আলোচনা- ক্ষমতা ও গণতন্ত্র by প্রফেসর ড.মখদুম মাশরাফী

ক্ষমতার সাথে গণতন্ত্রের সম্পর্ক ওতপ্রোত । আবার ক্ষমতাসর্বস্বতা গণতন্ত্রের বিপরীত। তবে কোথায় থাকবে ক্ষমতা আর কোথায় থাকবে গণতন্ত্র, প্রশ্নটা এমন হয়ে আসে। এর উত্তরটা আমাদের বের করতে হবে যদি আমরা গণতন্ত্র চাই, যদি আমরা গণতন্ত্র বিষয়ে অভিনয় না করতে চাই। এ ক্ষেত্রে আমাদের রাজনীতির প্রসঙ্গে আসতে হবে। এর কারণ রাজনীতির বিষয়ে ক্ষমতা প্রধানভাবে প্রাসঙ্গিক। তবে ক্ষমতা রাজনীতির বাইরে আরো অনেকখানে থাকে ।
এখন আমরা সে সবখানে যাব না। আমরা গণতন্ত্রের রাজনৈতিক দিকটি দেখবার চেষ্টা করব। প্রসঙ্গের পরিসর অনুযায়ী তাই-ই করতে হবে। সেই লক্ষ্যেই ক্ষমতা এখানে আলোচ্য হবে। গণতন্ত্রের সব প্রসঙ্গ রাজনীতির সঙ্গে সমাজের সম্পর্কের বিষয়টাকে পুরোভাগে নিয়ে আসে। রাজনীতি শেষাবধি সমাজেরই বিষয়। বলা যায় সমাজ বিষয়ক বিষয়। সমাজকে বাদ দিয়ে রাজনীতি হয় না। একই কারণে রাজনীতি সমাজ নির্ভর। এ কথাও বলা যায় রাজনীতি সমাজমুখি। তবে রাজনীতিকে সমাজমুখি বলবার ব্যাপারে বেশ একটু সাবধান হতে হয়। কারণ, এখানে আদর্শের একটি বিষয় থাকে। থাকে একটি আদর্শ বিষয়ক প্রত্যাশার বিষয়। সমাজের ঐ প্রত্যাশার সাথেই আদর্শের সম্পর্ক। সমাজ রাজনীতির কাছে সামাজিক দায়বদ্ধতা প্রত্যাশা করে। সমাজ চায় যে রাজনীতি সমাজের জন্যে কিছু করুক। সমাজকল্যাণের জন্যে কিছু করুক। সমাজের পক্ষে , সমাজের দিকে তাকিয়ে রজিনীতি কিছু করুক। সেই জন্যে সমাজ রাজনীতিকদের মূল্য দেয়, আলাদা গুরুত্ব দেয়। রাজনীতিকরা সমাজে এক ধরনের মর্যাদাময় অবস্থানে থাকে। সমাজের পক্ষ থেকে সাধারণভাবে তাদেরই নেতা বলা হয়ে থাকে। সমাজের অন্যান্য ক্ষেত্রের নেতৃত্বে যারা থাকে তাদের সমাজ বুঝতে পারলেও আলোচ্য করে না। তাদের প্রধান আলোচনার বিষয় হয়ে থাকে রাজনৈতিক নেতৃত্ব। পরিপ্রেক্ষিত অনুযায়ী রাজনৈতিক নেতৃত্বের মানের পরিবর্তন হয় যদিও বা তারপরও রাজনৈতিক নেতৃত্বই গুরুত্ব্ পেয়ে থাকে মূলগতভাবে সর্বাধিক । এমন কি যখন রাজনৈতিক নেতৃত্বের অধঃপতন ঘটে তখনও। অধঃপতিত মানের রাজনৈতিক নেতৃত্বের দিনে বা কালে যে রাজনীতিক যত বেশি গুণগতভাবে অধঃপতিত হয় সে তত বেশি গ্রহণযোগ্য হয়ে থাকে। কারণ, রাজনীতিক হিসেবে তার ইফেক্টিভনেস তখন বেশি থাকে। গুণগত মানে তখন যারা যত ভালো তখন তারা তত বেশি ইনইফেক্টিভ হয় এবং সে কারণে অগ্রহণযোগ্য হয়ে থাকে। এ প্রসঙ্গে এ কথা মনে রাখা ভালো যে পরিপার্শ্বের কারণে রাজনৈতিক নেতৃত্বের গুণগত মানের পরিবর্তন যেমন ঘটে