মিয়ানমারে ভয় দেখিয়ে আগাম ভোট নেওয়ার অভিযোগ
মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সরকারের প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে ভোটারদের ভীতি প্রদর্শন ও ভোট জালিয়াতির অভিযোগ এনেছে প্রধান দুটি বিরোধী দল। ডেমোক্রেটিক পার্টি (মিয়ানমার) ও ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফোর্স (এনডিএফ) অভিযোগ করেছে, জান্তা সরকার-সমর্থিত ইউনিয়ন সলিডারিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (ইউএসডিপি) নির্বাচনের আগেই ভোট সংগ্রহ করছে। আগামীকাল রোববার এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যান থু ওয়াই বলেন, ভোটারদের এই ভীতি প্রদর্শন ও আগাম ভোট সংগ্রহের ব্যাপারে ইউনিয়ন ইলেকশন কমিশনের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে ইউএসডিপি প্রতারণা, ঘুষ ও ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে আগাম ভোট সংগ্রহ করছে। এনডিএফও একই অভিযোগ করেছে। তবে তারা এ ব্যাপারে এখনো লিখিত অভিযোগ করেনি।
এনডিএফের প্রধান খিন মাউং সুয়ি বলেন, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর দাওয়িতে মোট ৪০ হাজার ভোটার রয়েছেন। এর মধ্যে অর্ধেক ভোট আগাম সংগ্রহের চেষ্টা করছেন সরকারি কর্মকর্তারা।
থু ওয়াই বলেন, সারা দেশ থেকে ভোট জালিয়াতি ও ভোটারদের ভয় দেখানোর খবর এসেছে। এ ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ইউএসডিপির প্রার্থীরা গ্রামে গ্রামে গিয়ে ভোটারদের ভয় দেখিয়ে বা রাস্তা মেরামতের কথা বলে প্রলুব্ধ করে আগাম ভোট দিতে বাধ্য করছেন।
থাইল্যান্ডভিত্তিক মিয়ানমার বিশেষজ্ঞ অং নায়িং উ বলেছেন, দেশব্যাপী ‘ঘৃণিত’ হলেও নির্বাচনে ইউএসডিপি জয়লাভ করবে। তিনি বলেন, স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে ইউএসডিপির পরাজয় নিশ্চিত। জয় নিশ্চিত করতেই নানা কৌশলের আশ্রয় নিয়েছে দলটি।
১৯৯০ সালের পর এই প্রথম মিয়ানমারে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। নির্বাচনে সেনাবাহিনীর জন্য সংরক্ষিত আসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তা ছাড়া এই নির্বাচনে গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসিকে (এনএলডি) নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এসব কারণে পশ্চিমা দেশগুলো একপেশে এই নির্বাচনের তীব্র সমালোচনা করে আসছে।
ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যান থু ওয়াই বলেন, ভোটারদের এই ভীতি প্রদর্শন ও আগাম ভোট সংগ্রহের ব্যাপারে ইউনিয়ন ইলেকশন কমিশনের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে ইউএসডিপি প্রতারণা, ঘুষ ও ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে আগাম ভোট সংগ্রহ করছে। এনডিএফও একই অভিযোগ করেছে। তবে তারা এ ব্যাপারে এখনো লিখিত অভিযোগ করেনি।
এনডিএফের প্রধান খিন মাউং সুয়ি বলেন, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর দাওয়িতে মোট ৪০ হাজার ভোটার রয়েছেন। এর মধ্যে অর্ধেক ভোট আগাম সংগ্রহের চেষ্টা করছেন সরকারি কর্মকর্তারা।
থু ওয়াই বলেন, সারা দেশ থেকে ভোট জালিয়াতি ও ভোটারদের ভয় দেখানোর খবর এসেছে। এ ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ইউএসডিপির প্রার্থীরা গ্রামে গ্রামে গিয়ে ভোটারদের ভয় দেখিয়ে বা রাস্তা মেরামতের কথা বলে প্রলুব্ধ করে আগাম ভোট দিতে বাধ্য করছেন।
থাইল্যান্ডভিত্তিক মিয়ানমার বিশেষজ্ঞ অং নায়িং উ বলেছেন, দেশব্যাপী ‘ঘৃণিত’ হলেও নির্বাচনে ইউএসডিপি জয়লাভ করবে। তিনি বলেন, স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে ইউএসডিপির পরাজয় নিশ্চিত। জয় নিশ্চিত করতেই নানা কৌশলের আশ্রয় নিয়েছে দলটি।
১৯৯০ সালের পর এই প্রথম মিয়ানমারে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। নির্বাচনে সেনাবাহিনীর জন্য সংরক্ষিত আসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তা ছাড়া এই নির্বাচনে গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসিকে (এনএলডি) নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এসব কারণে পশ্চিমা দেশগুলো একপেশে এই নির্বাচনের তীব্র সমালোচনা করে আসছে।
No comments