পরাজয়ের প্রহর গুনছে পাকিস্তান
এখানে হোবার্ট, ওখানে জোহানেসবার্গ। মাঝখানে ১০ হাজার কিলোমিটারের বিশাল দূরত্ব। কিন্তু দুই টেস্টের গতিপ্রকৃতির ওপর প্রকৃতির প্রভাব অন্তত দুই দলের দুই অধিনায়কের মধ্যে ঘুচিয়ে দিয়েছিল ব্যবধান। জোহানেসবার্গে অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস প্রার্থনায় রত ছিলেন অঝোর বৃষ্টির কামনায়। হোবার্টে একই প্রার্থনা করছেন ইউসুফ। কিন্তু শেষ পর্যন্ত স্ট্রাউসদের বাঁচাতে পারেনি বৃষ্টি। ইউসুফদের পারবে?
জিততে হলে আজ সিরিজের শেষ টেস্টের শেষ দিনে পাকিস্তানকে তুলতে হবে ৩৩৫ রান। হাতে মাত্র ৬ উইকেট। চতুর্থ দিন শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৪ উইকেটে ১০৩। ২৩ রানে খুররম মনজুর আর ১৮ রানে অপরাজিত আছেন শোয়েব মালিক। এই সিরিজে পাকিস্তানি ব্যাটসম্যানদের যা ফর্ম (সিরিজে তাঁদের মাত্র একজন ব্যাটসম্যান সালমান বাটের গড়ই কেবল ৪০-এর ওপরে, একটি মাত্র সেঞ্চুরিও তাঁর), আজ পাকিস্তানের পরাজয়কেই মনে হচ্ছে সবচেয়ে সম্ভাব্য ফল। হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পথে পাকিস্তান।
অস্ট্রেলিয়ার ৩-০ ব্যবধানে জয়ের পথে বাধা কেবল প্রকৃতিই। বিরূপ প্রকৃতির কারণেই কাল দিনের ২৫ ওভার খেলা হয়নি। আজ আধঘণ্টা আগে শুরু হওয়ার কথা ম্যাচ। কিন্তু আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, ডারওয়েন্ট নদীর পাশেই বেলেরিভ ওভালের এই মাঠ আজও বৃষ্টিতে ভিজতে পারে।
রিকি পন্টিংয়ের কথা শুনে অবশ্য মনে হলো না, নিজের হোমগ্রাউন্ডে আরও একটি জয় ছাড়া অন্য কিছুর কথা তিনি ভাবছেন। জিতলে ম্যাচসেরার পুরস্কারও তাঁরই হাতে ওঠার কথা। সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়া বলতে যা বোঝায় পন্টিং সেটাই দিয়েছেন। প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরির পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৮৯। মাত্র ১১ রানের জন্য চতুর্থবারের মতো হাতছাড়া হয়েছে ম্যাচে জোড়া সেঞ্চুরি।
পন্টিংয়ের মতো ভুল তাঁর আগের রাতের সঙ্গী সাইমন ক্যাটিচ করেননি। নবম টেস্ট সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন। দ্বিতীয় উইকেটে এই দুজনের ১৯১ রানের জুটি। কিন্তু দ্রুত রান তোলার তাগাদায় দ্রুত চারটি উইকেটও হারায় অস্ট্রেলিয়া। ৫ উইকেটে ২১৯ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করে দেন পন্টিং। জয়ের জন্য পাকিস্তান পায় ৪৩৮ রানের লক্ষ্য। চতুর্থ ইনিংসে এত রান তাড়া করে জেতার রেকর্ড নেই কোনো দলেরই।
জিততে হলে তাই অবিস্মরণীয় কিছু করে দেখাতে হবে পাকিস্তানকে। কিন্তু তাদের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুটা দেখে মনে হলো না সেই প্রেরণায় তারা উদ্দীপ্ত। বরং মনে হলো, চাপে নতজানু।
প্রথম ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান সালমান বাট ৮ রান করে বিদায় নিয়েছেন। আরেক ওপেনার ইমরান ফারহাত আউট ১৪ রানে। ২ উইকেটে ২৯—এমন বাজে শুরুর পর দরকার ছিল অধিনায়ক ইউসুফের ব্যাটের ঝলক।
সেটা হয়নি। বরং ইউসুফের পর উমর আকমলকে তুলে নিয়ে ব্যাট হাতে দুই ইনিংসে ব্যর্থতা বল হাতে পুষিয়ে দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন শেন ওয়াটসন।
পাকিস্তানের সামনে ঘোর বিপদ!
