এসে গেল ‘গোল্লাছুট সেরা গল্প’! by মো. সাইফুল্লাহ
ঢাকা
রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ মাঠে সক্কালবেলাতেই এত ছেলেমেয়ে কোথা থেকে
এল—নিচের ঠোঁটে চিমটি কেটে ভাবতে বসেছিল কিশোর পাশা। ওদিকে বর্ণমেলার
মজার সব স্টল আর রঙিন সাজসজ্জা দেখে মুসা আমানের মুখ দিয়ে অজান্তেই বেরিয়ে
গেল—খাইছে! বইপড়ুয়া রবিন মিলফোর্ডও মেলা ঘুরে খুঁজছিল নতুন কোনো বই।
নাহ, এর সবই কল্পনা। তিন গোয়েন্দা বর্ণমেলায় আসেনি। তবে এই বিখ্যাত গোয়েন্দা গল্প সিরিজের স্রষ্টা যিনি, সেই রকিব হাসান কিন্তু এসেছিলেন। প্রথমা থেকে প্রকাশিত গোল্লাছুট সেরা গল্প বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেছেন তিনি। খুদে লেখকদের হাতে তুলে দিয়েছেন পুরস্কার।
২০১৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বর্ণমেলায় ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, এ বছর আমরা ‘এসো গল্প লিখি’ আয়োজনে অংশ নেওয়া লেখকদের গল্প নিয়ে বই প্রকাশ করব। অবশেষে এসে গেল সেই দিন। এক বছর ধরে আমরা তোমাদের পাঠানো গল্প থেকে বাছাই করা ৩৫টি গল্প ছেপেছি। সেই ৩৫টি গল্পই স্থান পেয়েছে গোল্লাছুট সেরা গল্প সংকলনে। সেরা তিন লেখকের প্রত্যেকেই পেয়েছে ১২ হাজার টাকার বই!
সকাল থেকেই দেশের নানা প্রান্ত থেকে গোল্লাছুট সেরা গল্প বইয়ের লেখকেরা আসতে শুরু করেছিল। রংপুর থেকে এসেছিল জান্নাত নূরে মাহবুবা ও কে এম জান্নাত জামান। নড়াইলের পূরবী চক্রবর্ত্তী, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নুদরাত তাহিয়া, টাঙ্গাইলের জারিন তাসনিম জাহান, সৈয়দপুরের মাইশা মালিহা, চট্টগ্রামের সাবরিনা সাদিয়া, সোনাইমুড়ীর নাবিহা জাহান, ময়মনসিংহের সা’আদ ইসলাম, ফরিদপুরের নুসরাত হক, সিরাজগঞ্জের জিয়াউল হক...সবাই সময়মতো এসে হাজির। ওদিকে চট্টগ্রামের নাজমুল ইসলাম আর রাজশাহীর আবরার লাবিব কিন্তু খালি হাতে ফেরেনি। পুরো ১২ হাজার টাকার বই মাথায় তুলে নিয়ে গেছে তারা। ময়মনসিংহের আনিকা তাহসীন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারেনি। তার মা এসেছিলেন। আনিকার গল্পও সেরাদের সেরা হয়েছে। সে-ও পেয়েছে ১২ হাজার টাকার বই।
সামিরা তাবাস্সুম তালুকদার, আকিফ রহমান, আবীর ফেরদৌস, মো. সাজ্জাদুর রহমান, মারজিয়া তাবাসসুম, তমালিকা বিশ্বাস, নুজহাত মাসতুরা, মো. ইত্তিহাদ শাহ্, তুষার কান্তি সরকার, তানভীর ফুয়াদ, নুদরাত তাহিয়া, শাহরিয়ার রহমান, মনিরুজ্জামান মনির, ইসতিয়াক ওয়ালিদ, তাসফিয়া তাবাসসুম, প্রাপ্তি ঘোষ, মাহমুদা তাবাসসুম, রাদমান সিদ্দিকী, ফারিহা ফালাক ও ইসতিয়াক জামান—এই নামগুলোও মনে রেখো। এদের লেখা গল্প নিয়েই গোল্লাছুট সেরা গল্প সংকলন। কে জানে, এদের মধ্যে অনেকেই হয়তো আগামী দিনের সেরা লেখক হয়ে উঠবে!
