ইসরায়েলের তীব্র সমালোচনায় যুক্তরাষ্ট্র -দখল করা ভূমিতে স্থাপনা নির্মাণ পরিকল্পনা
পূর্ব জেরুজালেমে ইহুদি বসতি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সাম্প্রতিক ইসরায়েলি প্রচেষ্টার তীব্র সমালোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘ।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র রবার্ট গিবস ও জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বলেছেন, পূর্ব জেরুজালেমে ইসরায়েল পরিকল্পিত এই আবাসন পরিকল্পনা ইসরায়েল-ফিলিস্তিন শান্তি আলোচনাকে ব্যাহত করবে। ইসরায়েলের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্প্রতি এই আবাসন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত গ্রহণের পরপরই যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘ এই প্রতিক্রিয়া জানায়।
ইসরায়েলের পরিকল্পনা ও নির্মাণ মন্ত্রণালয় পূর্ব জেরুজালেমের ‘গিলো’ নামের এই ইহুদি বসতি সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়। গিলো নামের এই ইহুদি বসতিটি ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের পর ইসরায়েলের দখলকৃত ভূমিতে তৈরি করা হয়েছিল। পরবর্তী সময় এটিকে জেরুজালেম পৌর এলাকার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়।
ইসরায়েলের এই ইহুদি বসতি সম্প্রসারণের পরিকল্পনা প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের আগে ইসরায়েলের উচিত অন্য বিষয়গুলোকে ভালোভাবে বিবেচনায় আনা। দখলকৃত ভূমিতে কোনো প্রকার স্থাপনা নির্মাণ আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের এই সিদ্ধান্তে হতাশা প্রকাশ করেছে। তারা বলেছে, কোনো পক্ষেরই এমন কিছু করা উচিত হবে না, যা আলোচনার পরিবেশকে বাধাগ্রস্ত করে। গত সেপ্টেম্বর মাসে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের বসতি সম্প্রসারণের পরিকল্পনারও সমালোচনা করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। সম্প্রতি বারাক ওবামার একজন বিশেষ দূত প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে সাক্ষাত্ করে ইসরায়েলকে ইহুদি বসতি সম্প্রসারণের পরিকল্পনা স্থগিত রাখার অনুরোধ করে। কিন্তু ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের এই অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেছে। ইসরায়েল জানিয়ে দিয়েছে, জেরুজালেম তাদের ও এটিই তাদের রাজধানী।
এদিকে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের একজন মুখপাত্র এক প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন, শত অনুরোধ উপেক্ষা করে ইসরায়েলের এই ইহুদি বসতি সম্প্রসারণের পরিকল্পনাই প্রমাণ করে, ইসরায়েল কখনোই এই অঞ্চলে শান্তি চায় না।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র রবার্ট গিবস ও জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বলেছেন, পূর্ব জেরুজালেমে ইসরায়েল পরিকল্পিত এই আবাসন পরিকল্পনা ইসরায়েল-ফিলিস্তিন শান্তি আলোচনাকে ব্যাহত করবে। ইসরায়েলের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্প্রতি এই আবাসন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত গ্রহণের পরপরই যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘ এই প্রতিক্রিয়া জানায়।
ইসরায়েলের পরিকল্পনা ও নির্মাণ মন্ত্রণালয় পূর্ব জেরুজালেমের ‘গিলো’ নামের এই ইহুদি বসতি সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়। গিলো নামের এই ইহুদি বসতিটি ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের পর ইসরায়েলের দখলকৃত ভূমিতে তৈরি করা হয়েছিল। পরবর্তী সময় এটিকে জেরুজালেম পৌর এলাকার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়।
ইসরায়েলের এই ইহুদি বসতি সম্প্রসারণের পরিকল্পনা প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের আগে ইসরায়েলের উচিত অন্য বিষয়গুলোকে ভালোভাবে বিবেচনায় আনা। দখলকৃত ভূমিতে কোনো প্রকার স্থাপনা নির্মাণ আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের এই সিদ্ধান্তে হতাশা প্রকাশ করেছে। তারা বলেছে, কোনো পক্ষেরই এমন কিছু করা উচিত হবে না, যা আলোচনার পরিবেশকে বাধাগ্রস্ত করে। গত সেপ্টেম্বর মাসে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের বসতি সম্প্রসারণের পরিকল্পনারও সমালোচনা করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। সম্প্রতি বারাক ওবামার একজন বিশেষ দূত প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে সাক্ষাত্ করে ইসরায়েলকে ইহুদি বসতি সম্প্রসারণের পরিকল্পনা স্থগিত রাখার অনুরোধ করে। কিন্তু ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের এই অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেছে। ইসরায়েল জানিয়ে দিয়েছে, জেরুজালেম তাদের ও এটিই তাদের রাজধানী।
এদিকে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের একজন মুখপাত্র এক প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন, শত অনুরোধ উপেক্ষা করে ইসরায়েলের এই ইহুদি বসতি সম্প্রসারণের পরিকল্পনাই প্রমাণ করে, ইসরায়েল কখনোই এই অঞ্চলে শান্তি চায় না।
No comments