বন্দরে ভেড়ার অপেক্ষায় গাড়িভর্তি জাহাজ
চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে দুই দিন ধরে ভাসছে গাড়িভর্তি একটি বিশেষায়িত জাহাজ। বন্দরের গাড়ি রাখার শেডে ধারণক্ষমতার বেশি গাড়ি থাকায় ‘ওশান ব্লু’ নামের এই জাহাজ জেটিতে ভেড়ানোর অনুমতি দিচ্ছে না বন্দর কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় বহির্বিশ্বে চট্টগ্রাম বন্দরের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে বলে মনে করছেন জাহাজ ব্যবসায়ীরা।
বন্দর ও জাহাজ কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, কয়েক মাস আগে বন্দরের চারটি জেটিতে গাড়ি রাখার ক্ষমতা এক হাজার ২০০ ইউনিট বাড়িয়ে চার হাজার করা হয়। গত বৃহস্পতিবার পাওয়া হিসাবে দেখা যায়, বন্দরের চারটি শেডে গাড়ি ছিল চার হাজার ৩৫৮ ইউনিট। এ কারণে গাড়িভর্তি জাহাজটি কখন জেটিতে ভেড়ানোর অনুমতি পাওয়া যাবে, তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন জাহাজের স্থানীয় প্রতিনিধি। বাড়তি প্রতিদিনের জন্য জাহাজটির ভাড়া গুনতে হচ্ছে ১৫ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় ১০ লাখ টাকা।
চট্টগ্রাম বন্দরের পরিবহন বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, ধারণক্ষমতার বেশি গাড়ি থাকায় জাহাজটি ভেড়ানোর অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। গাড়ির সংখ্যা কমে গেলে অনুমতি দেওয়া হবে। সে ক্ষেত্রে কয়েক দিন অপেক্ষা করতে হবে। কারণ, শুক্রবার সাধারণত গাড়ি খালাস হয় না, শনিবারও খালাস খুব কম হয়।
জাহাজের স্থানীয় প্রতিনিধি এভারেট বাংলাদেশ লাইন সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে জাপান থেকে ৫৭৪ ইউনিট গাড়ি নিয়ে জাহাজটি বন্দরের বহির্নোঙরে আসে। নিয়মানুযায়ী এর দুই দিন আগে বন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে জেটিতে ভেড়ার অনুমতি চাওয়া হয়, কিন্তু গাড়িজটের কারণে কর্তৃপক্ষ অনুমতি দেয়নি।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আহসানুল হক চৌধুরী বলেন, আমদানি করা গাড়ি কোন বন্দরে খালাস হবে, তা ঋণপত্র খোলার সময় উল্লেখ থাকে। এসব গাড়ি বহনকারী ক্যারিয়ারের প্রতিনিধিদের কিছু করার থাকে না। তাই বন্দরের ভাবমূর্তি রক্ষায় জাহাজটি দ্রুত জেটিতে ভেড়ার অনুমতি দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।
জানা গেছে, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে গাড়ি আমদানি বেড়ে যাওয়ায় কর্তৃপক্ষ মংলা বন্দর দিয়ে গাড়ি খালাসের অনুরোধ জানায় জাহাজ ব্যবসায়ীদের। কয়েক মাস আগে এ বিষয়ে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনকে চিঠি দেয়। কিন্তু আমদানিকারকেরা যেখানে গাড়ি খালাস করবেন, সেখানেই খালাস করতে বাধ্য বলে শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা বন্দর কর্তৃপক্ষকে জানান।
এ বিষয়ে গাড়ি আমদানিকারকদের সংগঠন বারভিডার সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল হক চৌধুরী বলেন, মংলা বন্দরের অবকাঠামোগত সুবিধা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করলে তখন ওই অঞ্চলের ব্যবসায়ীরা মংলায় গাড়ি খালাস করতে পারেন। কিন্তু চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা কেন এ বন্দর ছেড়ে মংলায় গাড়ি খালাস করতে যাবেন? কোনো সুনির্দিষ্ট বন্দর ব্যবহারে বাধ্য করলে ব্যবসায়ীদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
বন্দর ও জাহাজ কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, কয়েক মাস আগে বন্দরের চারটি জেটিতে গাড়ি রাখার ক্ষমতা এক হাজার ২০০ ইউনিট বাড়িয়ে চার হাজার করা হয়। গত বৃহস্পতিবার পাওয়া হিসাবে দেখা যায়, বন্দরের চারটি শেডে গাড়ি ছিল চার হাজার ৩৫৮ ইউনিট। এ কারণে গাড়িভর্তি জাহাজটি কখন জেটিতে ভেড়ানোর অনুমতি পাওয়া যাবে, তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন জাহাজের স্থানীয় প্রতিনিধি। বাড়তি প্রতিদিনের জন্য জাহাজটির ভাড়া গুনতে হচ্ছে ১৫ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় ১০ লাখ টাকা।
চট্টগ্রাম বন্দরের পরিবহন বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, ধারণক্ষমতার বেশি গাড়ি থাকায় জাহাজটি ভেড়ানোর অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। গাড়ির সংখ্যা কমে গেলে অনুমতি দেওয়া হবে। সে ক্ষেত্রে কয়েক দিন অপেক্ষা করতে হবে। কারণ, শুক্রবার সাধারণত গাড়ি খালাস হয় না, শনিবারও খালাস খুব কম হয়।
জাহাজের স্থানীয় প্রতিনিধি এভারেট বাংলাদেশ লাইন সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে জাপান থেকে ৫৭৪ ইউনিট গাড়ি নিয়ে জাহাজটি বন্দরের বহির্নোঙরে আসে। নিয়মানুযায়ী এর দুই দিন আগে বন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে জেটিতে ভেড়ার অনুমতি চাওয়া হয়, কিন্তু গাড়িজটের কারণে কর্তৃপক্ষ অনুমতি দেয়নি।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আহসানুল হক চৌধুরী বলেন, আমদানি করা গাড়ি কোন বন্দরে খালাস হবে, তা ঋণপত্র খোলার সময় উল্লেখ থাকে। এসব গাড়ি বহনকারী ক্যারিয়ারের প্রতিনিধিদের কিছু করার থাকে না। তাই বন্দরের ভাবমূর্তি রক্ষায় জাহাজটি দ্রুত জেটিতে ভেড়ার অনুমতি দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।
জানা গেছে, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে গাড়ি আমদানি বেড়ে যাওয়ায় কর্তৃপক্ষ মংলা বন্দর দিয়ে গাড়ি খালাসের অনুরোধ জানায় জাহাজ ব্যবসায়ীদের। কয়েক মাস আগে এ বিষয়ে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনকে চিঠি দেয়। কিন্তু আমদানিকারকেরা যেখানে গাড়ি খালাস করবেন, সেখানেই খালাস করতে বাধ্য বলে শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা বন্দর কর্তৃপক্ষকে জানান।
এ বিষয়ে গাড়ি আমদানিকারকদের সংগঠন বারভিডার সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল হক চৌধুরী বলেন, মংলা বন্দরের অবকাঠামোগত সুবিধা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করলে তখন ওই অঞ্চলের ব্যবসায়ীরা মংলায় গাড়ি খালাস করতে পারেন। কিন্তু চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা কেন এ বন্দর ছেড়ে মংলায় গাড়ি খালাস করতে যাবেন? কোনো সুনির্দিষ্ট বন্দর ব্যবহারে বাধ্য করলে ব্যবসায়ীদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
No comments