তেমনি রাজনৈতিক নেতৃত্বের গুণগত অধঃপতনের ফলে পরিপাশ্বর্ের গুণগত অধঃপতন ঘটে। আবার এর উল্টোটাও হয়। আর উভয় ক্ষেত্রে ঐ প্রক্রিয়ার প্রতু্যৎপাদন ঘটে। অর্থাৎ, অধঃপতন বা উত্তরণ যাই ঘটুক তার জেরটাই চলমান থাকে। অনেক কাল চলমান থাকে। চলমান থাকে যতদিন না নতুন কোন ধারণা, বৈজ্ঞানিক উদ্ভাবন, প্রতিভাবান মানুষের প্রচারিত বা উদ্ভাবিত দর্শন ঐ পরিপ্রেক্ষিতের পরিবর্তন না ঘটায়।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে কেন অধঃপতিত পরিপ্রেক্ষিতে অধঃমানের রাজনৈতিক নেতৃত্ব মূল্যায়িত ও মর্যাদায়িত হয়। এইখানেই ক্ষমতার প্রসঙ্গটা গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখতে হবে ক্ষমতার উৎস সমাজ হলেও ক্ষমতার ব্যবহার করবার দায় ও অধিকার এসে পড়ে রাজনীতিকের কাছে। সমাজের সুপ্ত ক্ষমতা জাগ্রত ও সক্রিয় হয় রাজনীতির মাধ্যমে এবং সে কারণে রাজনীতিকরা শেষাবধি ক্ষমতার ধারক ও বাহক হয়ে ওঠে। আর ঐ ক্ষমতা ব্যবস্থাপনার অন্তঃসার হয়ে কাজ করে। সমাজ ব্যবস্থাপনা, সমাজের বস্তু ব্যবস্থাপনা ,এ সবই রাজনীতিকে ঘিরে চলমান থাকে। আর রাজনীতিক যেহেতু ঐ ব্যবস্থাপনার সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত থাকে সেহেতু সমাজ ঐ সব কারণে রাজনৈতিক নেতৃত্বের মুখাপেক্ষি ও নির্ভরশীল হয়। আর একই কারণে রাজনৈতিক নেতৃত্বকে আদৃত করে, মর্যাদা দান করে। তখন রাজনৈতিক নেতৃত্বের গুণগত মান , চরিত্র, নৈতিক বিবেচনার চেয়ে সামজের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে দৈনন্দিন ব্যবস্থাপনা এবং বস্তু স্বার্থের বাস্তব প্রেক্ষাপটটি। সমাজ তখন রাজনীতি প্রসঙ্গে নীতি নিরপেক্ষ হয়ে ওঠে। এ হচ্ছে একটি বাধ্যতার পরিস্থিতি। সমাজের এ ক্ষেত্রে কোন বিকল্প থাকে না যা দিয়ে এর বিরোধী বাস্তব রচনা করা যায়। আগেই বলেছি সমাজ ক্ষমতার উৎস হলেও যখন ক্ষমতা রাজনৈতিক নেতৃত্বের হাতে পৌঁছে যায় তখন তার রাশ টেনে ধরা সমাজের পক্ষে সম্ভব হয়ে ওঠে না। হ্যাঁ, নতুন নির্বাচনের সময়ে আবার রাশ টেনে ধরবার সুযোগ আসে। কিন্তু ততদিনে ঐ বর্ণিত পরিপ্রেক্ষিতের পরিবর্তন না হলে নতুন নির্বাচন নতুন কিছু দিতে পারে না। সেটি কেবল একই প্রক্রিয়ার পুনরাবৃত্তি করতে পারে।
