লাদেনকে নিয়ে ৫ লাখ নথি প্রকাশ করল সিআইএ
২০১১ সালের ২ মে দিবাগত রাতে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে অভিযান চালিয়ে আল-কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেনকে হত্যার পর জব্দকৃত ৪ লাখ ৭০ হাজার নথি প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (সিআইএ)।
এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো সিআইএ বিন লাদেনের আস্তানায় অভিযান-সংক্রান্ত নথি প্রকাশ করল।
সিআইএর পরিচালক মাইক পম্পিও বলেন, সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর পরিকল্পনা ও কর্মকাণ্ড সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের জনসাধারণকে আরও বেশি জানার সুযোগ করে দিতে এসব নথি প্রকাশ করা হচ্ছে।
লাদেনের প্রকাশিত নথিগুলোর মধ্যে ভিডিও, অডিও ফাইল, তাঁর চিঠিপত্র, আরবিতে লেখা শত শত দলিল-দস্তাবেজ রয়েছে। একটি ভিডিও ক্লিপে দেখা গেছে, বিয়ের সময় লাদেনের ছেলে হামজাকে। অনুষ্ঠানটি সম্ভাব্য স্থান ইরান বলে ধারণা করা হয়। বিয়ের অনুষ্ঠানে লাদেনকে দেখা যায়নি। তবে একজনকে বলতে শোনা যায়, বরের বাবা প্রিন্স অব মুজাহিদি এই বিয়েতে খুবই খুশি এবং এই খুশি তিনি সব মুজাহিদির মধ্যে ছড়িয়ে দিতে চান। এর আগে হামজার ছোটবেলার ছবি প্রকাশিত হয়।
গতকাল বুধবার প্রকাশিত নথিগুলো ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স ডিরেক্টরের কার্যালয় থেকে প্রকাশিত সর্বশেষ অংশ। এই নথিগুলো থেকে জানা যায়, আল-কায়েদা কীভাবে আরব বসন্তকে কাজে লাগাতে চেয়েছে এবং গণমাধ্যমে ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে সংগঠনটি কী করেছে।
এর আগে ২০১৫ সালের মে মাসে, ২০১৬ সালের মার্চে ও চলতি বছরের জানুয়ারিতে কিছু নথি প্রকাশ করা হয়। তবে জাতীয় নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে বেশ কিছু নথি গোপন রাখার কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের এই গোয়েন্দা সংস্থা।
সৌদি আরবে জন্ম নেওয়া ওসামা বিন লাদেন আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা। বিশেষ করে ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাসী হামলার পর বিশ্বজুড়ে ব্যাপক পরিচিতি পান তিনি। ২০১১ সালে অ্যাবোটাবাদ শহরে মার্কিন কমান্ডোদের হামলায় ওসামা বিন লাদেন নিহত হন। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে মার্কিন কমান্ডোরা হেলিকপ্টারযোগে লাদেনের বাসভবনে হামলা চালায়। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমির পাশে লাদেনের এই গোপন আস্তানা ২০০৫ সালে নির্মাণ করা হয়। এখানে লাদেন তাঁর কনিষ্ঠ স্ত্রী এবং পুত্রসহ বাস করতেন। ওই অভিযান চালিয়ে বিপুলসংখ্যক নথি, ছবি ও কম্পিউটার ফাইল উদ্ধার করা হয়।
এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো সিআইএ বিন লাদেনের আস্তানায় অভিযান-সংক্রান্ত নথি প্রকাশ করল।
সিআইএর পরিচালক মাইক পম্পিও বলেন, সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর পরিকল্পনা ও কর্মকাণ্ড সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের জনসাধারণকে আরও বেশি জানার সুযোগ করে দিতে এসব নথি প্রকাশ করা হচ্ছে।
লাদেনের প্রকাশিত নথিগুলোর মধ্যে ভিডিও, অডিও ফাইল, তাঁর চিঠিপত্র, আরবিতে লেখা শত শত দলিল-দস্তাবেজ রয়েছে। একটি ভিডিও ক্লিপে দেখা গেছে, বিয়ের সময় লাদেনের ছেলে হামজাকে। অনুষ্ঠানটি সম্ভাব্য স্থান ইরান বলে ধারণা করা হয়। বিয়ের অনুষ্ঠানে লাদেনকে দেখা যায়নি। তবে একজনকে বলতে শোনা যায়, বরের বাবা প্রিন্স অব মুজাহিদি এই বিয়েতে খুবই খুশি এবং এই খুশি তিনি সব মুজাহিদির মধ্যে ছড়িয়ে দিতে চান। এর আগে হামজার ছোটবেলার ছবি প্রকাশিত হয়।
গতকাল বুধবার প্রকাশিত নথিগুলো ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স ডিরেক্টরের কার্যালয় থেকে প্রকাশিত সর্বশেষ অংশ। এই নথিগুলো থেকে জানা যায়, আল-কায়েদা কীভাবে আরব বসন্তকে কাজে লাগাতে চেয়েছে এবং গণমাধ্যমে ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে সংগঠনটি কী করেছে।
এর আগে ২০১৫ সালের মে মাসে, ২০১৬ সালের মার্চে ও চলতি বছরের জানুয়ারিতে কিছু নথি প্রকাশ করা হয়। তবে জাতীয় নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে বেশ কিছু নথি গোপন রাখার কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের এই গোয়েন্দা সংস্থা।
সৌদি আরবে জন্ম নেওয়া ওসামা বিন লাদেন আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা। বিশেষ করে ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাসী হামলার পর বিশ্বজুড়ে ব্যাপক পরিচিতি পান তিনি। ২০১১ সালে অ্যাবোটাবাদ শহরে মার্কিন কমান্ডোদের হামলায় ওসামা বিন লাদেন নিহত হন। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে মার্কিন কমান্ডোরা হেলিকপ্টারযোগে লাদেনের বাসভবনে হামলা চালায়। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমির পাশে লাদেনের এই গোপন আস্তানা ২০০৫ সালে নির্মাণ করা হয়। এখানে লাদেন তাঁর কনিষ্ঠ স্ত্রী এবং পুত্রসহ বাস করতেন। ওই অভিযান চালিয়ে বিপুলসংখ্যক নথি, ছবি ও কম্পিউটার ফাইল উদ্ধার করা হয়।
No comments