চীনে খাদ্যে ভেজালবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২০০০
খাদ্য ভেজালমুক্ত করতে চীনে বড় এক অভিযানে প্রায় দুই হাজার মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং প্রায় পাঁচ হাজার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার কর্মকর্তারা এ কথা জানিয়েছেন।
গত এপ্রিলে খাদ্যে ভেজাল মেশানোর বেশ কয়েকটি ঘটনা প্রকাশিত হওয়ার পর চীনে অভিযান শুরু হয়। অভিযানের সময় বাজারে শূকরের মাংসে বিপুল পরিমাণ ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি পাওয়া যায়।
চীনের খাদ্য নিরাপত্তা কমিশন এক বিবৃতিতে বলেছে, খাদ্যের ৬০ লাখ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে অভিযান চালানো হয়েছে এবং অবৈধ পন্থা অনুসরণ করায় চার হাজার ৯০০টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, অভিযানের সময় পুলিশ ভেজাল খাদ্য উৎপাদন ও সংরক্ষণের ক্ষেত্রগুলোকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। এ ছাড়া হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে, কেউ আইন অমান্য করলে তাকে কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে।
গুঁড়ো দুধে মেলামিনের অস্তিত্ব পাওয়ার পর চীন তার খাদ্যশিল্পকে ভেজালমুক্ত করার অঙ্গীকার করেছে। ২০০৮ সালে চীনে মেলামিন মিশ্রিত দুধ খেয়ে কমপক্ষে ছয় শিশুর মৃত্যু হয়। এ ছাড়া আরও ৩০ হাজার শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ে।
২০০৯ সালে গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে চীনে খাদ্য নিরাপত্তা আইন পাস করা হয়। এর পরও কর্তৃপক্ষ শিমের অঙ্কুর, রুটি ও চালে ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থের অস্তিত্ব খুঁজে পায়। এ ঘটনায় নতুন করে ভেজালবিরোধী অভিযান পরিচালনা করা হয়।
গত এপ্রিলে খাদ্যে ভেজাল মেশানোর বেশ কয়েকটি ঘটনা প্রকাশিত হওয়ার পর চীনে অভিযান শুরু হয়। অভিযানের সময় বাজারে শূকরের মাংসে বিপুল পরিমাণ ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি পাওয়া যায়।
চীনের খাদ্য নিরাপত্তা কমিশন এক বিবৃতিতে বলেছে, খাদ্যের ৬০ লাখ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে অভিযান চালানো হয়েছে এবং অবৈধ পন্থা অনুসরণ করায় চার হাজার ৯০০টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, অভিযানের সময় পুলিশ ভেজাল খাদ্য উৎপাদন ও সংরক্ষণের ক্ষেত্রগুলোকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। এ ছাড়া হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে, কেউ আইন অমান্য করলে তাকে কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে।
গুঁড়ো দুধে মেলামিনের অস্তিত্ব পাওয়ার পর চীন তার খাদ্যশিল্পকে ভেজালমুক্ত করার অঙ্গীকার করেছে। ২০০৮ সালে চীনে মেলামিন মিশ্রিত দুধ খেয়ে কমপক্ষে ছয় শিশুর মৃত্যু হয়। এ ছাড়া আরও ৩০ হাজার শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ে।
২০০৯ সালে গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে চীনে খাদ্য নিরাপত্তা আইন পাস করা হয়। এর পরও কর্তৃপক্ষ শিমের অঙ্কুর, রুটি ও চালে ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থের অস্তিত্ব খুঁজে পায়। এ ঘটনায় নতুন করে ভেজালবিরোধী অভিযান পরিচালনা করা হয়।
No comments