যদি গণতন্ত্র আমােেদর প্রার্থীত হয় তবে আমরা ভেবে নিতে পারি ক্ষমতার গুণগত মানের বিষয়টি। ক্ষমতার গুণগত মান গণতন্ত্রের গুণগত মানকে নিরূপিত করে। কিন্তু এর উল্টোটি হয় না। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়ে তবে ক্ষমতাকে গুণগতভাবে উত্তীর্ণ করবে এমনটি সম্ভব নয়। ক্ষমতার গুণগত মানের সমৃদ্ধির মধ্য দিয়েই গণতন্ত্রের গুণগত মান সমৃদ্ধ হতে পারে। এ ক্ষেত্রে একটি কথা উলেস্নখ করা বাঞ্ছনীয় সেটি হচ্ছে একটি প্রচলিত দার্শনিক ধারণা । এই ধারণা অনুযায়ী বলা হয় গণতন্ত্র একটি ট্রায়েল এ্যান্ড এরের বিষয়। কথাটা যে একেবারে মিথ্যে তা নয়। কিন্তু তার থেকে মৌলিক সত্য হচ্ছে ওপরে উলিস্নখিত কথাটি। তা হলে এ ক্ষেত্রে আমাদের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ক্ষমতার শুদ্ধায়ন বা পরিশীলনের বিষয়টি। সেটি কি করে সম্ভব। আপাত চোখে এটি প্রায় অসম্ভব একটি বিষয় বলে মনে হতে পারে। কারণ, ক্ষমতা এমন একটি বিষয় যার সঙ্গে আপেক্ষিক অর্থে শক্তির একটি সম্পর্ক থাকে। এই শক্তির শুদ্ধিকরণ কে করবে ? আর তা করতে হলে কোন ব্যক্তি বা সংগঠন তা করবে? আর যদি করতে আগ্রহী হয়ও সেই ব্যক্তি বা সংগঠন কীভাবে খারাপ পরিপ্রেক্ষিতের ক্ষমতার নেতিবাচক মাত্রাগুলোকে মোকাবিলা করবে? কারণ,ক্ষমতার ধারক ও বাহক ঐ পরিপ্রেক্ষিতে সম্পূর্ণভাবে নিরূপক শক্তি হয়ে কাজ করে। তারা কোনভাবেই ঐ শুদ্ধায়ন প্রক্রিয়াকে সইবে না বরং নানাভাবে এবং সমস্ত শক্তি দিয়ে তা প্রতিহত করবার চেষ্টা করবে।
ক্ষমতার গুণগত মানের উন্নয়নের দায় নিতে পারে বিভিন্ন সামজিক শক্তি। সমাজের ভেতর থেকেই এই শক্তির উৎসরণ ঘটতে হবে। আর যে শক্তিই আসুক তাদের খুবই সূক্ষ্মভাবে কৌশলী হতে হবে। এই কৌশলের মূল হবে কখনই প্রত্যক্ষভাবে রাজনৈতিক শক্তি ও নেতৃত্বের বিরুদ্ধে না যাওয়া। এটিকে হতে হবে শুদ্ধভাবে অরাজনৈতিক ও দূর লক্ষ্যমুখি।
এটির থাকতে হবে সাংগঠনিক কাঠামো যা সচলভাবে ধারণা বিন্যাসের কাজগুলো করবে রাজনীতি থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন আঙ্গিকে। বিষেশত, সংস্কৃতির অঙ্গনটিকে ব্যবহারযোগ্য করে তুলতে হবে এ ক্ষেত্রে এবং এ লক্ষ্যে। কারণ, সংস্কৃতির সঙ্গে প্রাণের একটি সম্পর্ক আছে। ইতিবাচক ধারণাবলীকে প্রাণের কাছে পেঁৗছে দেবার সব থেকে শক্তিশালী অবলম্বন হচ্ছে সংস্কৃতি। আর সংস্কৃতির সাথে সমাজের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠতম। বলা যায়, এক অর্থে সমাজ ও সংস্কৃতি পরস্পরের সমান। সমাজ আসলে সচল ও পরিচিত সংস্কৃতির নামে। সমাজের সমস্ত প্রক্রিয়াতা ও চলমানতা সংস্কৃতির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত। যা হোক, এ কাজটি খুব সহজ তা নয়। কারণ, রাজনীতিকেরা কৌশলগত কারণে সংস্কৃতিকে ব্যবহার করে থাকে। সুতরাং রাজনীতির বাইরে এ জন্যে জায়গা করে নেয়া খুব