সাঁতারে কয়েক লাখ টাকার সরঞ্জাম বাতিলের খাতায়
ফেডারেশন বলছে, ব্যাপারটা জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ জানে।’ ক্রীড়া পরিষদের ভাষ্য, ‘ওটা ফেডারেশনের বিষয়।’ চলছে একে অন্যের ঘাড়ে দায় চাপানোর প্রতিযোগিতা!
মিরপুর সাঁতার কমপ্লেক্সে ১০-১২ দিন আগে বিদেশ থেকে এনে ফেলে রাখা হয়েছে ২০টি স্টার্টিং ব্লক। ৭২ লাখ টাকা মূল্যের এই ব্লকগুলো এখনো পর্যন্ত পুলে লাগানো হয়নি। এসএ গেমসের আগে নাকি আদৌ লাগানো হচ্ছে না!
ক্রীড়া পরিষদের পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) আবদুর রহমানকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করলে বলেন, ‘স্টার্টিং ব্লকগুলোর বিষয়টা সুইমিং ফেডারেশন জানে।’ সাঁতার ফেডারেশন বলেছে, ব্লকগুলো ক্রীড়া পরিষদ এনেছে, তাদেরই তা লাগিয়ে দেওয়ার কথা। ফেডারেশনের এই কথা শুনে আবদুর রহমান যেন ধন্দে পড়ে গেলেন, ‘তাহলে তো আমরা দুজন (ফেডারেশন এবং ক্রীড়া পরিষদ) দুই রকম কথা বলছি...। না, না, ব্লকগুলো ফেডারেশনেরই লাগানোর কথা।’
তবে সাধারণ্যে যে ধারণা তা হলো সব ফেডারেশনের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড যেহেতু ক্রীড়া পরিষদ পরিচালনা করে, তাই কাজটা তাদেরই। এসএ গেমসের আয়োজক সাঁতার ফেডারেশন নয়, এই দেশ, এই দেশের সরকার।
শেষ পর্যন্ত ক্রীড়া পরিষদের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালককে একটু অবস্থান বদলাতে দেখা গেল, ‘দেখি কাল (আজ) ফেডারেশনের সঙ্গে কথা বলি।’ গেমসের আর ১০ দিন বাকি। এখন কি না, দেশের ক্রীড়া অবকাঠামো নির্মাণ ও উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিটি কথা বলবেন ফেডারেশনের সঙ্গে।
তবে সাঁতার ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান জানিয়েছেন অন্য কথা, ‘আমরা ক্রীড়া পরিষদকে চিঠি দিয়ে ওগুলো লাগিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেছিলাম কয়েক দিন আগেই। কিন্তু সেখান থেকে কোনো জবাবই পাইনি!’
মাহবুব আরও যা বললেন, তাতে মনে হচ্ছে না গেমসের আগে ওগুলো সাঁতারের কোনো কাজে আসবে, ‘এখন আর লাগানো যাবে না। মাসখানেক আগে হলে সম্ভব ছিল। পুরোনোগুলো হয়তো ভেঙে ফেলা যাবে কিন্তু নতুনগুলো যদি সেট না হয়! নতুন ব্লকগুলো আধুনিক।’
এক সংগঠক বললেন, ‘এত গাফিলতি থাকলে গেমস করা যায় না। লাখ লাখ টাকা পানিতে যাচ্ছে। ব্লকগুলো এখন অকেজো হয়ে গেল।
মিরপুর সাঁতার কমপ্লেক্সে ১০-১২ দিন আগে বিদেশ থেকে এনে ফেলে রাখা হয়েছে ২০টি স্টার্টিং ব্লক। ৭২ লাখ টাকা মূল্যের এই ব্লকগুলো এখনো পর্যন্ত পুলে লাগানো হয়নি। এসএ গেমসের আগে নাকি আদৌ লাগানো হচ্ছে না!
ক্রীড়া পরিষদের পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) আবদুর রহমানকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করলে বলেন, ‘স্টার্টিং ব্লকগুলোর বিষয়টা সুইমিং ফেডারেশন জানে।’ সাঁতার ফেডারেশন বলেছে, ব্লকগুলো ক্রীড়া পরিষদ এনেছে, তাদেরই তা লাগিয়ে দেওয়ার কথা। ফেডারেশনের এই কথা শুনে আবদুর রহমান যেন ধন্দে পড়ে গেলেন, ‘তাহলে তো আমরা দুজন (ফেডারেশন এবং ক্রীড়া পরিষদ) দুই রকম কথা বলছি...। না, না, ব্লকগুলো ফেডারেশনেরই লাগানোর কথা।’
তবে সাধারণ্যে যে ধারণা তা হলো সব ফেডারেশনের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড যেহেতু ক্রীড়া পরিষদ পরিচালনা করে, তাই কাজটা তাদেরই। এসএ গেমসের আয়োজক সাঁতার ফেডারেশন নয়, এই দেশ, এই দেশের সরকার।
শেষ পর্যন্ত ক্রীড়া পরিষদের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালককে একটু অবস্থান বদলাতে দেখা গেল, ‘দেখি কাল (আজ) ফেডারেশনের সঙ্গে কথা বলি।’ গেমসের আর ১০ দিন বাকি। এখন কি না, দেশের ক্রীড়া অবকাঠামো নির্মাণ ও উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিটি কথা বলবেন ফেডারেশনের সঙ্গে।
তবে সাঁতার ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান জানিয়েছেন অন্য কথা, ‘আমরা ক্রীড়া পরিষদকে চিঠি দিয়ে ওগুলো লাগিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেছিলাম কয়েক দিন আগেই। কিন্তু সেখান থেকে কোনো জবাবই পাইনি!’
মাহবুব আরও যা বললেন, তাতে মনে হচ্ছে না গেমসের আগে ওগুলো সাঁতারের কোনো কাজে আসবে, ‘এখন আর লাগানো যাবে না। মাসখানেক আগে হলে সম্ভব ছিল। পুরোনোগুলো হয়তো ভেঙে ফেলা যাবে কিন্তু নতুনগুলো যদি সেট না হয়! নতুন ব্লকগুলো আধুনিক।’
এক সংগঠক বললেন, ‘এত গাফিলতি থাকলে গেমস করা যায় না। লাখ লাখ টাকা পানিতে যাচ্ছে। ব্লকগুলো এখন অকেজো হয়ে গেল।
No comments