‘যুক্তরাষ্ট্র কৌশলগত মিত্র হিসেবে ভুল দেশকে নির্বাচন করেছে’
তালেবানবিরোধী অভিযানে যুক্তরাষ্ট্র কৌশলগত মিত্র হিসেবে ভুল দেশকে (পাকিস্তান) নির্বাচন করেছে। যুক্তরাষ্ট্র এমন দেশকে নির্বাচন করেছে, যারা নিজেরাই সন্ত্রাসবাদকে লালন করছে। গত সোমবার প্রভাবশালী মার্কিন পত্রিকা ওয়াশিংটন পোস্ট-এ প্রকাশিত এক নিবন্ধে আফগানিস্তানের নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা দাদফার স্পান্তা পাকিস্তানের প্রতি ইঙ্গিত করে এ অভিযোগ করেছেন।
দাদফার স্পান্তা বলেন, আফগানিস্তানের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্ক খুব একটা ভালো যাচ্ছে না। ওই অঞ্চল থেকে সৃষ্ট সন্ত্রাসবাদ ভারত, ব্রিটেনসহ অন্যান্য দেশকে আক্রান্ত করছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছে পাকিস্তান। এদিকে দুই দিনের সফরে গতকাল মঙ্গলবার ভারতে পৌঁছানোর কথা আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জালমি রাসুলের।
মার্কিন পত্রিকাটিতে দাদফার লিখেছেন, পাকিস্তানের সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা উচিত যুক্তরাষ্ট্রের। তিনি অভিযোগ করেন, পাকিস্তান অব্যাহতভাবে তালেবানপন্থী বিভিন্ন গোষ্ঠীকে সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। এতে আফগানিস্তানে ন্যাটো বাহিনীর তালেবানবিরোধী অভিযান কার্যকর হচ্ছে না। মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীকে আফগানিস্তানে মোতায়েন করা হয়েছে সেখানকার চরমপন্থী গোষ্ঠীগুলোকে দমনে। এই লড়াইয়ে যুক্তরাষ্ট্র কৌশলগত মিত্র হিসেবে ভুল দেশকে নির্বাচন করেছে।
এর আগে রোববার আরেকটি প্রভাবশালী মার্কিন পত্রিকা নিউইয়র্ক টাইমস-এর প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত জানুয়ারিতে আফগান তালেবান গোষ্ঠীর দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা আবদুল গনি বরদারকে সিআইএর সহায়তায় পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই গ্রেপ্তার করে। ওই গ্রেপ্তারের মূল উদ্দেশ্য ছিল আফগান সরকারের সঙ্গে তালেবানের চলমান শান্তি আলোচনা থামিয়ে দেওয়া। এতে তারা সফল হয়।
দীর্ঘদিন ধরেই পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সম্পর্ক ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। দাদফারের ওই কলাম সম্পর্কে গতকাল পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, পাকিস্তান-আফগানিস্তান সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতার সঙ্গে দাদফার স্পান্তার ওই মন্তব্য সংগতিপূর্ণ নয়। এটি তাঁর ব্যক্তিগত মত। তাঁর লেখায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কিছু ভিত্তিহীন অভিযোগ উপস্থাপন করা হয়েছে।
দাদফার স্পান্তা বলেন, আফগানিস্তানের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্ক খুব একটা ভালো যাচ্ছে না। ওই অঞ্চল থেকে সৃষ্ট সন্ত্রাসবাদ ভারত, ব্রিটেনসহ অন্যান্য দেশকে আক্রান্ত করছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছে পাকিস্তান। এদিকে দুই দিনের সফরে গতকাল মঙ্গলবার ভারতে পৌঁছানোর কথা আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জালমি রাসুলের।
মার্কিন পত্রিকাটিতে দাদফার লিখেছেন, পাকিস্তানের সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা উচিত যুক্তরাষ্ট্রের। তিনি অভিযোগ করেন, পাকিস্তান অব্যাহতভাবে তালেবানপন্থী বিভিন্ন গোষ্ঠীকে সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। এতে আফগানিস্তানে ন্যাটো বাহিনীর তালেবানবিরোধী অভিযান কার্যকর হচ্ছে না। মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীকে আফগানিস্তানে মোতায়েন করা হয়েছে সেখানকার চরমপন্থী গোষ্ঠীগুলোকে দমনে। এই লড়াইয়ে যুক্তরাষ্ট্র কৌশলগত মিত্র হিসেবে ভুল দেশকে নির্বাচন করেছে।
এর আগে রোববার আরেকটি প্রভাবশালী মার্কিন পত্রিকা নিউইয়র্ক টাইমস-এর প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত জানুয়ারিতে আফগান তালেবান গোষ্ঠীর দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা আবদুল গনি বরদারকে সিআইএর সহায়তায় পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই গ্রেপ্তার করে। ওই গ্রেপ্তারের মূল উদ্দেশ্য ছিল আফগান সরকারের সঙ্গে তালেবানের চলমান শান্তি আলোচনা থামিয়ে দেওয়া। এতে তারা সফল হয়।
দীর্ঘদিন ধরেই পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সম্পর্ক ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। দাদফারের ওই কলাম সম্পর্কে গতকাল পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, পাকিস্তান-আফগানিস্তান সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতার সঙ্গে দাদফার স্পান্তার ওই মন্তব্য সংগতিপূর্ণ নয়। এটি তাঁর ব্যক্তিগত মত। তাঁর লেখায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কিছু ভিত্তিহীন অভিযোগ উপস্থাপন করা হয়েছে।
No comments