নাহ, এর সবই কল্পনা। তিন গোয়েন্দা বর্ণমেলায় আসেনি। তবে এই বিখ্যাত গোয়েন্দা গল্প সিরিজের স্রষ্টা যিনি, সেই রকিব হাসান কিন্তু এসেছিলেন। প্রথমা থেকে প্রকাশিত গোল্লাছুট সেরা গল্প বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেছেন তিনি। খুদে লেখকদের হাতে তুলে দিয়েছেন পুরস্কার।
২০১৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বর্ণমেলায় ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, এ বছর আমরা ‘এসো গল্প লিখি’ আয়োজনে অংশ নেওয়া লেখকদের গল্প নিয়ে বই প্রকাশ করব। অবশেষে এসে গেল সেই দিন। এক বছর ধরে আমরা তোমাদের পাঠানো গল্প থেকে বাছাই করা ৩৫টি গল্প ছেপেছি। সেই ৩৫টি গল্পই স্থান পেয়েছে গোল্লাছুট সেরা গল্প সংকলনে। সেরা তিন লেখকের প্রত্যেকেই পেয়েছে ১২ হাজার টাকার বই!
সকাল থেকেই দেশের নানা প্রান্ত থেকে গোল্লাছুট সেরা গল্প বইয়ের লেখকেরা আসতে শুরু করেছিল। রংপুর থেকে এসেছিল জান্নাত নূরে মাহবুবা ও কে এম জান্নাত জামান। নড়াইলের পূরবী চক্রবর্ত্তী, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নুদরাত তাহিয়া, টাঙ্গাইলের জারিন তাসনিম জাহান, সৈয়দপুরের মাইশা মালিহা, চট্টগ্রামের সাবরিনা সাদিয়া, সোনাইমুড়ীর নাবিহা জাহান, ময়মনসিংহের সা’আদ ইসলাম, ফরিদপুরের নুসরাত হক, সিরাজগঞ্জের জিয়াউল হক...সবাই সময়মতো এসে হাজির। ওদিকে চট্টগ্রামের নাজমুল ইসলাম আর রাজশাহীর আবরার লাবিব কিন্তু খালি হাতে ফেরেনি। পুরো ১২ হাজার টাকার বই মাথায় তুলে নিয়ে গেছে তারা। ময়মনসিংহের আনিকা তাহসীন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারেনি। তার মা এসেছিলেন। আনিকার গল্পও সেরাদের সেরা হয়েছে। সে-ও পেয়েছে ১২ হাজার টাকার বই।
সামিরা তাবাস্সুম তালুকদার, আকিফ রহমান, আবীর ফেরদৌস, মো. সাজ্জাদুর রহমান, মারজিয়া তাবাসসুম, তমালিকা বিশ্বাস, নুজহাত মাসতুরা, মো. ইত্তিহাদ শাহ্, তুষার কান্তি সরকার, তানভীর ফুয়াদ, নুদরাত তাহিয়া, শাহরিয়ার রহমান, মনিরুজ্জামান মনির, ইসতিয়াক ওয়ালিদ, তাসফিয়া তাবাসসুম, প্রাপ্তি ঘোষ, মাহমুদা তাবাসসুম, রাদমান সিদ্দিকী, ফারিহা ফালাক ও ইসতিয়াক জামান—এই নামগুলোও মনে রেখো। এদের লেখা গল্প নিয়েই গোল্লাছুট সেরা গল্প সংকলন। কে জানে, এদের মধ্যে অনেকেই হয়তো আগামী দিনের সেরা লেখক হয়ে উঠবে!
No comments