তেল ছড়িয়ে পড়া নিয়ন্ত্রণে সাফল্যের দাবি বিপির
মেক্সিকো উপসাগরে দুর্ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ এ পর্যন্ত ৯৩ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। তেল বেরিয়ে আসা নিয়ন্ত্রণে কাজ করে যাচ্ছে ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম। এ কাজে তারা কিছুটা সফল হয়েছে বলেও দাবি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে বড় তেল ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা। দুর্ঘটনাকবলিত এলাকায় গতকাল শুক্রবার দ্বিতীয়বারের মতো পরিদর্শনে যাওয়ার কথা মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার।
তেলক্ষেত্রের দায়িত্বে থাকা প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম (বিপি) তেল বেরিয়ে আসা নিয়ন্ত্রণে কতটুকু সফল হচ্ছে, তা দেখতে গতকাল লুইজিয়ানা উপকূলের কাছে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করার কথা ওবামার।
এর আগে বিস্ফোরণের পরপরই এক বার সেখানে গিয়েছিলেন তিনি। গত বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমার দায়িত্ব হলো সমস্যাটি সমাধান করা।’
বিপি জানায়, ক্ষতিগ্রস্ত তেলক্ষেত্র থেকে তেল বেরিয়ে আসা নিয়ন্ত্রণে তাদের ‘টপ কিল’ পদ্ধতি কিছুটা সফল হয়েছে। এ পদ্ধতিতে কাদা ও সিমেন্ট দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পাইপের ছিদ্র বন্ধ করে দেওয়া হবে। এতে তেল বেরিয়ে আসা বন্ধ হবে। গত বুধবার ‘টপ কিল’ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের কাজ শুরু করা হয়। তেল কোম্পানিটি জানায়, টপ কিল প্রক্রিয়া কতখানি সফল হবে, তা এখনই বলা যাচ্ছে না।
মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, এপ্রিলে তেলক্ষেত্রে বিস্ফোরণের পর থেকে যে পরিমাণ তেল সাগরে মিশেছে, তা মার্কিন ইতিহাসে সবচেয়ে বড় তেল ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা। নতুন হিসাবে দেখা গেছে, ক্ষতিগ্রস্ত পাইপ থেকে দৈনিক ১২ থেকে ১৯ হাজার ব্যারেল তেল সাগরে মিশেছে। এ হিসাবে এ পর্যন্ত এক কোটি ৮৬ লাখ থেকে দুই কোটি ৯৫ লাখ গ্যালন তেল সাগরে মিশেছে। আগে জানানো হয়েছিল, দৈনিক পাঁচ হাজার ব্যারেল তেল ছড়িয়ে পড়ছে।
এর আগে সবচেয়ে বেশি তেল ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা ঘটেছিল ১৯৮৯ সালে। ওই সময় তেল কোম্পানি এক্সনের তেলবাহী জাহাজ ভ্যালডেজের দুর্ঘটনায় এক কোটি ১০ লাখ গ্যালন তেল সাগরে ছড়িয়ে পড়েছিল।
গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বিপি জানায়, তেলক্ষেত্র দুর্ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ ৯৩ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। মূলত ক্ষতিগ্রস্ত পাইপের মেরামতকাজ, তেল ছড়িয়ে পড়া নিয়ন্ত্রণ, দ্বিতীয় একটি কূপ খনন এবং ক্ষতিপূরণ ও মার্কিন সরকারের ব্যয় মেটাতে এ অর্থ খরচ হয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এখনই পুরো খরচের হিসাব করা সম্ভব নয়।
তেলক্ষেত্রের দায়িত্বে থাকা প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম (বিপি) তেল বেরিয়ে আসা নিয়ন্ত্রণে কতটুকু সফল হচ্ছে, তা দেখতে গতকাল লুইজিয়ানা উপকূলের কাছে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করার কথা ওবামার।
এর আগে বিস্ফোরণের পরপরই এক বার সেখানে গিয়েছিলেন তিনি। গত বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমার দায়িত্ব হলো সমস্যাটি সমাধান করা।’
বিপি জানায়, ক্ষতিগ্রস্ত তেলক্ষেত্র থেকে তেল বেরিয়ে আসা নিয়ন্ত্রণে তাদের ‘টপ কিল’ পদ্ধতি কিছুটা সফল হয়েছে। এ পদ্ধতিতে কাদা ও সিমেন্ট দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পাইপের ছিদ্র বন্ধ করে দেওয়া হবে। এতে তেল বেরিয়ে আসা বন্ধ হবে। গত বুধবার ‘টপ কিল’ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের কাজ শুরু করা হয়। তেল কোম্পানিটি জানায়, টপ কিল প্রক্রিয়া কতখানি সফল হবে, তা এখনই বলা যাচ্ছে না।
মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, এপ্রিলে তেলক্ষেত্রে বিস্ফোরণের পর থেকে যে পরিমাণ তেল সাগরে মিশেছে, তা মার্কিন ইতিহাসে সবচেয়ে বড় তেল ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা। নতুন হিসাবে দেখা গেছে, ক্ষতিগ্রস্ত পাইপ থেকে দৈনিক ১২ থেকে ১৯ হাজার ব্যারেল তেল সাগরে মিশেছে। এ হিসাবে এ পর্যন্ত এক কোটি ৮৬ লাখ থেকে দুই কোটি ৯৫ লাখ গ্যালন তেল সাগরে মিশেছে। আগে জানানো হয়েছিল, দৈনিক পাঁচ হাজার ব্যারেল তেল ছড়িয়ে পড়ছে।
এর আগে সবচেয়ে বেশি তেল ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা ঘটেছিল ১৯৮৯ সালে। ওই সময় তেল কোম্পানি এক্সনের তেলবাহী জাহাজ ভ্যালডেজের দুর্ঘটনায় এক কোটি ১০ লাখ গ্যালন তেল সাগরে ছড়িয়ে পড়েছিল।
গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বিপি জানায়, তেলক্ষেত্র দুর্ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ ৯৩ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। মূলত ক্ষতিগ্রস্ত পাইপের মেরামতকাজ, তেল ছড়িয়ে পড়া নিয়ন্ত্রণ, দ্বিতীয় একটি কূপ খনন এবং ক্ষতিপূরণ ও মার্কিন সরকারের ব্যয় মেটাতে এ অর্থ খরচ হয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এখনই পুরো খরচের হিসাব করা সম্ভব নয়।
No comments