ইউরোপ জুড়ে বোমাতঙ্ক
ইউরোপ জুড়ে শুরু হয়েছে বোমাতঙ্ক। গতকাল মঙ্গলবার বার্লিনে জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের কার্যালয়সংলগ্ন একটি পোস্ট অফিস এবং গ্রিসের রাজধানী এথেন্সে বেশ কয়েকটি দেশের দূতাবাসে পার্সেল বোমা ও বোমাসদৃশ বেশ কিছু সন্দেহজনক বস্তু পাওয়া গেছে। এর মধ্যে রাশিয়া ও সুইজারল্যান্ডের দূতাবাসে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটেছে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি।
জার্মানির নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানান, গতকাল চ্যান্সেলর মেরকেলের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা সন্দেহজনক একটি প্যাকেট পেয়েছেন। প্যাকেটটি মেরকেলের কার্যালয় থেকে কয়েক মিটার দূরে অবস্থিত একটি পোস্ট অফিস থেকে উদ্ধার করা হয়। ওই প্যাকেটে কোনো বিস্ফোরকজাতীয় পদার্থ আছে কি না, পুলিশ তা খতিয়ে দেখতে শুরু করেছে। এ ঘটনার বার্লিনে বোমাতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। শহরের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। তবে ঘটনার সময় মেরকেল বার্লিনে ছিলেন না। তিনি বর্তমানে বেলজিয়াম সফরে আছেন।
জার্মান সরকারের মুখপাত্র স্টিফেন জাইবার্ট বলেছেন, প্যাকেটে বোমা থাকার সম্ভাবনা তাঁরা একেবারে উড়িয়ে দিচ্ছেন না।
এদিকে এথেন্সে বিভিন্ন দেশের দূতাবাস থেকে পুলিশ পাঁচটি পার্সেল বোমা উদ্ধার করেছে। এর মধ্যে রাশিয়া ও সুইজারল্যান্ডে দুটি বোমার বিস্ফোরণও ঘটেছে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি। এথেন্সের পুলিশ আরও জানিয়েছে, জার্মানি, বুলগেরিয়া ও চীনের দূতাবাসের ঠিকানায় পাঠানো কিছু সন্দেহজনক বস্তু তারা পেয়েছে। তারা এখন সেগুলো পরীক্ষা করে দেখছেন। এগুলো সন্ত্রাসীরা পাঠিয়েছে বলে মনে করছে এথেন্স পুলিশ। নিরাপত্তা বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ইউরোপজুড়ে আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য আল-কায়েদাই এটি করছে।
জার্মানির নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানান, গতকাল চ্যান্সেলর মেরকেলের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা সন্দেহজনক একটি প্যাকেট পেয়েছেন। প্যাকেটটি মেরকেলের কার্যালয় থেকে কয়েক মিটার দূরে অবস্থিত একটি পোস্ট অফিস থেকে উদ্ধার করা হয়। ওই প্যাকেটে কোনো বিস্ফোরকজাতীয় পদার্থ আছে কি না, পুলিশ তা খতিয়ে দেখতে শুরু করেছে। এ ঘটনার বার্লিনে বোমাতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। শহরের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। তবে ঘটনার সময় মেরকেল বার্লিনে ছিলেন না। তিনি বর্তমানে বেলজিয়াম সফরে আছেন।
জার্মান সরকারের মুখপাত্র স্টিফেন জাইবার্ট বলেছেন, প্যাকেটে বোমা থাকার সম্ভাবনা তাঁরা একেবারে উড়িয়ে দিচ্ছেন না।
এদিকে এথেন্সে বিভিন্ন দেশের দূতাবাস থেকে পুলিশ পাঁচটি পার্সেল বোমা উদ্ধার করেছে। এর মধ্যে রাশিয়া ও সুইজারল্যান্ডে দুটি বোমার বিস্ফোরণও ঘটেছে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি। এথেন্সের পুলিশ আরও জানিয়েছে, জার্মানি, বুলগেরিয়া ও চীনের দূতাবাসের ঠিকানায় পাঠানো কিছু সন্দেহজনক বস্তু তারা পেয়েছে। তারা এখন সেগুলো পরীক্ষা করে দেখছেন। এগুলো সন্ত্রাসীরা পাঠিয়েছে বলে মনে করছে এথেন্স পুলিশ। নিরাপত্তা বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ইউরোপজুড়ে আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য আল-কায়েদাই এটি করছে।
No comments