রাঙামাটির কলা রাঙ্গুনিয়া থেকে ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে by মো. ইব্রাহিম খলিল
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলা সদরের ইছাখালীতে এখন বিভিন্ন ধরনের কলার জমজমাট হাট বসে। যেখানে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা ও রাঙ্গুনিয়ার পাহাড়ি এলাকাগুলো থেকে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা নানা জাতের কাঁচা-পাকা কলা নিয়ে আসেন। এসব কলার মধ্যে রয়েছে আইট্টা কলা, আনাজি (সবজি) কলা, কাট্টলি (বাংলা) কলা, সবরি কলা, চাঁপা কলা ইত্যাদি।
ইছাখালী কলার হাটের ইজারাদার মো. আইয়ুব প্রথম আলোকে জানান, বিশেষ করে প্রতি বুধবার এখানে প্রচুর পরিমাণে কলা ওঠে। সপ্তাহের অন্যান্য দিনেও কলার বেচাকেনা চলে। রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মরিয়মনগর, সরফভাটা, কোদালা, চন্দ্রঘোনা, পারুয়া ও পৌর এলাকার সহস্রাধিক ব্যবসায়ী স্থানীয় পাহাড়ি এলাকাগুলোসহ রাঙামাটি পার্বত্য জেলার রাজস্থলী, ফারুয়া, বরকল, কাপ্তাই, বিলাইছড়ি ও লংঘদু বাজার থেকে কলা কিনে এ হাটে নিয়ে আসেন; যা চট্টগ্রাম শহরসহ দেশের বিভিন্ন জেলা শহরের বড় ব্যবসায়ী বা পাইকারেরা নিয়ে যান। নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকে ইছাখালীতে কলার হাট বসতে শুরু করে বলে তিনি জানান।
এলাকাবাসীও জানায়, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা ও রাঙামাটি পার্বত্য জেলার বিভিন্ন বাজার থেকে ব্যবসায়ীরা কর্ণফুলী নদীপথে নৌকাযোগে প্রতি মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ইছাখালী ঘাটে কলা নিয়ে আসেন। পর দিন অর্থাত্ বুধবার সকাল ছয়টা থেকে শুরু হয় কলা বেচাকেনা।
মুরাদনগর পৌর এলাকার কলার ব্যবসায়ী আমির হামজা জানান, শুধু স্থানীয় ব্যবসায়ীরাই নন, রাঙ্গুনিয়ার পদুয়া, সরফভাটা, শিলক, কোদালা, পোমরা, বেতাগি, চন্দ্রঘোনা, হোছনাবাদ, লালানগর, ইসলামপুর, রাজানগর ও পারুয়া ইউনিয়নের পাহাড়ি এলাকার জনগণও এ হাটে কলা বিক্রি করে থাকে।
চট্টগ্রাম বহদ্দার হাটের কলার ব্যবসায়ী বদরুল ইসলাম বলেন, পাহাড়ের প্রাকৃতিক পরিবেশে উত্পাদিত বলে সারা দেশে এ হাটের কলার চাহিদা খুব বেশি।
ইছাখালী পৌর কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর আলম জানান, এ হাটে প্রতিদিন প্রায় ১০ লাখ টাকার এবং প্রতি বুধবারে প্রায় ৪০ লাখ টাকারও বেশি মূল্যের কলা বেচাকেনা হয়।
রাঙ্গুনিয়ার পৌর মেয়র নুরুল আমিন তালুকদার এ প্রসঙ্গে প্রথম আলোকে বলেন, ২০০৯ সালের জুন থেকে ইছাখালী কলার হাট ইজারা দেওয়া শুরু হয়। এক বছরের ইজারা বাবদ পৌরসভা প্রায় পাঁচ লাখ টাকার রাজস্ব আয় করেছে। এ হাটের পরিধি বাড়ানো ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের লক্ষ্যে পৌরসভা প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেবে বলে তিনি জানান।
ইছাখালী কলার হাটের ইজারাদার মো. আইয়ুব প্রথম আলোকে জানান, বিশেষ করে প্রতি বুধবার এখানে প্রচুর পরিমাণে কলা ওঠে। সপ্তাহের অন্যান্য দিনেও কলার বেচাকেনা চলে। রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মরিয়মনগর, সরফভাটা, কোদালা, চন্দ্রঘোনা, পারুয়া ও পৌর এলাকার সহস্রাধিক ব্যবসায়ী স্থানীয় পাহাড়ি এলাকাগুলোসহ রাঙামাটি পার্বত্য জেলার রাজস্থলী, ফারুয়া, বরকল, কাপ্তাই, বিলাইছড়ি ও লংঘদু বাজার থেকে কলা কিনে এ হাটে নিয়ে আসেন; যা চট্টগ্রাম শহরসহ দেশের বিভিন্ন জেলা শহরের বড় ব্যবসায়ী বা পাইকারেরা নিয়ে যান। নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকে ইছাখালীতে কলার হাট বসতে শুরু করে বলে তিনি জানান।
এলাকাবাসীও জানায়, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা ও রাঙামাটি পার্বত্য জেলার বিভিন্ন বাজার থেকে ব্যবসায়ীরা কর্ণফুলী নদীপথে নৌকাযোগে প্রতি মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ইছাখালী ঘাটে কলা নিয়ে আসেন। পর দিন অর্থাত্ বুধবার সকাল ছয়টা থেকে শুরু হয় কলা বেচাকেনা।
মুরাদনগর পৌর এলাকার কলার ব্যবসায়ী আমির হামজা জানান, শুধু স্থানীয় ব্যবসায়ীরাই নন, রাঙ্গুনিয়ার পদুয়া, সরফভাটা, শিলক, কোদালা, পোমরা, বেতাগি, চন্দ্রঘোনা, হোছনাবাদ, লালানগর, ইসলামপুর, রাজানগর ও পারুয়া ইউনিয়নের পাহাড়ি এলাকার জনগণও এ হাটে কলা বিক্রি করে থাকে।
চট্টগ্রাম বহদ্দার হাটের কলার ব্যবসায়ী বদরুল ইসলাম বলেন, পাহাড়ের প্রাকৃতিক পরিবেশে উত্পাদিত বলে সারা দেশে এ হাটের কলার চাহিদা খুব বেশি।
ইছাখালী পৌর কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর আলম জানান, এ হাটে প্রতিদিন প্রায় ১০ লাখ টাকার এবং প্রতি বুধবারে প্রায় ৪০ লাখ টাকারও বেশি মূল্যের কলা বেচাকেনা হয়।
রাঙ্গুনিয়ার পৌর মেয়র নুরুল আমিন তালুকদার এ প্রসঙ্গে প্রথম আলোকে বলেন, ২০০৯ সালের জুন থেকে ইছাখালী কলার হাট ইজারা দেওয়া শুরু হয়। এক বছরের ইজারা বাবদ পৌরসভা প্রায় পাঁচ লাখ টাকার রাজস্ব আয় করেছে। এ হাটের পরিধি বাড়ানো ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের লক্ষ্যে পৌরসভা প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেবে বলে তিনি জানান।
No comments