ‘মরিচ গ্রেনেডের তীব্র ঘ্রাণে লক্ষ্যকৃত ব্যক্তি পুরোপুরি পরাস্ত হবেন। তার চোখ নরকের মতো জ্বলতে থাকবে। তবে এসব ক্ষতিই সাময়িক সময়ের জন্য।’
এই তীব্র জ্বালাময় মরিচও যে সবাইকে পরাস্ত করছে বা করবে তা নয়। গত বছর আসামেরই এক নারী মাত্র দুই মিনিটে ৫১টি ভোট জোলোকিয়া কচকচ করে খেয়ে রেকর্ড করেছেন। অনন্দিতা দত্ত নামের ওই নারী শত শত লোকের সামনে এ কাণ্ড ঘটান। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভোট জোলোকিয়ায় আক্রান্ত হবেন না এমন অনিন্দিতা দত্তের সংখ্যা অনেক, অনেক কম।
No comments