সহজ হবার কথা নয়। তারপরও গবেষণা পথে এগুলো এখানেও অনেকখানি রাজনীতিমুক্ত এলাকা থাকে যেগুলোকে চিহ্নিত করতে পারলে সেগুলো ব্যবহারযোগ্য হতে পারে। এদিকটায় খানিকটা আলো ফেলার চেষ্টা করা যাক। পরিপ্রেক্ষিতদুষ্ট রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে একদিকে যেমন বস্তু স্বার্থ ও জীবন বিষয়ক নানা বাধ্যতার কারণে সমাজ অধঃরাজনীতিকদের প্রতি অনুগত ও শ্রদ্ধাশীল তেমনি তাদের মনে নিভৃত লোকে তাদের মধ্যে থাকে ঐ সব রাজনীতিক ও সংশিস্নষ্ট রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার প্রতি অনীহা ও ঘৃণা । প্রায় পুরো সাইলেন্ট মেজোরিটি এই ঘৃণা লালন করে। ঐখান থেকেই সংগ্রহ করতে হবে সংস্কৃতির এই আয়তনের জন্যে লোকজন।
এটিকে যদি নাম দিতে চাই তা হলে নাম দেয়া যায় নিভৃত সাংস্কৃতিক আন্দোলন যা তার নাম প্রচার করবে না কিন্তু কর্মানুবন্ধের মধ্য দিয়ে ঐ নামের যোগ্য করে তুলবে নিজেকে।
এই নিভৃত সাংস্কৃতিক আন্দোলনের কাজ হবে রাজনৈতিক রূপক বিষয়ে জনমনকে সচেতন করা। রাজনীতিকরা, বিশেষত অধঃরাজনীতিকেরা, সমাজকে বিভ্রান্ত করে ক্ষমতায় যাবার জন্যে তাদের উদ্দেশ্যের সঙ্গে সমন্বিত এমন সব রাজনৈতিক রূপক ব্যবহার করে থাকে যে জনগণ আপাত চোখে ধরতেই পারে না যে সেগুলো গণস্বার্থ ও জাতীয় স্বার্থবিরোধী। এ সব সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করতে পারলে ক্ষমতায় যাবার পথটা শুদ্ধায়নের পথকে সহজে পাশ কাটাতে পারবে না। অধঃরাজনীতিকেরা সমাজ বিচ্ছিন্ন ও সমাজ বিরোধী হয়ে থাকে যদিও সমাজ তা সহজে ধরতে পারে না। এবং সমাজ যাতে তা বুঝতে না পারে সেই উদ্দেশ্যেই এই বিভ্রান্তি কার্যক্রম ব্যবহার করা হয়। এর আরো একটি উদ্দেশ্য হচ্ছে যারা ঐ সব রাজনীতিকের উদ্দেশ্য বুঝতে পারে তাদের মত যেন সমাজে জায়গা করে নিতে পারে তার ব্যবস্থা করা। কারণ, সমাজকে কোন ধারণার বশবতর্ী করতে পারলে ঐটি সমাজকে এমনই অন্ধভাবে আকৃষ্ট ও প্রভাবিত করে যে ঐ সমাজ তার সমস্ত শক্তি দিয়ে অন্য ধারণাকে প্রতিহত ও পর্যুদস্ত করে। এমন কি তখন সমাজ অন্য ধারণার বাহককে হত্যা পর্যন্ত করতে পারে। এইখানেই সংস্কৃতির শক্তি ও প্রবঞ্চনা। গৃহীত ধারণার বাইরে তা যেতে পারে না। এবং ঐ ধারণার পক্ষে সে হত্যাকারী ও বিপস্নবী হয়ে উঠতে পারে।
