আবার ফুটবল মাঠে পেলে!
জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন সেই ৪০ বছর আগে। সান্তোসের হয়ে পেশাদার ক্যারিয়ারের ইতি টেনে দিয়েছিলেন ১৯৭৪-এ। পেশাদারের খোলসে যুক্তরাষ্ট্রের আধা পেশাদার ফুটবলে নিউইয়র্ক কসমসের হয়ে খেলেছেন সেটাও সাড়ে তিন দশক আগের ঘটনা। সেই পেলে নাকি ফিরছেন ফুটবলে, ফুটবলার হিসেবেই!
হ্যাঁ, বয়স ৭০ বছর হলেও প্রীতি ম্যাচ খেলতে তো বাধা নেই। কিন্তু না, বিস্ময়ের কারণটা হলো, পেলেকে পেশাদার ফুটবলেই ফিরিয়ে আনার চিন্তাভাবনা করছে সান্তোস! এ বছরের ডিসেম্বরে মহাদেশীয় ক্লাব চ্যাম্পিয়নদের আসর ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ। সেখানে দক্ষিণ আমেরিকার কোপা লিবার্তোদোরেস চ্যাম্পিয়ন সান্তোস খেলবে, খেলবে ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনাও। সাধারণত শক্তির বিচারে এই দুই দলই ফেবারিট। ফাইনালটা তাদের মধ্যেই হওয়ার কথা। সে ক্ষেত্রে ফাইনালে পেলেকে নামিয়ে দিতে চান সান্তোসের বিপণন নির্বাহী আরমেইয়ো নেতো।
মেসি বনাম পেলে—লড়াইটা দারুণ কৌতূহল তৈরি করবে বলেই ধারণা নেতোর। ব্রাজিলের বেশির ভাগ মানুষই মনে করে, এই বয়সে পেলেকে নামানোর ভাবনাটা স্রেফ ভাবনাই। কিন্তু নেতো বলছেন, ‘আমি এতে কোনো সংশয়ের কারণ দেখি না। এটা কোচের ওপর নির্ভর করছে। পেলে এমনিতেই দলের জন্য অনুপ্রেরণা, তাহলে মাঠে কেন তাঁকে নামানো যাবে না?’ সান্তোসের প্রেসিডেন্টও এই প্রস্তাব উড়িয়ে দেননি। বরং কোচ মুরিসি রামালহো চাইলে পেলেকে খেলানো যাবে—এমন ইঙ্গিতই দিয়েছেন, ‘কে হয় সেটা জানতে আমাদের কোচের সিদ্ধান্তের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে। হ্যাঁ, পেলে অনুশীলন করলেও তাঁর পক্ষে তো আর এখন দীর্ঘক্ষণ খেলা সম্ভব নয়। তবে এমনটা তো হতেই পারে—ম্যাচের শেষ প্রান্তে মাঠে নেমে তিনি একটা পেনাল্টি শট নিলেন।’
পেলে নিজে নাকি এরই মধ্যে অনুশীলন শুরু করে দিয়েছেন! আরও একটা কঠিন চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন তিনবারের বিশ্বকাপজয়ী। রিকার্ডো টিসেরার কারণে ব্রাজিলের সঙ্গে ইংল্যান্ডের ফুটবল সম্পর্কটা যে চোট পেয়েছে, সেটা মেরামতের উদ্যোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন লন্ডনের ১০, ডাউনিং স্ট্রিটের পাশে তরুণদের সঙ্গে পথ লিগে অংশ নিয়েছেন গত পরশু।
হ্যাঁ, বয়স ৭০ বছর হলেও প্রীতি ম্যাচ খেলতে তো বাধা নেই। কিন্তু না, বিস্ময়ের কারণটা হলো, পেলেকে পেশাদার ফুটবলেই ফিরিয়ে আনার চিন্তাভাবনা করছে সান্তোস! এ বছরের ডিসেম্বরে মহাদেশীয় ক্লাব চ্যাম্পিয়নদের আসর ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ। সেখানে দক্ষিণ আমেরিকার কোপা লিবার্তোদোরেস চ্যাম্পিয়ন সান্তোস খেলবে, খেলবে ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনাও। সাধারণত শক্তির বিচারে এই দুই দলই ফেবারিট। ফাইনালটা তাদের মধ্যেই হওয়ার কথা। সে ক্ষেত্রে ফাইনালে পেলেকে নামিয়ে দিতে চান সান্তোসের বিপণন নির্বাহী আরমেইয়ো নেতো।
মেসি বনাম পেলে—লড়াইটা দারুণ কৌতূহল তৈরি করবে বলেই ধারণা নেতোর। ব্রাজিলের বেশির ভাগ মানুষই মনে করে, এই বয়সে পেলেকে নামানোর ভাবনাটা স্রেফ ভাবনাই। কিন্তু নেতো বলছেন, ‘আমি এতে কোনো সংশয়ের কারণ দেখি না। এটা কোচের ওপর নির্ভর করছে। পেলে এমনিতেই দলের জন্য অনুপ্রেরণা, তাহলে মাঠে কেন তাঁকে নামানো যাবে না?’ সান্তোসের প্রেসিডেন্টও এই প্রস্তাব উড়িয়ে দেননি। বরং কোচ মুরিসি রামালহো চাইলে পেলেকে খেলানো যাবে—এমন ইঙ্গিতই দিয়েছেন, ‘কে হয় সেটা জানতে আমাদের কোচের সিদ্ধান্তের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে। হ্যাঁ, পেলে অনুশীলন করলেও তাঁর পক্ষে তো আর এখন দীর্ঘক্ষণ খেলা সম্ভব নয়। তবে এমনটা তো হতেই পারে—ম্যাচের শেষ প্রান্তে মাঠে নেমে তিনি একটা পেনাল্টি শট নিলেন।’
পেলে নিজে নাকি এরই মধ্যে অনুশীলন শুরু করে দিয়েছেন! আরও একটা কঠিন চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন তিনবারের বিশ্বকাপজয়ী। রিকার্ডো টিসেরার কারণে ব্রাজিলের সঙ্গে ইংল্যান্ডের ফুটবল সম্পর্কটা যে চোট পেয়েছে, সেটা মেরামতের উদ্যোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন লন্ডনের ১০, ডাউনিং স্ট্রিটের পাশে তরুণদের সঙ্গে পথ লিগে অংশ নিয়েছেন গত পরশু।
No comments