ইসরাইলি হামলায় নিহত আবু আল-আত্তা
ফিলিস্তিনি
গোষ্ঠী ইসলামিক জিহাদের প্রথম সারির নেতা আবু আল-আত্তাকে এক অভিযানে হত্যা
করে ইসরাইল। মঙ্গলবার রাতে তার বাড়িতে বিমান হামলা চালানো হয়। এতে তার
স্ত্রীও নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার প্রেক্ষিতেই পরবর্তী দু’দিন ধরে ইসলামিক
জিহাদ ও ইসরাইলের মধ্যে হামলা ও পাল্টা হামলা চলেছে। এতে নিহত হয়েছেন
কমপক্ষে ৩৪ ফিলিস্তিনি। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে কে এই আবু আল-আত্তা?
ইসরাইল প্রথম থেকেই আবু আল-আত্তাকে একজন সন্ত্রাসী হিসেবে অভিযুক্ত করে আসছে। বলছে, দেশটির অভ্যন্তরে যতগুলো রকেট হামলা হয়েছে তার অনেকগুলোর পেছনেই ছিলো আল-আত্তা। ইসলামিক জিহাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আল আত্তা ছিলেন তাদের সামরিক শাখার সব থেকে স্বনামধন্য যোদ্ধাদের একজন।
ইসরাইলের ওপর বিভিন্ন সময় চালানো হামলায় তার বড় ধরণের ভূমিকা ছিলো।
ইসলামিক জিহাদের সশস্ত্র গ্রুপের নাম আল-কুদ্স ব্রিগেডস। আরেক দল হামাসের সশস্ত্র গ্রুপ আল-কাসেম ব্রিগেডের পর এটিই ফিলিস্তিনের সব থেকে শক্তিশালী সশস্ত্র দল। এই দু’টি দলই মিশর ও ইসরাইলের হাতে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণ করছে এক দশকেরও বেশি সময় ধরে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন যে, এর আগেও আত্তাকে হত্যা করতে বেশ কিছু অভিযান চালিয়েছে ইসরাইল। ২০১২ সালে তিনি একবার আহতও হয়েছিলেন।
গত কয়েকদিন ধরে তার বাবা বেশ কয়েকবার জানিয়েছিলেন যে, আত্তা নিহত হওয়ার ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। ২০১৪ সালে গাজায় ইসরাইলি হামলা চলাকালে আত্তাকে টার্গেট করে অভিযান পরিচালনা করা হয়। সে সময় তিনি ছিলেন আল কুদস ব্রিগেডের সহকারী কমান্ডার। তবে এতে প্রধান কমান্ডার নিহত হলেও বেঁচে যান আত্তা। ওই সময় ইসরাইলি হামলায় নিহত হয়েছিলেন দুই হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। এরমধ্যে ১৫০০ এরও বেশি ছিলেন নিরপরাধ সাধারণ মানুষ।
মঙ্গলবার আত্তাকে হত্যার পর একটি সংবাদ সম্মেলন করেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। তিনিও আত্তাকে ইসরাইলের অভ্যন্তরে হামলার অন্যতম মাস্টারমাইন্ড হিসেবে আখ্যায়িত করেন। বলেন, আত্তা ছিলো একটি টাইম বোমা। একই সময় ইসলামিক জিহাদ জানিয়েছে, তারা অবশ্যই আত্তা হত্যার প্রতিশোধ নেবে। ইসরাইলকে উদ্দেশ্য করে সশস্ত্র সংগঠনটি বলে, আমাদের অপ্রতিরোধ্য অস্ত্র জায়নবাদীদের ধ্বংস করে দেবে। তবে চলমান সংকটে প্রথম থেকেই নিষ্ক্রিয় রয়েছে অপর আরেকটি সংগঠন হামাস।
ইসরাইল প্রথম থেকেই আবু আল-আত্তাকে একজন সন্ত্রাসী হিসেবে অভিযুক্ত করে আসছে। বলছে, দেশটির অভ্যন্তরে যতগুলো রকেট হামলা হয়েছে তার অনেকগুলোর পেছনেই ছিলো আল-আত্তা। ইসলামিক জিহাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আল আত্তা ছিলেন তাদের সামরিক শাখার সব থেকে স্বনামধন্য যোদ্ধাদের একজন।
ইসরাইলের ওপর বিভিন্ন সময় চালানো হামলায় তার বড় ধরণের ভূমিকা ছিলো।
ইসলামিক জিহাদের সশস্ত্র গ্রুপের নাম আল-কুদ্স ব্রিগেডস। আরেক দল হামাসের সশস্ত্র গ্রুপ আল-কাসেম ব্রিগেডের পর এটিই ফিলিস্তিনের সব থেকে শক্তিশালী সশস্ত্র দল। এই দু’টি দলই মিশর ও ইসরাইলের হাতে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণ করছে এক দশকেরও বেশি সময় ধরে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন যে, এর আগেও আত্তাকে হত্যা করতে বেশ কিছু অভিযান চালিয়েছে ইসরাইল। ২০১২ সালে তিনি একবার আহতও হয়েছিলেন।
গত কয়েকদিন ধরে তার বাবা বেশ কয়েকবার জানিয়েছিলেন যে, আত্তা নিহত হওয়ার ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। ২০১৪ সালে গাজায় ইসরাইলি হামলা চলাকালে আত্তাকে টার্গেট করে অভিযান পরিচালনা করা হয়। সে সময় তিনি ছিলেন আল কুদস ব্রিগেডের সহকারী কমান্ডার। তবে এতে প্রধান কমান্ডার নিহত হলেও বেঁচে যান আত্তা। ওই সময় ইসরাইলি হামলায় নিহত হয়েছিলেন দুই হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। এরমধ্যে ১৫০০ এরও বেশি ছিলেন নিরপরাধ সাধারণ মানুষ।
মঙ্গলবার আত্তাকে হত্যার পর একটি সংবাদ সম্মেলন করেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। তিনিও আত্তাকে ইসরাইলের অভ্যন্তরে হামলার অন্যতম মাস্টারমাইন্ড হিসেবে আখ্যায়িত করেন। বলেন, আত্তা ছিলো একটি টাইম বোমা। একই সময় ইসলামিক জিহাদ জানিয়েছে, তারা অবশ্যই আত্তা হত্যার প্রতিশোধ নেবে। ইসরাইলকে উদ্দেশ্য করে সশস্ত্র সংগঠনটি বলে, আমাদের অপ্রতিরোধ্য অস্ত্র জায়নবাদীদের ধ্বংস করে দেবে। তবে চলমান সংকটে প্রথম থেকেই নিষ্ক্রিয় রয়েছে অপর আরেকটি সংগঠন হামাস।
No comments