যা হোক শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও অভ্যস্ততা সৃষ্টির মাধ্যমে সমাজকে নতুনতর আলোকায়নের স্তরে নিয়ত পেঁৗছে দেবার দায় বহন করতে পারে নিভৃত সংস্কৃতি আন্দোলন। যেহেতু সমাজে নিয়তই নতুন প্রজন্মের সঞ্চার হচ্ছে সেহেতু এ রকম সুদূরপ্রসারী প্রকল্প রূপায়ন অসম্ভব নয়। তারপরও যদি কোন রাষ্ট্রে সাবঅর্ডিনেট রাজনীতি বিরাজ করে তখন এটি খুবই দুরূহ কর্মে পরিণত হতে পারে। শুদ্ধ গণতন্ত্রের স্বার্থে এবং স্বাধীনতার স্বার্থে এ আন্দোলনের কোন বিকল্প নেই। আবারো বলি ক্ষমতার গুণগত মান উন্নয়নের মাধ্যমেই গণতন্ত্র অর্জন উন্নয়ন সম্ভব। এবং সাংস্কৃতিক পথেই তা এগিয়ে নিতে হয়।
=====================
পানি সংকট পানি বাণিজ্য  ২০১০ সালের অর্থনীতি কেমন গেল  গণতান্ত্রিক বিকাশের পথে বাধা অনেক  কপাটে তালা দিয়ে কেন এই মৃতু্যর আয়োজন  বিজয়ের অর্থনীতি ও সম্ভাবনা  মুক্তিযুদ্ধের বিজয়লক্ষ্মীর মুখোমুখি  একেই কি বলে আমলাতন্ত্র?  আত্মসমর্পণের সেই বিকেল  আমরা তাঁদের ভুলতে পারি না  সংবিধানের অনেক বক্তব্য পারস্পরিক সংঘাতমূলক  পরাশক্তির বিরুদ্ধে এক ‘ভবঘুরের’ স্পর্ধা  আবু সাঈদ চৌধুরীর ভাষণ দেওয়া হলো না  শুভ নববর্ষ ২০১১- দিনে দিনে বর্ষ হলো গত  এরশাদের বিচারে দুই দলেরই আগ্রহ কম  কিশোরদের সাদামাটা ফল  জিপিএ-৫ পেয়েছে আট হাজার ৫২ জন  এরশাদের বিচার হওয়া উচিত  ছোটদের বড় সাফল্য  প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষাঃ পাস ৯২%, প্রথম বিভাগ বেশি  বাংলাদেশের বন্ধুঃ জুলিয়ান ফ্রান্সিস  নিষ্ফল উদ্ধার অভিযানঃ দখলচক্রে ২৭ খাল  জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ বনাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  ভ টিজিং : জরুরি ভিত্তিতে যা করণীয়  প্রতিশ্রুতির দিন  শোকের মাস, বিজয়ের মাস  চীনা প্রধানমন্ত্রীর পাক-ভারত সফর  দায়িত্বশীলদের দায়িত্বহীন মন্তব্য  নতুন প্রজন্ম ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা  খিলক্ষেতে আগুনঃ কয়েলের গুদামে রাতে কাজ হতো ঝুঁকিপূর্ণভাবে  ভারতে বিহার রাজ্যের নির্বাচন  স্বপ্ন সত্যি হওয়ার পথে  আমাদের আকাশ থেকে নক্ষত্র কেড়ে নিয়েছিল যারা...  মুক্তির মন্দির সোপান তলে  আবেগ ছেড়ে বুদ্ধির পথই ধরতে হবে  বছর শেষে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ  দুই কোরিয়ার একত্রিকরণ কি সম্ভব  গ্যাসের ওপর বিপজ্জনক বসবাস  উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা তুলতে যুক্তরাষ্ট্রের চাপ  সময়ের দাবি জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি  জনসংখ্যা বনাম জনশক্তি


দৈনিক ইত্তেফাক এর সৌজন্যে
লেখকঃ প্রফেসর ড.মখদুম মাশরাফী


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.