ন্যু ক্যাম্পেই যাচ্ছেন ফ্যাব্রিগাস
বিশ্বকাপের এই উত্তপ্ত সময়ে ক্লাব ফুটবলের খবরাখবর নিয়ে দৌড়ঝাঁপ না করলেও হতো! কিন্তু ঘটনার নায়ক যে সেস ফ্যাব্রিগাস। আর তাঁর সঙ্গে জড়ানো বিশ্বের অন্যতম সেরা দুই ক্লাব বার্সেলোনা ও আর্সেনাল। ফুটবল-দুনিয়ায় বিশেষ তাৎপর্য বহন করা খবরটি হলো, আর্সেনাল ছেড়ে বার্সেলোনাতেই পাড়ি জমাচ্ছেন সেস ফ্যাব্রিগাস।
পুরোনো বন্ধুদের কাছে ২৩ বছর বয়সী এই মিডফিল্ডার নিজেই বলেছেন, আগামী গ্রীষ্মে বার্সেলোনাতেই যোগ দিচ্ছেন তিনি। যদিও পরক্ষণেই বলেছেন, এই মুহূর্তে তাঁর ভাবনা জুড়ে শুধুই বিশ্বকাপ, ‘আমি শান্তই আছি। অন্য যেকোনো কিছুর চেয়ে বিশ্বকাপ বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমি শুধু সেটি নিয়েই ভাবছি এবং আমার চোটও আর নেই।’ বিশ্বকাপে নিজের লক্ষ্যের কথা জানাতে গিয়ে বলেছেন, ‘আমি সব সময় জয়ের জন্যই খেলি। এখন একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো দলের অংশ হওয়া এবং বিশ্বকাপে খেলা। স্পেনকে চ্যাম্পিয়ন করতে আমি সবকিছু ঢেলেই করব।’
ভাবনায় যতই বিশ্বকাপ থাক, নিজের ঘরে ফেরার উত্তেজনা চাপা দিয়ে রাখা কঠিন। বার্সেলোনার সমর্থক, বার্সার একাডেমিতেই ফুটবলের হাতেখড়ি। সেই বার্সায় ফেরার পথে স্পেনের হয়ে ৪৮টি ম্যাচ খেলা এই মিডফিল্ডারও পারেননি সেটিকে চাপা দিয়ে রাখতে। ফ্যাব্রিগাস নিজেই বলেছেন, ‘আমি আর্সেনের (আর্সেন ওয়েঙ্গার) সঙ্গে কথা বলেছি। কারও সঙ্গে এটাই সম্ভবত আমার জীবনের সেরা কথোপকথন। আমি তাঁকে সর্বোচ্চ সম্মান করি। ব্যস, এর বেশি কিছু বলতে চাই না আমি
পুরোনো বন্ধুদের কাছে ২৩ বছর বয়সী এই মিডফিল্ডার নিজেই বলেছেন, আগামী গ্রীষ্মে বার্সেলোনাতেই যোগ দিচ্ছেন তিনি। যদিও পরক্ষণেই বলেছেন, এই মুহূর্তে তাঁর ভাবনা জুড়ে শুধুই বিশ্বকাপ, ‘আমি শান্তই আছি। অন্য যেকোনো কিছুর চেয়ে বিশ্বকাপ বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমি শুধু সেটি নিয়েই ভাবছি এবং আমার চোটও আর নেই।’ বিশ্বকাপে নিজের লক্ষ্যের কথা জানাতে গিয়ে বলেছেন, ‘আমি সব সময় জয়ের জন্যই খেলি। এখন একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো দলের অংশ হওয়া এবং বিশ্বকাপে খেলা। স্পেনকে চ্যাম্পিয়ন করতে আমি সবকিছু ঢেলেই করব।’
ভাবনায় যতই বিশ্বকাপ থাক, নিজের ঘরে ফেরার উত্তেজনা চাপা দিয়ে রাখা কঠিন। বার্সেলোনার সমর্থক, বার্সার একাডেমিতেই ফুটবলের হাতেখড়ি। সেই বার্সায় ফেরার পথে স্পেনের হয়ে ৪৮টি ম্যাচ খেলা এই মিডফিল্ডারও পারেননি সেটিকে চাপা দিয়ে রাখতে। ফ্যাব্রিগাস নিজেই বলেছেন, ‘আমি আর্সেনের (আর্সেন ওয়েঙ্গার) সঙ্গে কথা বলেছি। কারও সঙ্গে এটাই সম্ভবত আমার জীবনের সেরা কথোপকথন। আমি তাঁকে সর্বোচ্চ সম্মান করি। ব্যস, এর বেশি কিছু বলতে চাই না আমি
No comments