গাজায় ত্রাণবোঝাই জাহাজ ঢুকতে দেবে না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনের গাজায় মানবিক সহায়তা হিসেবে ১০ হাজার টন পণ্যের নৌবহর প্রবেশে বাধা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল। ফ্রিডম ফ্লোটিলা নামের নৌবহরে পানি শোধনাগার ইউনিটসহ বিভিন্ন পণ্য রয়েছে বলে জানা গেছে। এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর হোয়াইট হাউস সফরের এক সপ্তাহ পর ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন।
ইসরায়েলি সামরিক সূত্র জানায়, শক্তি প্রয়োগ করে হলেও ওই নৌবহর গাজায় প্রবেশে বাধা দেওয়া হবে। আজ শনিবার ওই নৌবহর গাজায় পৌঁছার কথা রয়েছে। জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনের একজন মুখপাত্র জানান, তিনি এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়িত্বপূর্ণ আচরণ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
এদিকে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, তারা সাইপ্রাস, গ্রিস, আয়ারল্যান্ড, সুইডেন ও তুরস্কের দূতদের সতর্ক করে দিয়েছে। এসব দেশ থেকে নৌবহর গাজার দিকে যাত্রা শুরু করেছে।
২০০৭ সালের জুন থেকে গাজা অবরোধ করে রেখেছে ইসরায়েল। ইসরায়েলের ভাষ্যমতে, গাজায় সামরিক সরঞ্জাম প্রবেশে বাধা দিতেই তাদের এই অবরোধ।
মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রেস সচিব রবার্ট গিবস এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আগামী ৯ জুন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে হোয়াইট হাউসে স্বাগত জানাবেন বারাক ওবামা। তিনি ফিলিস্তিন-ইসরায়েল পরোক্ষ আলোচনার ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট আব্বাসের সঙ্গে আলোচনা করবেন। পাশাপাশি এই দুই দেশকে প্রত্যক্ষ আলোচনার দিকে এগিয়ে নিতে যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে কাজ করতে পারে—তা নিয়ে কথা বলবেন।
ইসরায়েলি সামরিক সূত্র জানায়, শক্তি প্রয়োগ করে হলেও ওই নৌবহর গাজায় প্রবেশে বাধা দেওয়া হবে। আজ শনিবার ওই নৌবহর গাজায় পৌঁছার কথা রয়েছে। জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনের একজন মুখপাত্র জানান, তিনি এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়িত্বপূর্ণ আচরণ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
এদিকে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, তারা সাইপ্রাস, গ্রিস, আয়ারল্যান্ড, সুইডেন ও তুরস্কের দূতদের সতর্ক করে দিয়েছে। এসব দেশ থেকে নৌবহর গাজার দিকে যাত্রা শুরু করেছে।
২০০৭ সালের জুন থেকে গাজা অবরোধ করে রেখেছে ইসরায়েল। ইসরায়েলের ভাষ্যমতে, গাজায় সামরিক সরঞ্জাম প্রবেশে বাধা দিতেই তাদের এই অবরোধ।
মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রেস সচিব রবার্ট গিবস এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আগামী ৯ জুন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে হোয়াইট হাউসে স্বাগত জানাবেন বারাক ওবামা। তিনি ফিলিস্তিন-ইসরায়েল পরোক্ষ আলোচনার ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট আব্বাসের সঙ্গে আলোচনা করবেন। পাশাপাশি এই দুই দেশকে প্রত্যক্ষ আলোচনার দিকে এগিয়ে নিতে যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে কাজ করতে পারে—তা নিয়ে কথা বলবেন।
No comments