সোনায় মোড়ানো হোটেল!
আবুধাবির
পাঁচ তারকা হোটেল আমিরাত প্যালেস। হোটেল তো নয়, দেখে মনে হবে রূপকথার
সোনায় মোড়ানো কোনো রাজ্যপুরী। আক্ষরিক অর্থেই হোটেলটির ভেতরে শুধু সোনা আর
সোনা ছড়ানো। সোনা দিয়েই এর অন্দরসজ্জা করা হয়েছে। আর ছাদটি পুরো সোনার
পাতায় সজ্জিত। আর এর চাকচিক্য ধরে রাখতেই প্রতিবছর দেদার অর্থ খরচ করে
চলেছে কর্তৃপক্ষ। সোনায় মোড়ানো ছাদের সংস্কারকাজেই বছরে ব্যয় করতে হয় ১ লাখ
৩০ হাজার ডলার (১ কোটি ৯ লাখ টাকা)!
৩০০ কোটি ডলার ব্যয়ে নির্মিত এই হোটেল ২০০৫ সালে যখন চালু হয়, বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল আর দামি হোটেলের তকমা গায়ে লাগে তখনই। এক দশকের বেশি সময় পার হওয়ার পরও এর ঔজ্জ্বল্য এতটুকু কমেনি। স্বর্ণমণ্ডিত কারুকার্য রক্ষণাবেক্ষণের জন্য একজন স্থায়ী কর্মী রাখা হয়েছে এখানে। নাম মনোজ কুরিয়াকোস। পেশায় প্রকৌশলী। দক্ষিণ ভারতের কেরালার বাসিন্দা কুরিয়াকোস তাঁর দলবল নিয়ে দুই হাজার বর্গমিটারের (৬ হাজার ৫৬০ বর্গফুট) অলংকৃত ছাদের সংস্কারকাজ চালান দৈনিক। যে সোনা ব্যবহার করা হয় এতে, সেটিও ২২ ক্যারেট! এ ছাড়া রুপার পাতাও ব্যবহার করা হয়েছে এর সজ্জায়।
হোটেলে আগত অতিথিরা এসব সোনার কারুকার্য দেখেন আর মুগ্ধতা প্রকাশ করেন। পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে হোটেল ভবন এক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে অবস্থিত। ফলে সোনার পাতা বসানোর কাজ যেন অন্তহীন চলতে থাকে কুরিয়াকোস ও তাঁর দলের।
৩০০ কোটি ডলার ব্যয়ে নির্মিত এই হোটেল ২০০৫ সালে যখন চালু হয়, বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল আর দামি হোটেলের তকমা গায়ে লাগে তখনই। এক দশকের বেশি সময় পার হওয়ার পরও এর ঔজ্জ্বল্য এতটুকু কমেনি। স্বর্ণমণ্ডিত কারুকার্য রক্ষণাবেক্ষণের জন্য একজন স্থায়ী কর্মী রাখা হয়েছে এখানে। নাম মনোজ কুরিয়াকোস। পেশায় প্রকৌশলী। দক্ষিণ ভারতের কেরালার বাসিন্দা কুরিয়াকোস তাঁর দলবল নিয়ে দুই হাজার বর্গমিটারের (৬ হাজার ৫৬০ বর্গফুট) অলংকৃত ছাদের সংস্কারকাজ চালান দৈনিক। যে সোনা ব্যবহার করা হয় এতে, সেটিও ২২ ক্যারেট! এ ছাড়া রুপার পাতাও ব্যবহার করা হয়েছে এর সজ্জায়।
হোটেলে আগত অতিথিরা এসব সোনার কারুকার্য দেখেন আর মুগ্ধতা প্রকাশ করেন। পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে হোটেল ভবন এক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে অবস্থিত। ফলে সোনার পাতা বসানোর কাজ যেন অন্তহীন চলতে থাকে কুরিয়াকোস ও তাঁর দলের।
No comments