কোনো অবস্থাতেই পিছু হটব না: আফরোজা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সঙ্গে দেখা করে তাঁর কাছে ভোট চান আফরোজা আব্বাস। ছবি: প্রথম আলো |
বিএনপির
চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপর হামলা প্রসঙ্গে আফরোজা আব্বাস বলেছেন, ‘এই
হামলায় আমরা ভীত নই। আমরা নির্বাচন বয়কট করব না। কোনো অবস্থাতেই পিছু হটব
না। সামনে এগিয়ে যাব। আমরা অনেক স্ট্রং। নির্বাচনের মাঠে ঘুরে এটা
বুঝেছি।’
ঢাকা দক্ষিণে বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা স্বামীর পক্ষে নির্বাচনী প্রচার চালানোর সময় হলিফ্যামিলি হাসপাতাল এলাকায় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। মামলার কারণে মির্জা আব্বাস জনসংযোগ চালাচ্ছেন না। আজ বৃহস্পতিবার আফরোজা আব্বাস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় নির্বাচনী প্রচার চালান। এ সময় তাঁর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিএনপিপন্থী শিক্ষকেরা ছিলেন।
বিএনপি নির্বাচন বয়কট করতে পারে আওয়ামী লীগ নেতাদের এমন বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আফরোজা বলেন, জনগণকে বলব, ওই গুজবে কান দেবেন না। আপনারা দেখছেন আমার সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীর সংখ্যা কম। কারণ তাঁদের নামে মামলা রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে সাধারণ জনগণ নেমে এসেছে। তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যম যদি ঠিকঠাক কাজ করতে পারে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যদি নিরপেক্ষ আচরণ করে তাহলে নীরব বিপ্লব হয়ে যাবে।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে আফরোজা আব্বাস বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন সেনাবাহিনী নিয়ে খেলছে। তারা একবার বলছে সেনাবাহিনীকে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে নামাবে, এখন আবার বলছে ব্যারাকে থাকবে। আমরা সেনাবাহিনী চেয়েছি তাদের বিচারিক ক্ষমতাসহ ও কেন্দ্রে কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা। সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে এটা সরকারকে করতে হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও প্রো-ভিসির কাছে ভোট চাইলেন আফরোজা
নির্বাচনী প্রচারের একপর্যায়ে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের কার্যালয়ে ভোট চাইতে যান আফরোজা। এ সময় উপাচার্য একটি বৈঠকে ছিলেন। আফরোজার আসার খবর শুনে তিনি বৈঠক থেকে উঠে এসে তাঁকে স্বাগত জানান। উপাচার্য জানতে চান তাঁর নির্বাচনী প্রচার কেমন চলছে। উত্তরে আফরোজা বলেন, ‘আপনাদের দোয়ায় ভালোই চলছে। এদিকে প্রচার চালাতে এসেছিলাম। চিন্তা করলাম আপনার সঙ্গে দেখা করে যাই। আপনার সহযোগিতা চাই, ভোটও চাই।’ এর পর তিনি মির্জা আব্বাসের লিফলেট উপাচার্যের হাতে তুলে দেন। পরে আফরোজা সহউপাচার্য (শিক্ষা) নাসরিন আহমাদের কাছে গিয়েও ভোট চান।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সহউপাচার্য আ ফ ম ইউসূফ হায়দার ও কলা অনুষদের সাবেক ডিন সদরুল আমিনসহ বিএনপিপন্থী শিক্ষকেরা ছিলেন।
ঢাকা দক্ষিণে বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা স্বামীর পক্ষে নির্বাচনী প্রচার চালানোর সময় হলিফ্যামিলি হাসপাতাল এলাকায় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। মামলার কারণে মির্জা আব্বাস জনসংযোগ চালাচ্ছেন না। আজ বৃহস্পতিবার আফরোজা আব্বাস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় নির্বাচনী প্রচার চালান। এ সময় তাঁর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিএনপিপন্থী শিক্ষকেরা ছিলেন।
বিএনপি নির্বাচন বয়কট করতে পারে আওয়ামী লীগ নেতাদের এমন বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আফরোজা বলেন, জনগণকে বলব, ওই গুজবে কান দেবেন না। আপনারা দেখছেন আমার সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীর সংখ্যা কম। কারণ তাঁদের নামে মামলা রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে সাধারণ জনগণ নেমে এসেছে। তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যম যদি ঠিকঠাক কাজ করতে পারে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যদি নিরপেক্ষ আচরণ করে তাহলে নীরব বিপ্লব হয়ে যাবে।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে আফরোজা আব্বাস বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন সেনাবাহিনী নিয়ে খেলছে। তারা একবার বলছে সেনাবাহিনীকে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে নামাবে, এখন আবার বলছে ব্যারাকে থাকবে। আমরা সেনাবাহিনী চেয়েছি তাদের বিচারিক ক্ষমতাসহ ও কেন্দ্রে কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা। সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে এটা সরকারকে করতে হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও প্রো-ভিসির কাছে ভোট চাইলেন আফরোজা
নির্বাচনী প্রচারের একপর্যায়ে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের কার্যালয়ে ভোট চাইতে যান আফরোজা। এ সময় উপাচার্য একটি বৈঠকে ছিলেন। আফরোজার আসার খবর শুনে তিনি বৈঠক থেকে উঠে এসে তাঁকে স্বাগত জানান। উপাচার্য জানতে চান তাঁর নির্বাচনী প্রচার কেমন চলছে। উত্তরে আফরোজা বলেন, ‘আপনাদের দোয়ায় ভালোই চলছে। এদিকে প্রচার চালাতে এসেছিলাম। চিন্তা করলাম আপনার সঙ্গে দেখা করে যাই। আপনার সহযোগিতা চাই, ভোটও চাই।’ এর পর তিনি মির্জা আব্বাসের লিফলেট উপাচার্যের হাতে তুলে দেন। পরে আফরোজা সহউপাচার্য (শিক্ষা) নাসরিন আহমাদের কাছে গিয়েও ভোট চান।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সহউপাচার্য আ ফ ম ইউসূফ হায়দার ও কলা অনুষদের সাবেক ডিন সদরুল আমিনসহ বিএনপিপন্থী শিক্ষকেরা ছিলেন।
No comments