জাগরণ সমাবেশে লাখো জনতার ঢল নামবে by রহমান মাসুদ ও মফিজুল সাদিক
শুক্রবার বিকেল তিনটায় গণ জাগরণ মঞ্চে
অনুষ্ঠিত হবে জাগরণ সমাবেশ। আয়োজকরা বলছেন, সারাদেশ থেকে সমাবেশে কয়েক লাখ
বিপ্লবী-প্রতিবাদি কণ্ঠ উপস্থিত হবেন।
গণ জাগরণের কয়েকজন উদ্যোগী তরুণের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত শুক্রবারের মহসমাবেশের মতো আজোও লাখ লাখ জনতার ঢল নামবে শাহবাগে।
গণজাগরণ মঞ্চ থেকে মহা সমাবেশে উত্থাপিত ৬ দফা দাবির পরিপূর্ণ বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যেই আজকের এই সমাবেশ।
আয়োজকরা বলছেন, “গত সমাবেশে আমরা যে দফা দাবির কথা বলেছিলাম তা পুরোপুরি বাস্তবায়ন হয়নি সেই লক্ষে আমাদের এই সমাবেশ।”
তারা জানান, “৬ দফা দাবির মধ্যে অর্ধেক বাস্তবায়ন হয়েছে এবং অর্ধেক হয়নি। জামায়াত-শিবিরকে রাজনৈতিকভাবে নিষিদ্ধ করা, ৭৫‘র পর সাজাপ্রাপ্ত ও বিচারধীন যেসব আলবদর ও রাজাকারদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে তাদের পুনরায় গ্রেফতার করা। জামায়াতের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো নিষিদ্ধ করা সমূহ দাবি বাস্তবায়নের লক্ষে আজকের এই গণজাগরণ সমাবেশ।
গণজাগরণ সমাবেশ প্রসঙ্গে সক্রিয় সদস্য ব্লগার অ্যান্ড অনলাইন এক্টিভিস্ট নেটওয়ার্কার এবং মিডিয়া সেলের দায়িত্বরত মারুফ রসুল বাংলানিউজকে বলেন, “আমাদের আজকের সমাবেশে লাখো গণমানুষের ঢল নামবে।”
তিনি আরো বলেন, “আমাদের অরাজনৈতিক সমাবেশ তাই সেইভাবে কেউকেই আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। যে কেউ আমাদের সমাবেশে শরিক হতে পারে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে।”
সমাবেশে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেমে জমায়েত হবে বলে তিনি মনে করেন। কেউ এখানে বক্তব্য দেবেন, কেউ সংহতি জানাবেন।
তবে গণজাগরণ সমাবেশে মূল বক্তব্য রাখবেন, গণজাগরণ মঞ্চের আহ্বায়ক ডা. ইমরান এইচ সরকার।
সমাবেশ কতদিন চলবে এই বিষয়ে তিনি বলেন, এটা জনগণের আন্দোলন জনগণ যতো দিন চাই ততোদিন আন্দোলন চলবে।
জামায়াতে ইসলামীর নেতা কাদের মোল্লাসহ যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলনের শুক্রবার এগারো তম দিন। এই আন্দোলনের ঢেউ দেশের সীমানা ছাড়িয়ে পৌঁছে গেছে প্রবাসেও। নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ এই দাবির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করছে।প্রতিদিনই যেনো বাড়ছে এ গণজোয়ারে আসা মানুষের সংখ্যা।
কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন সাজার রায় প্রত্যাখ্যান করে গত ৫ ফেব্রুয়ারি বিকেলে শাহবাগ মোড়ে এই বিক্ষোভের সূচনা করে ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট ফোরাম। এরপর বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এ আন্দোলনে যোগ দেন।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয় মহাসমাবেশ। এতে যোগ দেয় লাখো জনতা। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই লড়াই চলবে বলেও ঘোষণা দিয়েছে আন্দোলনকারীরা।
আয়োজকরা বলছেন, “গত সমাবেশে আমরা যে দফা দাবির কথা বলেছিলাম তা পুরোপুরি বাস্তবায়ন হয়নি সেই লক্ষে আমাদের এই সমাবেশ।”
তারা জানান, “৬ দফা দাবির মধ্যে অর্ধেক বাস্তবায়ন হয়েছে এবং অর্ধেক হয়নি। জামায়াত-শিবিরকে রাজনৈতিকভাবে নিষিদ্ধ করা, ৭৫‘র পর সাজাপ্রাপ্ত ও বিচারধীন যেসব আলবদর ও রাজাকারদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে তাদের পুনরায় গ্রেফতার করা। জামায়াতের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো নিষিদ্ধ করা সমূহ দাবি বাস্তবায়নের লক্ষে আজকের এই গণজাগরণ সমাবেশ।
গণজাগরণ সমাবেশ প্রসঙ্গে সক্রিয় সদস্য ব্লগার অ্যান্ড অনলাইন এক্টিভিস্ট নেটওয়ার্কার এবং মিডিয়া সেলের দায়িত্বরত মারুফ রসুল বাংলানিউজকে বলেন, “আমাদের আজকের সমাবেশে লাখো গণমানুষের ঢল নামবে।”
তিনি আরো বলেন, “আমাদের অরাজনৈতিক সমাবেশ তাই সেইভাবে কেউকেই আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। যে কেউ আমাদের সমাবেশে শরিক হতে পারে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে।”
সমাবেশে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেমে জমায়েত হবে বলে তিনি মনে করেন। কেউ এখানে বক্তব্য দেবেন, কেউ সংহতি জানাবেন।
তবে গণজাগরণ সমাবেশে মূল বক্তব্য রাখবেন, গণজাগরণ মঞ্চের আহ্বায়ক ডা. ইমরান এইচ সরকার।
সমাবেশ কতদিন চলবে এই বিষয়ে তিনি বলেন, এটা জনগণের আন্দোলন জনগণ যতো দিন চাই ততোদিন আন্দোলন চলবে।
জামায়াতে ইসলামীর নেতা কাদের মোল্লাসহ যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলনের শুক্রবার এগারো তম দিন। এই আন্দোলনের ঢেউ দেশের সীমানা ছাড়িয়ে পৌঁছে গেছে প্রবাসেও। নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ এই দাবির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করছে।প্রতিদিনই যেনো বাড়ছে এ গণজোয়ারে আসা মানুষের সংখ্যা।
কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন সাজার রায় প্রত্যাখ্যান করে গত ৫ ফেব্রুয়ারি বিকেলে শাহবাগ মোড়ে এই বিক্ষোভের সূচনা করে ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট ফোরাম। এরপর বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এ আন্দোলনে যোগ দেন।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয় মহাসমাবেশ। এতে যোগ দেয় লাখো জনতা। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই লড়াই চলবে বলেও ঘোষণা দিয়েছে আন্দোলনকারীরা।
No comments