প্রভাবশালী আইনপ্রণেতাদের হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রণ
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাট দলের প্রভাবশালী আইনপ্রণেতাদের হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। মন্ত্রিসভার উচ্চপর্যায়ের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি আবার বলেন, মধ্যবর্তী নির্বাচনে জনগণ পরিষ্কার বার্তা পাঠিয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার ওবামা বলেন, ‘জনগণ চায়, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে আমরা যেন অধিকতর মনোযোগী হই। কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দেশের অগ্রযাত্রাকে আমাদের অধিকতর গুরুত্ব দিতে হবে। করের অর্থ অপচয় হচ্ছে কি না, এ নিয়ে জনগণ উদ্বিগ্ন। মোটকথা, ওয়াশিংটনের কর্মধারায় পরিবর্তন আনার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের।
গত মঙ্গলবারের মধ্যবর্তী নির্বাচনে মার্কিন কংগ্রেসে ডেমোক্র্যাট দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতার অবসান ঘটেছে। জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে শপথ গ্রহণ করবেন নবনির্বাচিত আইনপ্রণেতারা। ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে এখন সমঝোতা ও সহযোগিতার মাধ্যমে রিপাবলিকান আইনপ্রণেতাদের সঙ্গে কাজ করতে হবে। হোয়াইট হাউস থেকে এর মধ্যে সমঝোতার কর্মপন্থা ঠিক করা হচ্ছে। দলগত অবস্থান থেকে জনগণের মৌলিক কিছু বিষয়ে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার পূর্ব অবস্থানের পরিবর্তন ঘটবে। অতি উদারনৈতিক বলে পরিচিত বেশ কিছু জাতীয় পদক্ষেপকে পাশে রেখে মধ্যপন্থায় দেশ পরিচালনায় মনোযোগী হবেন প্রেসিডেন্ট ওবামা।
হোয়াইট হাউস থেকে জানানো হয়েছে, উভয় দল থেকে আটজন করে প্রভাবশালী আইনপ্রণেতাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। ১৮ নভেম্বর নীতিনির্ধারক এসব আইনপ্রণেতার সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। বৈঠকে জনগণের কর্মসূচি নিয়ে অগ্রযাত্রার কার্যকর উপায় নির্ধারণে আলোচনা হবে। বৈঠকে রিপাবলিকান দলের সম্ভাব্য স্পিকার জন বয়েনার, সিনেটে ডেমোক্র্যাট দলের নেতা হেরি রিড, বর্তমান স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি, প্রভাবশালী রিপাবলিকান আইনপ্রণেতা ম্যাককনেল, এরিক ক্যান্টর, সিনেটর জন কাইল, সিনেটর ডিক ডুরবিন ও কংগ্রেসম্যান স্ট্যানি হোয়ের উপস্থিত থাকবেন বলে জানানো হয়েছে।
জানুয়ারিতে নতুন কংগ্রেস শপথ গ্রহণের পর বর্তমান স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি বিরোধী দলের নেতা হিসেবে মনোনীত হতে পারেন। ডেমোক্র্যাট দলের আইনপ্রণেতাদের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য ন্যান্সি পেলোসি আগ্রহী থাকলেও দলে তাঁকে নিয়ে বিরোধিতা রয়েছে। সমঝোতা না হলে বা ন্যান্সি পেলোসি দায়িত্ব নিতে অনীহা জানালে কংগ্রেসম্যান স্ট্যানি হোয়ের বিরোধী দলের নেতা হতে পারেন।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি রবার্ট গিব বলেন, ১৮ নভেম্বরের সভার মধ্য দিয়ে এ ধরনের আরও বহু যৌথ সভার সূত্রপাত ঘটবে। প্রেসিডেন্ট ওবামা ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়া সফরের প্রাক্কালে বলেন, তাঁর এ সফরের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের কর্মসংস্থানের নতুন ক্ষেত্র সৃষ্টি হবে।
গত বৃহস্পতিবার ওবামা বলেন, ‘জনগণ চায়, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে আমরা যেন অধিকতর মনোযোগী হই। কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দেশের অগ্রযাত্রাকে আমাদের অধিকতর গুরুত্ব দিতে হবে। করের অর্থ অপচয় হচ্ছে কি না, এ নিয়ে জনগণ উদ্বিগ্ন। মোটকথা, ওয়াশিংটনের কর্মধারায় পরিবর্তন আনার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের।
গত মঙ্গলবারের মধ্যবর্তী নির্বাচনে মার্কিন কংগ্রেসে ডেমোক্র্যাট দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতার অবসান ঘটেছে। জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে শপথ গ্রহণ করবেন নবনির্বাচিত আইনপ্রণেতারা। ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে এখন সমঝোতা ও সহযোগিতার মাধ্যমে রিপাবলিকান আইনপ্রণেতাদের সঙ্গে কাজ করতে হবে। হোয়াইট হাউস থেকে এর মধ্যে সমঝোতার কর্মপন্থা ঠিক করা হচ্ছে। দলগত অবস্থান থেকে জনগণের মৌলিক কিছু বিষয়ে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার পূর্ব অবস্থানের পরিবর্তন ঘটবে। অতি উদারনৈতিক বলে পরিচিত বেশ কিছু জাতীয় পদক্ষেপকে পাশে রেখে মধ্যপন্থায় দেশ পরিচালনায় মনোযোগী হবেন প্রেসিডেন্ট ওবামা।
হোয়াইট হাউস থেকে জানানো হয়েছে, উভয় দল থেকে আটজন করে প্রভাবশালী আইনপ্রণেতাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। ১৮ নভেম্বর নীতিনির্ধারক এসব আইনপ্রণেতার সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। বৈঠকে জনগণের কর্মসূচি নিয়ে অগ্রযাত্রার কার্যকর উপায় নির্ধারণে আলোচনা হবে। বৈঠকে রিপাবলিকান দলের সম্ভাব্য স্পিকার জন বয়েনার, সিনেটে ডেমোক্র্যাট দলের নেতা হেরি রিড, বর্তমান স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি, প্রভাবশালী রিপাবলিকান আইনপ্রণেতা ম্যাককনেল, এরিক ক্যান্টর, সিনেটর জন কাইল, সিনেটর ডিক ডুরবিন ও কংগ্রেসম্যান স্ট্যানি হোয়ের উপস্থিত থাকবেন বলে জানানো হয়েছে।
জানুয়ারিতে নতুন কংগ্রেস শপথ গ্রহণের পর বর্তমান স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি বিরোধী দলের নেতা হিসেবে মনোনীত হতে পারেন। ডেমোক্র্যাট দলের আইনপ্রণেতাদের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য ন্যান্সি পেলোসি আগ্রহী থাকলেও দলে তাঁকে নিয়ে বিরোধিতা রয়েছে। সমঝোতা না হলে বা ন্যান্সি পেলোসি দায়িত্ব নিতে অনীহা জানালে কংগ্রেসম্যান স্ট্যানি হোয়ের বিরোধী দলের নেতা হতে পারেন।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি রবার্ট গিব বলেন, ১৮ নভেম্বরের সভার মধ্য দিয়ে এ ধরনের আরও বহু যৌথ সভার সূত্রপাত ঘটবে। প্রেসিডেন্ট ওবামা ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়া সফরের প্রাক্কালে বলেন, তাঁর এ সফরের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের কর্মসংস্থানের নতুন ক্ষেত্র সৃষ্টি হবে।
No comments