মিন্টুর যমুনা রিসোর্টের চুক্তি বাতিলের কার্যকারিতা স্থগিত
যমুনা
রিসোর্ট লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করে সেতু কতৃপক্ষের দেয়া নোটিশের
কার্যকারিতা তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছে হাইকোর্ট। একইসঙ্গে এ নিয়ে নিম্ন
আদালতের দেয়া আদেশ কেন বাতিল ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করা
হয়েছে। বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী এবং বিচারপতি আমির হোসেন সমন্বয়ে গঠিত
হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেয়। যমুনা রিসোর্ট লিমিটেডের পক্ষে
দায়ের করা এক আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে এ আদেশ দেয়া হয়। এরফলে যমুনা
রিসোর্টের কার্যক্রম চালাতে কোন আইনি বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রফিক-উল হক। তাকে সহযোগিতা করেন
ব্যারিস্টার মারগুব কবির। যমুনা রিসোর্ট লিমিটেডের আরেক আইনজীবী
ব্যারিস্টার একেএম এহসানুর রহমান জানিয়েছেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা
আবদুল আউয়াল মিন্টু যমুনা রিসোর্টের মালিক।
জানা গেছে, ১৯৯৯ সালে টাঙ্গাইলের ভুয়াপুর ও কালিয়াকৈরে ১২০০ একর জমির ওপর অবকাশ কেন্দ্র স্থাপনের জন্য সেতু কতৃপক্ষের সঙ্গে যমুনা রিসোর্ট লিমিটেডের ৩০ বছরের জন্য চুক্তি হয়। পরে বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্বপাড়ে ওই স্থাটিতেই গড়ে ওঠে বিলাসবহুল অবকাশ যাপন কেন্দ্র, যা যমুনা রিসোর্ট নামে পরিচিতি পায়। যমুনা রিসোর্ট লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি কেন বাতিল করা হবে না তা জানতে চেয়ে গত ১৬ই মার্চ যমুনা রিসোর্ট কতৃপক্ষকে নোটিশ দেয় সেতু কতৃপক্ষ। যমুনা রিসোর্টের পক্ষ থেকে ওই নোটিশের জবাব দেয়া হয়। পরে গত ১লা এপ্রিল চুক্তি বাতিল করে দেয় সেতু কতৃপক্ষ। এ আদেশের বিরুদ্ধে নিম্ন আদালতে আবেদন করে যমুনা রিসোর্ট লিমিটেড। নিম্ন আদালত প্রথমে স্থিতাবস্থা জারি করে। পরে স্থিতাবস্থা খারিজ করে দেয়। নিম্ন আদালতের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে যমুনা রিসোর্ট কতৃপক্ষ হাইকোর্টে আবেদন করে।
জানা গেছে, ১৯৯৯ সালে টাঙ্গাইলের ভুয়াপুর ও কালিয়াকৈরে ১২০০ একর জমির ওপর অবকাশ কেন্দ্র স্থাপনের জন্য সেতু কতৃপক্ষের সঙ্গে যমুনা রিসোর্ট লিমিটেডের ৩০ বছরের জন্য চুক্তি হয়। পরে বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্বপাড়ে ওই স্থাটিতেই গড়ে ওঠে বিলাসবহুল অবকাশ যাপন কেন্দ্র, যা যমুনা রিসোর্ট নামে পরিচিতি পায়। যমুনা রিসোর্ট লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি কেন বাতিল করা হবে না তা জানতে চেয়ে গত ১৬ই মার্চ যমুনা রিসোর্ট কতৃপক্ষকে নোটিশ দেয় সেতু কতৃপক্ষ। যমুনা রিসোর্টের পক্ষ থেকে ওই নোটিশের জবাব দেয়া হয়। পরে গত ১লা এপ্রিল চুক্তি বাতিল করে দেয় সেতু কতৃপক্ষ। এ আদেশের বিরুদ্ধে নিম্ন আদালতে আবেদন করে যমুনা রিসোর্ট লিমিটেড। নিম্ন আদালত প্রথমে স্থিতাবস্থা জারি করে। পরে স্থিতাবস্থা খারিজ করে দেয়। নিম্ন আদালতের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে যমুনা রিসোর্ট কতৃপক্ষ হাইকোর্টে আবেদন করে।
No comments