জিততে হলে আজ সিরিজের শেষ টেস্টের শেষ দিনে পাকিস্তানকে তুলতে হবে ৩৩৫ রান। হাতে মাত্র ৬ উইকেট। চতুর্থ দিন শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৪ উইকেটে ১০৩। ২৩ রানে খুররম মনজুর আর ১৮ রানে অপরাজিত আছেন শোয়েব মালিক। এই সিরিজে পাকিস্তানি ব্যাটসম্যানদের যা ফর্ম (সিরিজে তাঁদের মাত্র একজন ব্যাটসম্যান সালমান বাটের গড়ই কেবল ৪০-এর ওপরে, একটি মাত্র সেঞ্চুরিও তাঁর), আজ পাকিস্তানের পরাজয়কেই মনে হচ্ছে সবচেয়ে সম্ভাব্য ফল। হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পথে পাকিস্তান।
অস্ট্রেলিয়ার ৩-০ ব্যবধানে জয়ের পথে বাধা কেবল প্রকৃতিই। বিরূপ প্রকৃতির কারণেই কাল দিনের ২৫ ওভার খেলা হয়নি। আজ আধঘণ্টা আগে শুরু হওয়ার কথা ম্যাচ। কিন্তু আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, ডারওয়েন্ট নদীর পাশেই বেলেরিভ ওভালের এই মাঠ আজও বৃষ্টিতে ভিজতে পারে।
রিকি পন্টিংয়ের কথা শুনে অবশ্য মনে হলো না, নিজের হোমগ্রাউন্ডে আরও একটি জয় ছাড়া অন্য কিছুর কথা তিনি ভাবছেন। জিতলে ম্যাচসেরার পুরস্কারও তাঁরই হাতে ওঠার কথা। সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়া বলতে যা বোঝায় পন্টিং সেটাই দিয়েছেন। প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরির পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৮৯। মাত্র ১১ রানের জন্য চতুর্থবারের মতো হাতছাড়া হয়েছে ম্যাচে জোড়া সেঞ্চুরি।
পন্টিংয়ের মতো ভুল তাঁর আগের রাতের সঙ্গী সাইমন ক্যাটিচ করেননি। নবম টেস্ট সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন। দ্বিতীয় উইকেটে এই দুজনের ১৯১ রানের জুটি। কিন্তু দ্রুত রান তোলার তাগাদায় দ্রুত চারটি উইকেটও হারায় অস্ট্রেলিয়া। ৫ উইকেটে ২১৯ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করে দেন পন্টিং। জয়ের জন্য পাকিস্তান পায় ৪৩৮ রানের লক্ষ্য। চতুর্থ ইনিংসে এত রান তাড়া করে জেতার রেকর্ড নেই কোনো দলেরই।
জিততে হলে তাই অবিস্মরণীয় কিছু করে দেখাতে হবে পাকিস্তানকে। কিন্তু তাদের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুটা দেখে মনে হলো না সেই প্রেরণায় তারা উদ্দীপ্ত। বরং মনে হলো, চাপে নতজানু।
প্রথম ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান সালমান বাট ৮ রান করে বিদায় নিয়েছেন। আরেক ওপেনার ইমরান ফারহাত আউট ১৪ রানে। ২ উইকেটে ২৯—এমন বাজে শুরুর পর দরকার ছিল অধিনায়ক ইউসুফের ব্যাটের ঝলক।
সেটা হয়নি। বরং ইউসুফের পর উমর আকমলকে তুলে নিয়ে ব্যাট হাতে দুই ইনিংসে ব্যর্থতা বল হাতে পুষিয়ে দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন শেন ওয়াটসন।
পাকিস্তানের সামনে ঘোর বিপদ!
No comments